বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:রূপলহরী - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(፩lጋ” রূপ-লাইরী । , AA q LLLL LLLSLLLSASLLALA LA A LSeLLLMAqT MAT eSLeSkELSLASLLS ATiSLeeAASAASAA AAAA AM MLM LMLL LAM qA qL LMM LLL AAL MA AqLSLMASML LMLM AAA ASAAS SLLMLL MSSSLSL LLLLLMLSAAA vs. ?'s" ناحیه با مضا عسهالخیص عصبی عیب رحمت"محمد আমার মুখে পান দে না”—-দোপাটি। কিন্তু এখন আর তেমন হাসে না, তেমন হুড়াহুড়ি করে না,-দোপাটি যেন এখন কেমন হইয়া গিয়াছে। সুরূপাকে সম্মুখে রাখিয়া দোপাটি যেমন দুষ্টানি করিত, বাহিরের ঘরে বা বাগানবাটীতে কান্তিচন্দ্ৰেক একলা পাইলেও দোম্পিাটি তেমন হাসে না, তেমন বিকে না । ঐ শুনি না, বিহবল কান্তিচন্দ্ৰ দোপাটিকে বারবার ডাকিতেছেন। দোপাট কাছে আসিতেছে না, একটু যেন সলজ্জভাবে দূরে সরিয়া যাইতেছে। 品 না পাইলেই আকাঙ্ক্ষা বাড়ে, মনের মতনটি না হইলেই মনের মতন করিবার জন্য সৰ্ব্বস্ব পণ করিতে ইচ্ছা করে। কান্তিচন্দ দোপাটির জন্য সৰ্ব্বস্ব পণ করিয়াছিলেন, গৃহ ছাড়িয়া বাগানযাটীতে বাস করিলেছিলেন ; দিনান্তে সুরূপার শুল্কমুখ দেখিবার জন্য একবার বাসায় যাইতেন বটে, কিন্তু সে যাওয়া মাত্র, সে লোক-দেখান যাওয়া ; তথাপি দোপাটি কিন্তু তঁহার হইল না ; ফুলের প্রজাপতির মত দোপাটি এক এক বার তঁাহার কাছে আসে, আবার রূপের পাখা ছাড়াইয়া দূরে পলাইয়া যায়। আশায় উৎকণ্ঠায়-নৈরাশ্যে বিষাদে কান্তিচন্দ্রের অপরূপ রূপ শুকাইয়া গেল, চক্ষু কোটরগত হইল, তিনি একপ্রকার আত্মহারা হইলেন। ( ܠ ܼ) ওদিকে সুরূপ কৃষ্ণপক্ষের শশীর ন্যায় দিনে দিনে মলিন হইয়া যাইতে লাগিলেন ; স্বামীর মঙ্গলচিন্তা, সংসারের চিন্তা, নিজের চিন্তা, ইহকাল-পরকালের চিন্তা, কত চিন্তা আসিয়া।