উত্তরঞ্জন দেবগণকে ব্রহ্ম শিৰোক্ত নিজোপাসনাবিধি পাশুপত্রব্ৰত উপদেশ দিয়ে লাগিলেন। মনীষিগণ র্যাহাকে জীবগণের অন্তঃস্থিত লিঙ্গশরীররূপে নির্দেশ করেন ও তাঁহাতেই ক্ৰোধ তৃষ্ণ ক্ষমা অবস্থান করে, সেই পরমেশ্বরকে শাশ্বত রুদ্র পরাৎপর ও পরাৎপরতর কহেন। ঐ ব্রহ্ম বিষ্ণু বহ্নি ও বায়ুব জনক শিবকে সৰ্ব্বা ধান করিয়া অগ্নিদ্বারা স্বীয় অঙ্গের পৃথক শুদ্ধি করিবে, আমন্ত্রর নিজ শরীরারম্ভক পঞ্চভূতকে শঙ্গাদি গুণোংপত্ত্বি ক্রমে স্বস্বকারণে বিলীন কুরিবে। পৃথিবী, জল, বায়ু এবং আকাশ এই পঞ্চভূতের যথাক্রমে শব্যাদি পাঁচগুণ, ত্ৰিগুণ, দুইগুণ এবং একগুণ জানিবে । ত্রয়োদশ তত্ত্ব প্রকৃতি শব্যাদি গুণবর্জিত । ক্রমে সকলতত্ত্ব তাহাতে লীন করিয়া তদ্রুপ অবস্থিতি করত, তাহাও পরমপুরুষে লীন করবে। এইরূপ অমৃতভাবাপন্ন হইয়া পশুপতির ব্রতচারণ কর্তব্য। আমি এই পাশুপত ব্ৰত আচরণ করিব এইরূপ সঙ্কল্প করিয়া ঋকৃ-যজু-সামবেদোক্ত মন্ত্র দ্বারা যথাবিধি অগ্ন্যাথাম করিবে ও উপবাসী থাকিয়া স্নান করিয়া শুক্লবস্ত্রে শুরু যজ্ঞস্থত্রে ও শুক্ল পুষ্পের মাল্য ধারণপুৰ্ব্বক চন্দনাদি দ্বারা অনুলিপ্ত হইয়া বিদ্বান ব্যক্তি সেই অগ্নিতে বক্ষ্যমাণ মন্ত্ৰে আহুতি প্রদান করিবে, তাহাতে নিষ্পাপ হইবে। আমার প্রাণাদি পঞ্চবায়ু শুদ্ধ হউক ও বাকু মন চরণ প্রভৃতি এবং কর্ণ ও জিহ্বা প্রাণ বুদ্ধি মন্তক পাণি পার্শ্ব পৃষ্ঠ উজর জঙ্গায় শিশ্ন উপস্থ পায়ুমে ত্বকু মাংস শোণিত মেদ অস্থি সকলই শুদ্ধ সুউক এবং শব্দ স্পর্শ রূপ রস গন্ধ ও ক্ষিত্যাদি পঞ্চ মহাভূত দেহস্থিত মোদি ও মন জ্ঞান সকলই শিবের ইচ্ছায় শুদ্ধ হউক এইরূপ বৃত্তাক্ত সমিধ ও চরুস্বারা যথাক্রমে আহুতি করিয়া উক্ত রুয়াগ্নির উপসংহার করত সযত্নে তাহার ভস্ম গ্রহণ করিবে, এবং অগ্নিরিত্যাদি মন্ত্রদ্বারা এ ভস্ম সকলে অঙ্গলেপন করিবে। সকলবন্ধনবিমোচন এই পাশুপতত্রত ব্রাহ্মণ ক্ষত্ৰিয় বৈত শাস্ত্রমত ৰতি বামপ্রস্থাশ্রমী ও সাধু গৃহস্থীিগের হিতার্থে মহাদেব কহিয়াছেন। পূৰ্ব্বোক্ত প্রকারে ভষ্ম ধারণ করিলে ব্রহ্মচারিগণেরও মুক্তিলাভ হয়। ধে ব্রাহ্মণ পূৰ্ব্বোক্ত মন্ত্রপাঠে কেবল হতাগ্নি:: করে সে জন্মাচ্ছ,
