পাতা:রোমিও-জুলিয়েত - হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় দৃষ্ঠ ] রোমিও-জুলিয়েত । QS) বাগানবাটীর উপরের তলের এক বাতায়নপথে জুলিয়েতের প্রবেশ । কিসের ও আলো-আই বাতায়ন পথে ! আছো ! পূৰ্ব্বাসার অই, জুলিয়ে তাহায় জলে দিক্ আলো করি—রুপের মিহির । ওঠে। মংগুমালী মম, নাশো নিশানাথে, এখনি সে পাণ্ডুবৰ্ণ করেছে ধারণ রূপের হিংসায় তব—ক্লিষ্ট শোভাহীন । ও শশী কি লাবণ্যের উপমা তোমার, শরতের জ্যোৎস্না ছটা নখে ঝরে যার ? আমার হৃদয়রাজ্যে তুমিই ঈশ্বরী ! হায়, প্রিয়ে জানিতে তা যদি ! — কি বলচে না ! কই কিছুই ত না –নাই হে। ফু যেন, . চথে চখে কখনো তে কথা কওয়া যায়, আমিও উত্তর দিব নেত্রের ভাষায় । বড় দুঃসাহসী আমি, আমায় সম্ভাষি বলে না তো কোনো কথা নয়ন তাহার ! আহা, কিবা চক্ষু দুট, মরি কি উজ্জল! আকাশের তারা যেন যাবে অন্ত স্থানে তাই ও দুটিরে ডাকে হেথা এসে বসে, ধরে জ্যোতিঃ কিছুক্ষণ আমাদের হু’য়ে যে অবধি না ফিরি আমরা । কিন্তু তারা নেমে এসে বসে যদি অই গওপাশে,