পূৰ্ব্বভাগ । ঋষিগণপুজিত কালীক্ষেত্রের মহাত্ম্য বিস্তাররূ ৰ, yt প্রকার পরামর্শ করিয়া সেই অনশ্ব পরমেশ্বর দেবদেবের অতিশয় দুঃসাধ্য। অতএব হে দেব। কেমন করিয়া সেই | স্তব করিতে লাগিলেন, হে পিনাকি! আপনি মবিমুক্ত ক্ষেত্রের ফলোদয় বর্ণনা করিব ? যেখানে মৃত্যু হইলে পাপিগণ একজন্মেই মুক্ত হয়, যে কালীক্ষেত্রে অন্তস্থলে অনুষ্ঠিত পাপের বিনাশ হয় আর ধে কালী পুরীতে পাপ করিলে পিশাচক্ষ ও নরক লাভই হইয়া থাকে। যে কাশীক্ষেত্রে ব্রিবিষ্ট্রপ ওঙ্কারেশ্বর কৃত্তিবাস দেব বিশ্বেখর বিরাজমান যেখানে মৃত ব্যক্তির আর পুনর্জন্ম হয় না। বরং সহস্ৰ সহস্ৰ পাপ করিয়া মনুষ্যগণের পিশাচতৃপ্রাপ্তিও শ্রেয় , তথাপি এহেন কাশীপুর ব্যতিরিক্ত স্বর্গে সহস্ৰ সহস্র ইন্দ্রস্তু পৃদও কিছুই নহে! ভগবান শশিশেখর এইরূপ সংক্ষেপে ক্ষেত্রমাহাত্ম্য বর্ণনা করিয়া সকল গণেশ্বরকে পরিত্যাগ করিয়া মনোহর উদ্যান দর্শন করাইলেন। সেখানেই দৈত্যগণের বিস্ত্ররূপী ভগবান গজানন বিনায়ক অমরগণের বিস্তু দূর করিবার নিমিত্ত জন্ম গ্রহণ করেন। হে ঋষিগণ । বেদব্যাসের প্রসাদবলে যথাশ্রুত এই সুশোভন সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট কথাসৰ্ব্বস্ব কথিত হইল । ৫৭—৮১। ত্ৰাধিকশততম অধ্যায় সমাপ্ত । -as-a-as চতুরধিকশততম অধ্যায়। ঋষিরা বলিলেন ;–হে রোমহর্ষণ! গজানন গণপতি দেব বিনায়ক কিপ্রকারে জন্ম গ্রহণ করিলেন ? আর তাহার প্রভাবই বা কি প্রকার ? ইহা বর্ণনা করির আমাদের শুশ্রষা নিৰারণ করুন । হুত কহিলেন, দেব-দেবীর সময়ে বিষ্ণু ইন্দ্র প্রভৃতি দেবগণ দৈত্যগণের ৰিন্থ করিবার নিমিত্ত উদযুক্ত হইয়া সেই স্থলে সমাগত হইলেন। অনন্তর পরস্পর বিচার করিয়া স্থির করিলেন যে, হে সুরপতিগণ! যখন আমো-রজোগুণক্রাস্তু আমুর রাক্ষসগণ যজ্ঞদানাদি দ্বারা নিৰ্ব্বিয়ে হরিহরবিরিঞ্চিকে আরাধনা করিয়া স্ব স্ব অভিলষিত বর লাভ করিয়াছে, অতএব আমাদের যে পরাভব অবগুস্তাবী, ইহাতে কোনও সন্দেহ নাই; সুতরাং আপনাদিগের বিন্ধ দূৰ করিতে হইলে সেই অনুর রাক্ষসগণের বিনাশ করা আমাদের অবশ্ন কর্তব্য। এস, অহা করিতে শঙ্করের স্তৰ করি এবং সেই গণপতি স্বই হইলে নাৰীগণের পুরলিজের বাসন পূর্ণ ও मङ्गएपिछ कर्षनि िइदेहक्। (क्दन। ब्रह्नेछ.