বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:রূপলহরী - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ayr • রূপ-লহরী। ঠেলা ঠেলি, অ' আর তখনই কঙ্কণের ন্যায় চারিদিকে সুৰ্য্যের কিরণ শুনিয়ো বাহির হইল। এক একটা কিরণ যেন হঠাৎ ছুটিয়া * অনন্ত আকাশের কোলে ডুবিতে লাগিল। এক একটি কিরণ কনকবল্লরীর ন্যায় ঝুলিয়া ধরাতলে গড়াইয়া পড়িল। যেখানে কিরণ পড়ে, সেইখানেই সূৰ্য্যালোক, যেখানে কিরণ নাই, সেখানে সায়াহুের অন্ধকার । যুবক আর সেই রমণী কিছু ক্ষণের জন্য আকাশের অদ্ভুত শোভা অনিমিষ নয়নে দেখিতে লাগিল । সব নিস্তব্ধ, অগণিত মনুষ্যকণ্ঠ রবহীন। ভাগীরথীর জলকল্লোলও যেন শান্ত । আলোক ও ছায়ার এই ছুটিাছুটিদৌড়াদৌড়ি খেলা-ব্যোমবৃন্দাবনে কৃষ্ণবলরামের এই বাল্যলীলা যে দেখিল, সেই মজিল,-“অবাকৃ আনিমিষ নয়নে কেবলই দেখিতে লাগিল ।

  • অদক্ষণপরেই চন্দ্ৰকলার ন্যায় সূৰ্য্যের একটা অংশ ফুটিয়া বাহির হইল, আর অমনি চারিদিকু আলোকে সমুজ্ঞাসিত DBBBSS DDDD S BBiD DBD SDBBDB SuD SS KJBBDBDBD কলরব করিয়া উঠিল। স্তব্ধ মনুষ্যকণ্ঠ যেন একতানে একপ্ৰাণে হরিনাম করিয়া উঠিল। অসংখ্য খোল-করতাল বাজিয়া উঠিল । সেই বিরাট শব্দ গগন ভেদ করিয়া শব্দধৰ্ম্মি-ব্যোমক্ৰোড়ে গিয়া উঠিল। যুবক বলিল, “এইবার চল, উপরে যাই।” রমণী বলিল, “দ্বান না করিয়া এখুনি যাবেন কেন ?” যুবক উত্তর করিল, “বটে তি, স্নান করতে হবে। চল দুজনেই স্নান করিয়া আসি।” সে ভিড়ে আর লজ্জাসন্ত্ৰম থাকে। রমণী স্বহস্তে যুবকের হস্তধারণ করিয়া গঙ্গাজলে গিয়া দাড়াইল। যুবকের হাত ধরিয়া বলিল, “আপনার কেঁাচার কাপড়ের সঙ্গে আমার অচল বাধিয়া