পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/১৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* १३. তপড়ার পরাজিত করিয়াছি। পরে ীেবনে ব্রহ্মাকে ও সকল দেবগণের সহিত মুনিগণকেও পরাজিত করি। মনে করিলে এই সচরাচর ত্রিলোক ক্ষণকালমধ্যেই, করিতে পারি। হে জ। তুমি কি তপস্কার ভগবান বিষ্ণুকে পরাজয় করিতে সমর্থ হইয়াছ ? সর্গের যেরূপ গরুড়ের গন্ধও সহিতে অক্ষয়, সেইরূপ ੇ, অগ্নি, शृश्यः, কুবের, বায়ু, বরুণ প্রভৃতি দেবগণ আমার গন্ধও সহ করিতে পারে না। হে গণেশ্বর! আমি বাহুসকল স্বর্গে মৰ্ত্তে কিছু ন পাইয়া অবশেষে রণকুণ্ডু-অপনোদনের নিমিত্ত সমস্ত পৰ্ব্বতে ঘর্ষণ করিয়াছিলাম, ঐ ঘর্ষণে মন্দর, ঐীমান, নীল, সুশোভন সুমেরু প্রভৃতি গিরিবর পতিত হয়। কৌতুক দেখিবার নিমিত্ত হস্ত দ্বারা হিমালয়ে গঙ্গা রোধ করি। আমার পত্নীর ভৃত্য গণের পর্যন্ত দেবগণের বঞ্জ রোধ করিয়াছে। আমি মহারেীরব স্বহস্তে বড়বানলের মুখ ভগ্ন করিয়াছি ; সেই সময় এই ভূমণ্ডল কেবল জলময় হইয়া যায় এবং আমিই ঐরাবতাদি দিগ্‌গজগণকে সিন্ধুজলোপরি নিক্ষেপ কর । আমিই ভগবান্‌ ইন্দ্রকে রথের সহিত শতযোজন অস্তরে নিঃক্ষিপ্ত করিয়ছিলাম। আম কর্তৃক গরুড়ও বিষ্ণুর সহিত নাগপাশে বন্ধ হন । উৰ্ব্বশী ಕ್ಲ রুদ্ধ করিয়া রাখিয়াছি। আমার নিক প্রণামপুরঃসর কত আনুনয়বিনয়ে অতিকষ্টে শচীকে প্রাপ্ত Y উমাপতে! তুমি এহেন মহাবীর জলন্ধরকে কেন না অবগত আছ ?। ১৮–৩১ । স্থত কহিলুেন – জলন্ধরের এই প্রকার গৰ্ব্বিতবাক্য শ্রবণে মহাদেব যখন রুষ্ট হইলেন, তখন তাহার নয়নের প্রান্ত হইতে অগ্নিকণা বহির্গত হইয়। সেই অনুরের রথ দগ্ধ করিয়া ফেলিল। ত্রিপুর-রিপুর নিরীক্ষণে দৈত্যেন্ত্রগণ অতুলবল অশ্ব ও গজের সহিত দগ্ধ হইয়া গেল। তখন জলন্ধর বলিল, হে মহেশ্বর সংগ্রামে আমার দৈত্যগণের কি প্রয়োজন। যেহেতু আমি একাকীই শকালমধ্যে সকলকে হনন করিতে পারি। হে শিৰ! যদি তোমার ভয় না থাকে তাহা হইলে বোধ হয়, যুদ্ধ করিতে অতিশয় ইচ্ছা থাকিল, ইহ নিয়হে। হে দর্শন্ত্রো মালয়ে। অতএব গ+ भण्थिलद्र नभौद्र १ क्वहषत्र थांबांद्र शैद्रगर्भत्र সহিষ্টযুদ্ধ করতে হইবে। আর যদি জেমার বল থাকে, প্রবে যুদ্ধ ৰরিতে এখানে সজ্জিত হইয় অগ্রসর ছৎ । দৈত্যপতি এতাদৃশ ৰক্ষ্য বন্ধিয় কোধে ऍअस्र ५ इसङ्गर७ उर्षन झूठ कङ्कवाकदर्श्वभक जांब्र লিঙ্গপুরাণ