- द्रय *१. विषान् उाश५ शशत्रीफकनि হইগেও ঐ পাপ হইতৃে সজোমুক্ত হয়, ইহাতে স্বদেহ নষ্ট । জগবন্ধ ঐ ছন্মের মাহাত্ম্য দেবীকে ৰুছিয়া, ছে,কেপ্রিয়ে যেহেতু স্থায় অস্থির বীর্ক এ কারণ
২২১ স্নানকাৰ্য সম্পাদন ও ভষের উপর শয়ন করিয়ে ঢুকল পাপ হইতে মুক্ত হয় ; অতি বীৰ্যবান হইল শিবে লয় প্রাপ্ত হয়। যে গৃহস্থ ব্যক্তি তপস্তান্তি, ইয়ুও উন্মের ত্রিপুঞ্জ না করে তাহার স্নান দান ও পূজার্ক্স সকলই উম্মে ঘৃতাহুতির স্তায় নিস্ফল হয়, অতীব অতি যত্বে সরুল কাৰ্য্যেতেই ত্রিপুঞ্জ ধারণ করা কর্তব্য। ভগবান ব্রহ্মা এইরূপ কহিয়া ভস্মাচ্ছাদিতদেহ দেবগণসহিত স্বয়ং ভস্মাচ্ছন্ন হইয়া বিরত হইলেন। অনন্তর পরমেশ্বর পশুপতি স্তবপরায়ণ দেবগণের প্রতি অনুগ্রহ করিয়া জগজ্জননী উমার সহিত ও সকল অনুচরগণের সহিত উহাদের সন্নিধানে উপস্থিত হইলেন। তখন তাহারা মুরুশ্রেষ্ঠ সৰ্ব্বেশ্বর উমাপতি রুদ্রকে সন্নিহিত দেখিয়া রুদ্রাধ্যায়োক্ত স্তব স্বারা তাহার স্তব করিলেন, ঐ দানবহন্তা দেব বৃষধ্বজও উৰ্ছাদিগকে বর দিবার জন্ত তোমাদিগের প্রতি সন্তুষ্ট হইলাম এইরূপ কহিলেন । ৩৩–৬৭ । অষ্টাদশ অধ্যায় সমাপ্ত । mwa* উনবিংশ অধ্যায় । শৈলাদি কহিলেন , দেব ও মুনিগণ হর্ষে রোমাঞ্চিতকলেবর হইয়া প্রীতমনা বৃষধ্বজকে প্রণাম করত জিজ্ঞাসা করিলেন, হে ভগবন্! ব্রাহ্মণগণ আপস্তুক কোন পদ্ধতি অনুসারে পূজা করতে পুরে । কোথায় কোনরূপেই বা আপনাকে পূজা করিবে ? কাহারই বা পুজার অধিকার ? সেই অধিকার ব্রাহ্মণেরই বা কেন ? ক্ষত্রিয়েরই বা কেন?•বৈঙ্গেরই বা কেন ? এবং শুভ্রেরই বা কেন ? আর কুগু¢न्नॉलॉशिं छांद्रछ বা কেন ? হে বৃষধ্বজ শঙ্কর ! সৰ্ব্ব জগতের হিতের নিমিত্ত এই সকল বিষয় বলিয়া আমাদিগের সন্দেহ দূর করুন। স্থত কহিলেন, মওলালীন নীললোহিত সদাশিব সেই সকল দেব ও মুনিগণের ভক্তিস্তাব দেখিয়া গভীরবচনে বলিতে লাগিলেন। তখন দেব ও মুনিগণ উমার সহিত মণ্ডলে মুখালীন মহাভুজ জটামুকুটধারী সৰ্ব্বজ্ঞান্ত্রিভুতি রক্তমালামুলেপন রক্তাস্বরধারী স্থষ্ক্রিস্থিষ্ক্রিয়হারকারী দেব অর্ধনারীশ্বর দেবেন্ধে দেখিড়ে পাইলেম। " তাহার পুর্বমুখ পীতবর্ণ প্রসন্নতাযুক্ত পুরুষধ ব্ৰহ্মविक्रं*; पविभुंक्सन नैौहjक्रम-निळ्छकांख्रि क६ङ्गेक्झांग জালামালাস্থিয়িষ্ক অঙ্কুঞ্জ জম্বোররূপী ; ৰিজসূৰ্ণ, কৃষ্ণু শ্বশ ও জটাবিভূষিত প্রসন্ন স্ট্র
