পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/১৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পুৰ্ব্বভাগ । লক্ষ জে ফল হয় ও গীতের দ্বার স্তৰ করিলে অনন্ত যজ্ঞের ফল হয়। মহাস্নান করিতে গেলে যদি ভক্তিপূৰ্ব্বক গন্ধযুক্ত জল বা কেবল জল দ্বার করে, তবে পুৰ্ব্বোক্ত দ্বিসহস্ৰ পলের অষ্ট্রগুণ হইরে। শর্করাদি অনুলেপন পঞ্চবিংশতি পল দ্বারা করিবে। শমীপুপ, বিল্বপত্র, পঙ্কজ এবং অন্যান্ত তৎকালজাত পুপ যথাবিধি মহাদেবকে অপর্ণ করিবে। বিস্তৃপত্রের অলাভ হইলে পূৰ্ব্বনিবেদিত বিল্বপত্র প্রেক্ষিণপূর্বক গ্রহণ করবে। চতুৰ্বোণ বা অষ্টদ্রোণ পরিমিত তণ্ডুলাদি দ্বারা মহাদেবপূজা করিবে। দশদ্রোণ বা অষ্টদ্রোণ দ্বারা নৈবেদ্য করবে। বিত্তহীন ব্রাহ্মণ আঢ়কপরিমিত তণ্ডুলাদি দ্বারা পুঞ্জা ও নৈবেদ্য করিলে শতদ্রোণ-সম পুণ্য প্রাপ্ত হয়, সন্দেহ নাই। ১৬৬ ১৭৭। ভেরী, মৃদঙ্গ, মুরুজ, তিমির, পটহাদি বিবিধ বত্ৰিনিনাদে ও বিবিধ নিনাদ করিয়া জাগরণ ও যথাক্রমে প্রার্থনা এবং পুত্র, ভূতা, দারসম্বন্ধী বান্ধব সহ লিঙ্গ প্রদক্ষিণ করিয়া প্রার্থনা করিবে। হে সুরেশ্বর শঙ্কর। যে পূজা করিলাম, তাহা দ্রব্যহীন, ক্রিয়াহীন, ও শ্রদ্ধাহীন, সকল অংশ করা হইয়াছে কিন, এই সকল আপনি ক্ষমা করুন ? ইহা কহিয়া শীঘ্র রুদ্রমন্ত্র ও শাস্তিমন্ত্র জপ করিবে এবং পঞ্চাক্ষরের বীজ জপ করিবে। এইরূপ করিলে সব্বতীর্থ, সৰ্ব্বজ্ঞ ও ৰারাণসীমরণে যে ফল হয়, সেই ফল প্রাপ্ত হয় ; ও আমার সাযুজ্য লাভ করে সংশয় নাই । যাহার। আমার ভক্তের সহিত আমার প্রিযুনিমিত্ত এই কাৰ্য্য করে না, তাহারা আমার ভক্তই নহে। স্থত কহিলেন, দেবী ভগবতী, এই বাক্য শ্রবণ করিয়া বারাণসী গমনপুৰ্ব্বক অবিমুক্তেশ্বর লিঙ্গকে ও ভুবননায়ক দেবেশ রুদ্রকে পূজা করিলেন। মহাত্মা মন্দরপর্বতের তপস্তাহেতু চারুকলার সেই মন্দর পর্বতে ক্ষেত্র কল্পনা করিলেন। তথায় প্রভু মহাদেব হিরণ্যাক্ষভনয় মহাদৈত্য অন্ধকের প্রতি অনুগ্রহ করিয়া লীলাক্রমে গাণপত্য প্রদান করিয়াছিলেন। আমি তোমাদিগের নিকট এই সকল কথা সৰ্ব্বস্ব কহিলাম। যে এই উত্তম ক্ষেত্ৰ-মাহাত্ম্য পাঠ বা শ্রবণ করে, সে সৰ্ব্বক্ষেত্রে যে পূণ্য হয়, তাহ সহসা