পাতা:লাজুকলতা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চোখে তাকায় নন্দার বয়স তাদের চেয়ে বেশী হবে না । পড়ার শেষ কোন বাদ ছোড়াটাকে যে কোন সময়ে ঘরে বসিয়ে এক আলাপ করতে সে সর্বদাই রাজী। কিন্তু অন্য মেয়ে বৌয়ের হাত চেপে ধরার সুযোগ খুঁজে যে হয়রাণ হয় সেও সাহস করে নন্দার সঙ্গে কথা কইতে qር፵፬፬ ፵ | নন্দ নিৰ্ভয়ে সমানভাবে ভদ্রভাবে আলাপ করবে। ইয়াকি দিতে গেলে হয় তো দ্বিধামাত্র না করে গালেই মেরে বসবে একটা চড় ! ভীরু মেয়ে না হলে বজাতি করেও সুখ নেই নন্দা বলে, তোমার না খুব লাজুক বলে বদনাম ? তুমিই দেখছি একটা ব্যাটাছেলেকে হুকুম দিয়ে ছড়িটাকে হাসপাতালে পাঠাবার ব্যবস্থা করলে। ওর স্বামীটা কি করে আমরা সবাই তার অপেক্ষায় হাত গুটিয়ে আছি। সুমায়া বলে, আমরা যে নিয়মে চলি,--ব্যাটাছেলের ছকে দেওয়া নিয়ম ছাড়া চলতে জানি না। লাজুক হবার দরকার হলেও আমরা যে লাজুক হতে লজ্জা পাই। হেমাঙ্গ এম্বুলেন্স নিয়ে এলে তারা ধরাধরি করে প্রমীলাকে গাড়ীতে তুলে দেয়। সঙ্গে যায় সুমায়া আর নন্দ। বেীকে হাসপাতালে নেবার টাকা যোগাড় করতে না পেরে সময়মত ঘরে না ফিরলেও বিলাস একসময়ে ফিরে আসে, প্ৰতিদিনের মত চাকরীর চেষ্টায় বেরিয়ে যতীন একেবারেই ফিরে আসে না । পরদিন সকালে নন্দা তামালের কাছে আসে । মনে হয় লজ্জায়। সে Cस्न म८द्र सCSछ | বলে, শেষকালে আমারি কপালে তোমায় খারাপ খবর জানাবার 列研St叫研1