পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/১৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পূৰ্ব্বভাগ। . ভগবন জনাৰ্দ্দন ! হে শত্রুণগিতবৎসল জিষ্ণে ! এই দেবী, দানবগণ কর্তৃক পীড়িত হইয় আপনার শরণাপন্ন হইয়াছে; ইহাদিগকে অভয়দানে স্বীয় “শরণাগতবৎসল" এই নামের সার্থকতা প্রকাশ করুন। হে বেঞ্জেবেশ! হে পুরুষোত্তম। আপনিই আমাদিগের গতি, আপনিই পরমাত্মা, আপনি আমাদের বলিয়া কি, জগতের পর্যন্ত পিত, আপনিই হুৰ্ত্ত, আপনিই কৰ্ত্তা, আপনিই দাত, আপনিই ভোক্তা ও আপনিই জনাৰ্দ্দন, অতএব হে দানবাৰ্দ্দন ! আপনিই দুৰ্দ্দম দানবগণকে বিনাশ করিতে যোগ্য ১-১০ । হে রাজীবলোচন! সকল দৈত্যগণ আপনার সকাশে বরলাভ করিয়া সুদৃঢ় ভীষণ রেীদাস্ত্র, যামাস্ত্র এবং কেীবের, সৌম্য, নৈঋত্য, বারুণ, বায়ব্য, আগ্নেয়, ঐশান, পার্জষ্ঠ, সৌর, রৌদ্র, কম্পন, ও ভৃগুণান্ত্রে অধিক কি বৈঞ্চবাস্ত্র ব্রহ্মান্ত্রে পৰ্য্যস্ত অবধ্য হইয়াছে। হে জগদগুরো! আপনার যে সূৰ্য্যমণ্ডল সস্তুত চক্র ছিল, দধীচিমুনির প্রতি ক্ষেপ করাতে তিনি তাহ কুষ্টি তাগ্র করিয়া দিয়াছেন । আপনার প্রসাদে দৈত্যগণ দগু, শাঙ্গ প্রভৃতি ভবদীয় অস্ত্র লাভ করিয়াছে, অতএব এক্ষণে এমন কোনও উপায় দেখি না যে, তাহা দ্বারা ঐ দুষ্টগণ বিনষ্ট হয়, তবে পূৰ্ব্বে জলন্ধরান্তরের বিনাশের নিমিত্ত ত্রিপুরারি মুতীয় ভীষণ সুদর্শন নামে চক্ৰ নিৰ্ম্মাণ করিয়াছেন, এক্ষণে তাহা দ্বারা ঐ দুষ্টকে হনন করিতে আপনি সমর্থ। তদ্ব্যতীত অন্ত আর উপায় নিরীক্ষিত হইতেছে না, অতএব হে রিপুঙ্গন ! সেই অস্ত্রেই অমুরগণকে নিধন করিতে হইতেছে, অস্ত শত শত অস্ত্রেও তাহার বিনাশ হইবে ন। বারিজেক্ষণ চক্রধারী হরি সেই ব্ৰহ্মাদিদেবগণের এতাদৃশ বাক্য শ্রবণ করিয়া তাহাদিগকে বলিলেন। শ্ৰীবিষ্ণু কহিলেন, হে দেবগণ ! এস, সকল দেবগণের সহিত মহাদেবের সমীপে গমন করিয়া এখনই দেৰগণের অভিলষিক্ত সাধন করিৰ । হে অমরবিহু। ত্রিপুরারি জলন্ধর-নিধনের নিমিত্ত .যে চক্র নির্মাণ করিয়াছেন, এখনই তাহা লাভ করিয়া সেই মহাস্ত্রে মহাদুরগণকে ছয় হাজার শত সংখ্যক ধুন্ধু প্রভৃতি অসুরগণকে সবান্ধবে নিধন করিয়া তোহ্মদিকে পরিত্রাণ কৰি। স্থত বলিলেন;– ভগা বিষ্টরশ্রঞ্চ দেবগণকে এই কথা বলিয়ামছেখরকে স্মরণ করতমেই শঙ্করের পূজা করিতে প্রবৃত্ত । হইলেন। “জনাৰ্দ্দম কথাবিধি বিশ্বকৰ্ম্মলিখিত মেরু *फैकिनक्रां* नित्र शगनः कक्लिब झब्रिकाश क्रममrs እ ጫ«9 ও রুদ্রস্বত্ত দ্বারা স্নান করাইয়া গন্ধাদি দ্বারা পূজা করিলেন। আর সেই জালাকার মনোরম মুক্তি রুজকে স্তব ও অগ্নিতে পুজা করিয়া প্রণবাদনমোহন্ত ভৰাদি সহস্ৰ নাম পাঠ করি গ্রঞ্চ করিলেন এবং ঐ পিনাকীর শিবনাম প্রণবাদি নমোহর্তা করিয়া, তাহার পূজা করিলেন। আর ঐ শঙ্করকে ভবাদি সহস্ৰ নামের প্রতিনাম প্রণবাদি নমোছও করিয়া পদ্ম দ্বারা পুজা করিলেন ও ঐ সহস্ৰ নামের প্রতিসাম প্রণবাদি-স্বাহান্ত উচ্চারণ করিয়া সমিধাদি । দ্বারা অগ্নিতে যথাবিধি দশ হাজার হোম করিলেন, পরে আবার প্রণবাদিনমোহন্ত করিয়া সেই ভবাদি সহস্ৰ নামে ভবভূতির স্তব করিতে প্রবৃত্ত হইলেন। শ্ৰীবিষ্ণু বলিলেন, হে প্রভো! আপনি ভব, শিৰ, হর, রুদ্র, পুরুষ, পদ্মলোচন, অর্থিক্তব্য, সদাচার, সৰ্ব্ব, শস্তু, মহেশ্বর, ঈশ্বর, স্থাণু, ঈশান, সহস্রাঙ্ক, সহস্রপাদ, বরীয়ান, বরদ, বন্দ্য, শঙ্কর, পরমেশ্বর, গঙ্গাধর, শূলধর, পরার্থৈকপ্রয়োজন, সৰ্ব্বজ্ঞ, সৰ্ব্বদেবাদি, গিরিধত্ব, জটাধর, চম্রাপীড়, চন্দ্রমৌলি, বিজ্ঞান, বিশ্বামরেশ্বর, বেদান্ত পারসৰ্ব্বস্ব, কপালী, নীললোহিত, জ্ঞানাধার, অপরিচ্ছেদ্য, গৌরী-ভৰ্ত্ত, গণেশ্বর, অষ্টমূৰ্ত্তি, বিশ্বমূৰ্ত্তি, ত্রিবর্গ, স্বর্গসাধন, জ্ঞানগম্য, দৃঢ়প্রজ্ঞ, দেবদেব, ত্রিলোচন, বামদেব, মহাদেব, পাণ্ডু, পরিদৃঢ়, বিশ্বরূপ, বিরূপাঙ্ক, বাগীশ, শুচি, সৰ্ব্বপ্রণয়সস্বাদী, বৃষাঙ্ক, বুধবাহন, ঈশ, পিণাকী, খট্রাঙ্গ৯চিত্রবেশ, চিরন্তন, অমাহর, মহাযোগী, ব্ৰহ্মাগছ, জটী, কাল-কাল, কৃত্তিবাস, সুভগ, প্রণবাত্মক, বশ, চক্ষুব্য, দুৰ্ব্বাস, স্মরশাসন, দৃঢ়ামুখ, পরায়ণ, অনাদি-মধ্যনিধন, গিরীশ, গিরিবান্ধব, কুবের-বন্ধু, ঐকণ্ঠ, লোকবর্ণোত্তমোত্তম, সামান্ত, দেব, কোদণ্ডী, নীলকণ্ঠ, পরশ্বধী, বিশ+ লক্ষ, মৃগব্যাধ, সুরেশ স্বৰ্য্যজ্ঞাপন, ধৰ্ম্মকৰ্ম্মক্ষম, ক্ষেত্র ভগবান, ভগনেত্রভিদ, উগ্র, পশুপতি, তাক্ষ", প্রিয়ভক্ত, প্রিয়ম্বদ, দাস্তোয়াকর, দক্ষ, কপদী, কামশাসন, শ্মশাননিলয় স্থঙ্ক, শ্মশান, মহেশ্বর, লোককৰ্ত্ত, ভূতপতি, মহাকৰ্ত্ত, মহৌষধ, উত্তর ও গোপতি এবং প্রোপ্ত নাম ধারণ করেন । ১০০ । জার পণ্ডিতেরা আপনাকেই জ্ঞানগম, পুরাতন, নীত, সুনীত, গুজ্জাজ, মেমি মোমাজ, স্বধী সোমপ, আলোক, সপ্তাঙ্ক, ব্যবাহন, লোকক্ষ, বেঞ্জর, স্বত্রকার, লনাঙ্গ, মহৰি কপিলাচাৰ্য, বিশ্বপ্তি,