५३ উদ্যানবিহারের অবসান | পরাৎপর! পঞ্চাক্ষরবৃক্ ! রুদ্রাদি পঞ্চকৈবল্য দেবগণ সৰ্ব্বাত্মা সৰ্ব্বজ্ঞ ; আপনাকে নমস্কার করি । হে জনত্ব ! হে বিরিঞ্চ ! আপনিই দেবীর তপস্যা কর্ধ্যের ফলদাতা। হে স্বরূপবিহীন । আপনি অশ্মীরী হই, স্থাও প্রয়ােজন হইলে শরীর ধারণ করিয়া থাকেন এবং বিষ্ণুর পর্যন্ত শরীরের আপনিই হৰ্ত্ত ও আপনিই দেহের অভ্যন্তরস্থ অমৃতাধারমণ্ডলে অবস্থান করে, আপনাকে নিযুত সমস্কার করি। হে কালাঞ্জিরুদ্ররূপিন্ ! আপনার কালই বেগ, আপন হইতেই সত্যযুগাদি কালভেদ উৎপন্ন হইয়াছে, যমাদি অষ্টদিকৃপাল আপনার সকাশেই আশ্রয়প্রাপ্ত হইয়াছেন ও কালীর গৌর দেহের আপনিই বিধায়ক এবং আপন হইত্তেই কালিকা উৎপন্ন হইয়াছেন, আপনাকে শতশত বার নমস্কার করি। হে কালকণ্ঠ ! হে মুখ্য ! আপনিই এ জগতের কৰ্ম্মফলদাতা, আপনাr চরণে আমাদিগের অসংখ্য নমস্কার। হে অশ্বিকাপতে । হে হিরণ্যপতে । আপনাকে সতত নমস্কার করি। হে হিরণ্যরেজ! হে সৰ্ব্ব! হে শুলিস্ ! হে কপালদও-অসি-চৰ্ম্ম-অস্কৃশ-পাশধর ! হে হৈমবতীপতে ! হে সুবৰ্ণ শুভ্ররূপিন্! অৰ্দ্ধাঙ্গে পাৰ্ব্বতী থাকাতে আপনার রূপ পীত-শুক্ল এই উভয়ে অসাধারণ মনোহর হইছে এবং আপনিই মুরগণের রক্ষার নিমিত্ত বহ্নিরূপ ধারণ . আপনার চরণে আমাদিগের ভূয়োভূত্রঃ কোষ্টিকোটি নমস্কার। হে পঞ্চম পঞ্চাক্ষরময় পঞ্চানন! আপনিই দেব যজ্ঞাদি মহাপঞ্চযুগকারিগণের ফণ্ড দান করিয়া থাকেন, আপনার গলে ফণীই হাররূপে বিরাজমান ; আপনাকে অনবরত নমস্কার করি। হে আপনার পাচপ্রকারে বিভক্ত মূৰ্ত্তির অর্চনা করিয়া থাকেন। হে নিরঙ্গ ! অক্ষয়ক্ষপিন্ন রুদ্র বঞ্জের স্থায় অতিদীপ্ত অভেদ্য অকারাদি ষোড়শবর্ণ আপনার জানন, ককারাদি পঞ্চবর্ণ দক্ষিণ হস্ত, চঞ্চারাদি পঞ্চবর্ণ বামংগু ট আদি পঞ্চবর্ণ দক্ষিণ চরণ, ত আদি পঞ্চবর্ণবাম । পাদ, পাদি,পঞ্চবর্ণ মেঢ় ও স্বকার এবং শষস, আপনার আত্মরূপ, ফ্রকার প্রলয়ঙ্কপ ক্ৰোধ, আর ল ব সরেফ হল *. এই পাঁচবর্ণ স্কায়াদি অঙ্গ। এতাদৃশ জঙ্গনআপনাকে নমস্কার করি। হে সৰ্ব্বপ্রকাশক। আপনি সকল ভূতের জলাহত ধ্বনি করিয়া থাকেন এবং &
- ধকারের তার লকার বিধ আদিতে ভূগর
