পাতা:রুষ-জাপানি যুদ্ধের ইতিহাস - নলিনীবালা ভঞ্জ চৌধুরাণী.pdf/৩১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

در بیلسه حمله ای আবার পোর্ট আর্থারে। এক্ষণে পোর্ট আর্থাবোব কি অবস্থা হইয়াছে, আমরা তাহাই দেখিব। ১১ই আগষ্ট করুষ-যুদ্ধপোতগুলির জাপানের হস্তে কি অবস্থা হইয়াছিল, তাহা আমরা দেখিযাছি। কতকগুলি ছত্ৰভঙ্গ হইয়া গিয়া নানা স্থানে নানা বন্দবে বাধ্য হইয়া নিরস্ত্ৰ হইয়াছে ;-কয়েকখানি অৰ্দ্ধভগ্ন অবস্থায্য বন্দবে প্ৰত্যাবৃত্ত হইযাছে! আমবা ইহাও বলিয়াছি যে জাপগণেব উলফুিহিল অধিকার হওয়ায়, তাহাদেব গোলাব জন্য বন্দবে আব্ব কোন জাহাজেব তিষ্ঠিবার উপায় নাই ! এই ১১ই আগষ্ট যখন রুষ-যুদ্ধপোত সকল এই দুৰ্দশাগ্ৰস্থ অবস্থায় বন্দবে ফিবিল, তখন দুৰ্গবাসিন্দিগেব মনের অবস্থা কিরূপ হইয়াছিল, তাহা বলা নিম্প্রয়োজন । দুৰ্গাধিপতি ষ্টসেল এই ঘোর দুর্দশাতেও বিচলিত হইলেন না,-তিনি প্ৰাণপণ বিক্রমে দুৰ্গ রক্ষা কবিতে লাগিলেন। র্তাহার বীব পত্নী অনায়াসে বহু পূৰ্ব্বে দুর্গ ত্যাগ করিয়া যাইতে পারিতেন, (क)