পাতা:রুষ-জাপানি যুদ্ধের ইতিহাস - নলিনীবালা ভঞ্জ চৌধুরাণী.pdf/২৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রুষ-জাপান যুদ্ধের ইতিহাস । পর পারে চলিয়া গেল। তাহদের এই পলায়নে কোন বিশৃঙ্খলা ঘটে নাই। তাহাতেই বোধ হয় পূর্ব হইতে তাহদেয় এই পশ্চাৎপদ হইবার বন্দোবন্ত ছিল। যাহাই হউক, ২৮ শে আগষ্ট কুয়োকির সেনায় অধিকাংশ টাংহো নদীর দক্ষিণ তীরে আসিয়া শিবির সন্নিবেশ কৰিল । দ্বিপঞ্চাশাৎ পরিচ্ছেদ । त्रिशिक्ष ऊँौद्ध । সম্মুখে ছয়শত হস্ত বিস্তৃত টাংহো নদী-অতি প্ৰবল বেগে ছুটতেছে। বলা বাহুল্য রুষগণ তাহদের পনচুন-পোল পর পারে তুলিয়াছে। নদীর পর পারে বড় বড় উচ্চ পাহাড় ;- সেই পাহাড়ের গায় সারি সারি চারিদিকে রুষ-সেনার গৰ্ত্তের চিন্তু দেখিতে পাওয়া যাইতেছে। নিশ্চয়ই তাহার ভিতরে হাজার হাজার রুষ নীরবে বসিয়া আছে। জাপগণ নদী পার হইবার চেষ্টা পাইলেই তাহারা গুলি চালাইতে আরম্ভ করিবে ! এ পারে জাপানিগণ তাহদের কামান স্থাপিত করিবার জন্য uDT BDD BBD DSSYYBBDBD BDBBDB DBD DDBDD নদীর দিকে আনিতে হইল। বেলা আটটার সময় এই সকল কামানের গোলা রুষের বিস্তৃত গৰ্ত্তের উপর পাড়িতে লাগিল। তখন রুষগণ এই সকল গৰ্ত্ত ত্যাগ করিয়া উৰ্দ্ধশ্বাসে চুটিয়া পশ্চাতস্থ। ভুট্টা ক্ষেতে নামিয়া পড়িল ;-তৎপরে তাহারা আবার সম্মুখস্থ পাহাড়ে উঠতে আরম্ভ করিল। একজন সংবাদদাতা এই লজ্জাকর দৃশ্য দেখিয়া দুখিঃতান্তঃকরণে বলিয়াছিলেন, “রুষের এইরূপ পলায়নে সমস্ত খেতি জাতির মুখে কালি পড়িল।” চারিদিক হইতে এই সকল পাহাড়ের উপর জাপানী গোলা পড়িতে লাগিল, তাহাতে অনেক রূষ পলাইতে পলাইতে প্ৰাণ দিল। জাপগণ,