నిసి রূপ-লহরী که . * " LAAS MLeS S S AkeATTAAS AAA S TTSSeASALS S eSuS ee SLE EeSeSELS AeAAES EAkeSS AAAA - w rw../ww.arx. Pr */**, arwr. ~~, 7 x • th, “আমার যখন বিবাহ হয়, আমার বয়স তখন ১৬ বৎসর হইয়াছিল। কিন্তু আপনাদিগকে মিথ্যা করিয়া বলা হয়, আমার তখন মোট ১৩ বৎসর বয়স। এ মিথ্যার জন্য আমি দায়ী নাহি। আপনি জানেন যে, আমাকে একটি মেম লেখাপড়া শিখাইয়াছেন, তিনি ইংরাজ রমণী হইলেও,-ঋষ্টধৰ্ম্মাবলম্বিনী হইলেও, আমার শিক্ষয়িত্রী, ইষ্টদেবী-স্বরূপিণী । তঁহারই আদেশক্রমে আমি আপনাকে এই পত্র লিখিতেছি। আমার প্রগলািভত। আপনি ক্ষমা করিবেন। আপনি উচ্চশিক্ষায় বিমণ্ডিত, উদারপ্রকৃতিক সাধুপুরুষ। আপনার কাছে মনের কথা সরলভাবে বলিলে, অবশ্যই আপনি মন্দ ভাবিবেন না ; আর আর দুরবস্থার বিষয় বিবেচনা করিয়া আমাকে ক্ষমা করিবেন। “আমাদের বিবাহের বহু পূর্বেই আমি শ্ৰীযুক্ত সিতেশচন্দ্ৰ চট্টোপাধ্যায় মহাশয়কে মনে মনে বরমাল্য প্রদান করিয়াছিলাম । এ কাৰ্য্যে আমার সহায় স্বয়ং ভগবান এবং আমার শিক্ষয়িত্ৰী ; সিতেশবাবু যে আমার মনোবাঞ্ছার কথা জানেন না, তাহাও ন, হে ; তিনি আমার নির্বাচনে সুখী হইয়াছিলেন এবং আমাকে পত্নীরূপে গ্ৰহণ করিবার জন্য শুভ অবসরের প্রতীীক্ষা করিতেছিলেন। কিন্তু তিনি কৌলিন্যমৰ্য্যাদা-শূন্য এবং দরিদ্রের সন্তান, আমার পিতা তাই আমাকে তঁহার করে সম্প্রদান করিতে পারেন নাই। আপনি কুলীন, ধনীর পুত্র এবং স্বয়ং শিক্ষিত ; তাই আমার পিতা দশ-হাজার টাকা ব্যয় করিয়া, অনেক লাঞ্ছনাগল্পনা সহ্য করিয়া আপনাকে জামাতার পদে বরণ করিয়াছেন । আপনাদের হিন্দু-সমাজের দৃষ্টিতে আমি আপনার পত্নী, আপনি অামার স্বামী ; কিন্তু যিনি সকল সমাজের সারভুত-সকল