  • यङ्ग१ कब्रिल नों ७६६ झल्लघंकांण ॐश्छि। रात्रिग्री उलझछ कि*ि<भांद्धet डांशग्न भन छकंन शंदेश नीं। পরে সেই কুর্কিনীত অস্থর হস্তের দ্বারা শৰ কক্ষত অস্ফিালন করিয়া পিনাকীর সংহায়-বাসনায়, সেই ।

দুৰ্ব্বত্ত আসন্ন-মৃত্যু জলন্ধর অতি কষ্ট করিয়া বাহুবল থাকাতে যেমন চক্র উত্তোলন করিয়া স্কন্ধে স্থাপন । করিল, তৎক্ষণাৎ তাহার কলেবর সেই চক্রে দ্বিখণ্ড হইয়া গেল। যেমন বজ্রাঘাতে দ্বিধা বিভিন্ন হইয়। পৰ্ব্বতরাজের ভূমিতে পতিত হয়, অপর আর একটা অঞ্জনাদ্রিসদৃশ দৈত্যেশ্র জলন্ধরও চক্রখণ্ডিত হইয়া সেই প্রকার ভূমিতে পতিত হইল। ক্ষণকালমধ্যেই তাহার সেই রৌদ্র রক্তে জগৎ পরিপূর্ণ হইয় গেল, তখন রুদ্রের শাসনে সেই অখিল রক্ত ও মাংস নরকে গমন করিয়া রক্তকুও হইল। জন্মক্ষরকে নিহত দেখিয়া দেব গন্ধৰ্ব্ব পারিষদের মহান হর্ষস্থচক সিংহনাদ করিয়া সাধু সাধু বলিতে লাগিলেন। যে এই জলন্ধর-বিমৰ্দ্দন উপাখ্যান পাঠ করে, বা শ্রবণ করে, অথবা কাহাকে শোনায়, সে ব্যক্তি গাণপত্য লাভ করিয়া অপার আনন্দ ভোগ করিতে সমর্থ হয় । ৩২-৪৩ । সপ্তনবতিতম অধ্যায় সমাপ্ত । অষ্টনৰতিতম অধ্যtয় । ঋষির বলিলেন -হে ভূত ! দেৰ বিষ্ণু দেবদেব মহেশ্বরসকাশে কি প্রকারে সুদৰ্শন চক্রলাভ করিলেন তাহা কীৰ্ত্তন করিয়া আমাদিগের তদ্বিষয়ে সন্দেহ ভঞ্জন করুন। হত বললেন, পূৰ্ব্বে দেব ও অসুরেশ্রগণের সকল ভূতের বিনাশজনক মুদারুণ সংগ্রাম হয়। দেবগণ সেই সংগ্রামে বাণবৃষ্টি ও শক্তি, মুঘল এবং কুন্তলামক অন্ত্রে ক্ষতবিক্ষত হওয়াতে ভয়বিহ্বল হইয়া দ্রুতবেগে পলায়ন করিতে লাগিলেন। পরাজিত দেবতারা এইরূপে পলান্ধিত হইয়া দেবদেবেশ্বর হরিমর্মীপে আগমন কল্পি শোকাকুলচিত্তে নমস্কার করলেন। হুয়েশান হরি প্রণক্ত দেবগণকে क्किख्रिस cगाँषब्र वनिह्शन ,-दर्न शृद्धश्वजिनं* ! জেন্মদিকে কেন এইরূপ বিক্রমশুক দেখিছে ? cञकहरुद्रभप्लहूवन नांदे ७ झननिक मक्कां*८क्लन निरञछ । देशद्र कब्बत बनिक्क छमांट्न क्रिद्रविध রর। দৃশ স্থানস্থাপন্ন ক্ষেরশ্ন প্রঞ্চপুরঃসর ॐशब्दकः, वर्षोंबूख कन्नैनां निरुक्न कड्रेिरणेन :-(श्