পাতা:লক্ষণ সেন - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/১২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*९९ লক্ষণ-সেন । SAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS سیاسی امری مسجمعیت মস্তকে আপনার পদ্মহন্ত বুলাইয়া দিলেন। বালক তন্ত্রাবোরে ডাকিল,—“ঠাকুর । এলে তুমি । যদি এসেছে, আর বঞ্চনা ক’রো না ; চরণে স্থান দাও।” সে যেন চক্ষু মেলিয়া চাহিয়া দেখিল,-কারাকক্ষ দিব্য-জ্যোতিতে উদ্ভাসিত হইয়াছে, দিব্যগন্ধে আমোদিত হইয়াছে, আর তাহার দয়াল ঠাকুর যেম দিব্যকণ্ঠে অভয় দিয়া কহিতেছেম,—“বাছা! আমার কথা শোন। তোমার শান্তির জন্যই, তোমায় আশ্রয়-দান করিবার অভিপ্রায়েই, আমি ব্যাকুল হইয়া আসিয়াছি। আমার কথা শোন ; অবহেলা করিও না।” বালক চমকিয়া উঠিয়া জিজ্ঞাসা করিল,-“ঠাকুর । আমি আপনার কোন কথায় অবহেলা করিয়াছি ? আপনার চরণসেবা করিবার জন্যই তো আমি এই নবীন বয়সে গৃহত্যাগী হইয়। পুরুষোত্তমে আসিয়াছি!” ঠাকুর সান্ধন-দান-ছলে কহিলেন,—“সব সত্য ; কিন্তু তুমি পদ্মাবতীকে কেন পরিত্যাগ করিতেছ ? কেন আমার আদেশ উপেক্ষা করিতেছ ?” অধিকতর বিস্ময়-সহকারে বালক উপ্তর দিল,— “:कআপনি আমায় কবে সে আদেশ করিলেন প্ৰভু ! ঠাকুর — আমি যে ব্রহ্মচারী ! পদ্মাবতীকে বিবাহ করিয়া আমায় কি ধৰ্ম্মভ্রষ্ট হইতে আদেশ করেন ?” ঈষৎ হাসিয়া ঠাকুর উত্তর দিলেম,—“ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম বিচারের ভার আপন হাতে কেন গ্রহণ করিতেছ ? মাহার শরণাপন্ন হইয়াছ, ষ্ঠাহীরই উপর সে বিচারের তার অর্পণ কর না কেন ?” বালক লজ্জিত হইয়া কহিল,-“ঠাকুর । অপরাধ মার্জন