সাহো যুদ্ধ। 8ዓ এখনও কাহার জয় হয়, কাহারই বা পরাজয় হয়, তাহ কেহই वविcड *6झन नां । ১২ই আবােব ঘোর যুদ্ধ চলিতে লাগিল। রুষগণ কিছুতেই জাপানিগণকে পবাজিত করিতে পারিল না,-ববং স্থানে স্থানে তাহাবা| পবাজিত হইয় তাহাদেব কামান পরিত্যাগ করিয়া চলিয়া যাইতে বাধ্য হইল । ওকু তাহদের ২৫নীি কামান ও নাজু ১৩টী কামান অধিকাব কবিলেন। ১২ই সন্ধ্যাব সময় সকলেই বুঝিলেন যে রুষেব আক্রমণ বৃথা হইয়াছে। —এতক্ষণ জাপানিগণ আত্নবক্ষাতেই নিযুক্ত ছিলেন,—কিন্তু এক্ষণে র্তাহাবা রুষগণকে আক্রমণ করিতে আরম্ভ কবিলেন । ১৩ ই প্ৰাতঃকালেই রুষগণ পশ্চাৎপদ হইল। কিন্তু তখনও যুদ্ধ চলিতেছে। এক্ষণে ওয়াম রুষগণকে ঘেবাও কবিবাব চেষ্টা পাইতেছেন ; কিন্তু ১৩ ই তাবিখে তিনি বিশেষ কিছুই করিয়া উঠিতে পাবিলেন না । এই দুইদিন ভীষণ ঝড়বৃষ্টি বজাঘাত হইতেছিল। এই ভীষণ দুৰ্যোগে উভযপক্ষ যুদ্ধ করিতেছে! আমরা পূর্বে বহুবােব রুষ ও জাপের যুদ্ধেব বর্ণনা দিয়াছি,-“এখানেও সেই ভীষণ লোমহর্ষণ ব্যাপাব সংঘটিত হইতেছিল। কখনও এক পক্ষ এক স্থান অধিকাব কবিতেছে,-অপর পক্ষ আবাব তাহ পুনবাধিকাব কবিতেছে। সেনাপতিগণের এই যুদ্ধক্ষেত্রে তাঁহাদেব সমস্ত বিদ্যাবুদ্ধি পৰীক্ষিত হইতেছে। এ কেবল বুদ্ধি বলেব যুদ্ধ-গোলাগুলি, কামান বন্দুকের যুদ্ধ নহে! কুবোপাট্টকিন সমস্ত জাপান-সেনা বেষ্টিত করিতে চেষ্টা পাইতেছেন,-তাহা হইলে একদিনেই এ রক্তাবিক্তি কাণ্ডেব অবসান হইয়া যায়। যাহাতে কুবোপাট্টকিন এ কাজ করিতে না পারেন, ওয়াম সেইরূপে তাহার সেনা চালনা করিতেছেন! অপূর্ব ব্যাপার! অবশেষে কুরোপাটুকিনেরই পরাজয় ঘটিল ;-তখন ওয়াম তাহাকে সদলে বেষ্টন করিতে চেষ্টা পাইতে লাগিলেন। এবারও কি কুরোপাটকিন তঁহার হস্ত হইতে পলাইতে পরিবেন ? আজিকার মহাযুদ্ধ সম্পূর্ণ সতরঞ্চ ক্রীড়া !