লাভ করে। যে মানব কৃতশৌচ জিতেক্রিয় দ্বিজগণকে শ্রবণ করায় সে সকলম্বজ্ঞের ফল প্রাপ্ত হয় । ৯৭৮-৯৯০ ! * নিবতিতম অধ্যায় সমাপ্ত। بسسب ১৬৩ ত্রিনবর্তিতম অধ্যায় ঋষিগণ কহিলেন, অন্ধকনামক দৈত্যেন্ত্ৰ মনে কন্দরবিশিষ্ট মন্দরপঞ্চাতে క్గా ইয়াও কিরূপে প্রমাধিপত্য লাভ কীি" বিষয় আহা এবণ করিয়াছেন, সেই প্রকৃত ঘটল আমাদিগকে বলুন। স্থত কছিলেন, অক্ষকের প্রতি ভগবানের অনুগ্রহ, মদ্যপৰ্ব্বতে তাহার শোষণ, লোভ, এই সুমুদ আমি সংক্ষেপে লিঞ্জেী রিপাকস্থল বীৰ্যসম্পন্ন অন্ধক নামে হিরণ্যক্ষ লয় পূর্বে তপস্যা করিয়া বিক্রমলাভ কnি. ছিল। অন্ধক সাক্ষং ব্ৰহ্মার প্রসাদে অবধ্যৎ ফল হইয়া পূর্বে ত্ৰৈলোক ভোগ করিয়া অবলীলাম ইন্দ্রপুর জয় করত ইন্দ্রকে ত্ৰাসিত করাইল স্বরগণ তৎকর্তৃক বধিত, তাড়িত, বন্ধ ও পণ্ডিত হইয় নারায়ণকে অগ্রসর করত ভীতচিত্ত মন্দরপর্কতে প্রবেশ করিয়াছিলেন । মহাহর অন্ধক দেবগণকে পীড়িত করিয়া যদৃচ্ছাক্রমে চারুক্ষদর মন্দরপর্কতে গমন করিছিল। অনন্তর সাধ্যগণের সমস্ত হয়ে. গণ হরের মহেশের নিকট গমনপূৰ্ব্বক কলিন দৈত্যরাজের বীৰ্য্যে আমাদিগের অঙ্গ বিভিন্ন হইয়াছে এবং তাহার শস্ত্রাঘাতে ছিন্নবিচ্ছিন্ন হইয়াছি। ভগবানু মহেশ্বর অনুপম দৈত্যবৃত্তান্ত শ্রবণ করত བ་ཉི༔ সহিত অন্ধকাভিমুখে গমন করিলেন। ১–৯ তথায় ইন্দ্র, ব্রহ্ম, বিষ্ণু প্রভৃতি সুরেশ্বর+ মস্তকে অঞ্জলি বন্ধনপুৰ্ব্বক চতুর্দিকে ভবনের জয়ধ্বনি করিতে লাগিলেন। অনন্তর মহল অন্ধকের কোটি-কোটিশত অসুর-সৈন্স ভস্মসাৎ করিয়া অন্ধককে খুলদ্বারা নির্ক্সি করিলেন। অগ পিতামহ পাপ অন্ধককে খুলে প্রোধিত দেখির মহাদেবকে প্রণামপূর্বক হর্ষানিনাদ করিতে পানি লেন। দেবগণ ব্ৰহ্মার নাশ্ৰবণে মহাদেকে প্রণাম করিয়া নাদ করিতে লাগিলেন। মুনিগণ মৃত্য করতে লাগিলেন। গণনায়কগণ হর্ষযুক্ত হইলেন। তখন দেবগণ মহাদেবের উপর পুপবৃষ্টি করিতে লাগিলেন অখিল ত্ৰৈলোক্য হর্ষবশে আমন্দিত হইয়া দিন করিতে ਸ਼ਸ਼ਿਸ਼ । ७५मं विश्वं অগ্নিদ্বারা দগ্ধ ও শূলে প্রোত হইয়া মৃতের স্তায় রছিল এবং সাকি ভৰু অলক্ষনপূর্বক মনে মনে চিন্তা করতে লাগিল, আমি জারেও মহাদেব শিবকর্তৃক দগ্ধ হইয়াৰ }পূৰ্বে সারাংশ আমাক আতি গৈল