ওমর-খৈয়াম্
দীর্ণ-হিয়া কোন্ সে রাজার রক্তে নাওয়া এই গোলাপ— কার্ দেওয়া সে লাল্চে আভা, হৃদয়-ছ্যাঁচা শোণিত ছাপ! ফুল-বাগিচায় ওই যে ফোটে রঙের বাহার আশ্মানির— কোন্ রূপসী সীমন্তিনীর আঁখির দিঠি করুণ’ স্থির! ॥ ১৮
এই যে কোমল দূর্ব্বা যাহার বুকের ঘেরা আঁচলটুক সদ্য শীতল শয়ন মোদের— সব্জিয়েছে নদীর মুখ— আস্তে সখি পাশ ফিরে নাও— কী জানি এর ব্যথার ফের্— কোন্ রূপসীর পাৎলা ঠোঁটের জিয়ান্-রসে জন্ম এর! ॥ ১৯ ॥