পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/২৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

وان جهة হরণ, অত্যন্ত বিশুদ্ধচিত্তের সংযোগ, বিক্ষেপ, অৰ্চ্চন, ৰাষ্ট্রীগর্তে স্থাপন, পুনর্জনল, অজ্ঞাননিবারণ, এবং জবিদ্যানাশ হইয়া থাকে, ইহা অবগত হও। হে সুব্রত ! মহামুনে সনৎকুমার! ঈশান মন্ত্র ও হ্ৰীং বীজম্বার:ব্রাহ্মণ এবং তাড়ন কৰ্ত্তব্য। হে সুব্রত ! ফড়ন্ত অঘোর ময়দ্বারা হরণ হইবে ; এবিষয়ে সংশয় নাই। এই পূৰ্ব্বোক্তক্রমে প্রতিবিষুবেই জানিবে। যতক্ষণ প্রাণারাম করিয়া থাকিবে, তাবৎ নিবৃত্তি প্রভৃতি কলাদিগকে বিষুব যোগার শিবসমীপে লইয়া যাইবে। ৫৯—৭১। এই নিবৃত্ত্যাদি কলা, একনাসগ্র দৃষ্টি সাহায্যে পরমতত্ত্ব যোগিগণের চরমাংশ পরমাত্মার সহিত সাম্যলাভ করিতে পারে। অন্তান্ত অঙ্গদর্শনে তাহা হয় না। হে বিপ্রবর। দীক্ষিত ব্যক্তি, মুখচুখাদি বিরুদ্ধ ধৰ্ম্ম সহ করিবে, ইহা মহাদেবের আদেশ । সুব্রত ! অনন্তর সকর্ট সবস্ত্র তবেষ্টিত স্বর্ণ রৌপ্য বা তাম্ৰপাত্রপূর্ণ তীৰ্থজল সংহিতামন্ত্রে যথাবিধি অভিমন্ত্রিত করিয়া রুদ্রাধ্যায়োক্ত স্তবাদি পাঠপূৰ্ব্বক তার সেই ধাৰ্ম্মিক ভক্ত শিষ্যকে অভিষিক্ত করিবে। অনন্তুর শিষ্য, শিব গুরু এবং বহ্নির সম্মুখে সাদরে দীক্ষাগ্রহণ করবে। দীক্ষিত্ত হইয়া বক্ষ্যমাণ নিয়ম প্রতিপালন করবে। প্রাণপরিত্যাগ বা শিরশেছদন বরং ভাল, তথাপি ভগবান মহাদেবকে পূজা না করিয়া ভোজন করিবে না। এইরূপ দীক্ষিত হইয়৷ যথাক্রমে পূজা কুরিবে। দিনের মধ্যে তিনবার অন্ততঃ একবার পূজা করিবে। অগ্নিহোত্র সকল বোধ্যয়ন এবং বহু দক্ষিণক যজ্ঞ এড়ৎ সমস্তই শিবলিঙ্গপূজার এক কলাংশেরও তুল্য নহে। যে ব্যক্তি একবারমাত্র শিবপূজা করে, সে সৰ্ব্বদ যজ্ঞ করিয়া সৰ্ব্বদা দান করিয়া সৰ্ব্বদা বায়ুভোজী হইয়া থাকিলে ফল প্রাপ্ত হয়। বাহার দিনের মধ্যে তিনবার দুইবার অন্ততঃ একবার মহাদেবের পূজা করিবে, তাহারা সাক্ষাৎ রুদ্র ; এবিষয়ে সন্দেহ নাই। যে রুদ্র নহে, সে রুদ্র স্পর্শ করিবে না, রুদ্র পূজা করিবে না, রুদ্রনামকীৰ্ত্তন করিবে না। রুদ্র না হইলে রুদ্রকে প্রাপ্ত হওয়া যায় না। বর্ষার্থকামমোক্ষপ্ৰদ শিবপূজার অধিকারী ব্যবস্থা তোমাদিগের নিকুট সংক্ষেপে এই আমি कश्ञिांभ ।। १२-w७ একবিংশ অধ্যায় সমাপ্ত । লিঙ্গপুরাণ । खांयेिथ् *ों अथTांभू । শৈলান কহিলেন, সোঁর স্নান পুজাদি কার্ধ্য করিবার পর শিবন্ধান, ভষ্মমান এবং শিবপূজা কৰ্ত্তব্য। “ওঁতপঃ” এই ষষ্ঠ মন্ত্রদ্বারা মুক্তিকা গ্রহণপূর্বক ভক্তিসহকারে ভূমিতে মৃত্তিক স্থাপন করবে। “ওঁডুব" এই দ্বিতীয় মন্ত্রদ্বারা সেই মৃত্তিক অভূক্ষণ করিখ “ওঁস্বঃ” এই তৃতীয় মন্ত্রদ্বারা শোধন করিবে। “ওঁমহঃ” এই চতুর্থ মন্ত্রদ্বার স্মৃত্তিক ভাগ করিবে। “ওঁভূঃ” এই প্রথম মন্ত্রদ্বারা মলশোধন করিবে। অনস্তুর ষষ্ঠ মন্ত্রোচ্চারণপুৰ্ব্বক স্বানান্তে হস্তস্থিত সেই স্নানাবশিষ্ট মৃত্তিক “ওঁতু" ইত্যাদি চারি মন্ত্রে তিনভাগ করিয়া মধ্যভাগ ষষ্ঠ মন্ত্রদ্বার সাতবার অভিমন্ত্রিত করিবে । তৎপরে মূলমন্ত্র উচ্চারণপূর্বক বামহস্তু স্পর্শ করিযে। দশবার ষষ্ঠ মন্ত্র পাঠ করত দিগ্বন্ধন কর্তব্য। বামহস্তদ্বারা তীর্থালস্তনপূর্বক দক্ষিণ হস্তদ্বারা শরীরকে মৃত্তিকামুলিপ্ত করবে। অনন্তর সকল মন্ত্র উচ্চারণপূর্বক স্নানান্তে স্বৰ্য্য স্মরণ করিয়া তীর্থাভিষিক্ত হইবে। বক্ষ্যমাণ মঙ্গলময় সৰ্ব্বসিদ্ধিকর বিবিধ সৌর মন্ত্র পাঠ করত শৃঙ্গ, পণপুট বা পলাশপত্র দ্বারা তীর্থাভিষিক্ত হওয়া কৰ্ত্তব্য। হে সুব্রত ! সৰ্ব্বদেৰ-মন্ত্রের সারভূত সৌর মন্ত্র বাক্ষলমন্ত্র ও অঙ্গমস্ত্ৰ সৰ্ব্বতোভাবে বলিতেছি। ওঁ ভূঃ ওঁ ভুবঃ ইত্যাদি ওঁ ঋতং ওঁ ব্ৰহ্ম ইত্যন্ত নবাক্ষরময় মন্ত্র বাস্কলমন্ত্র নামে অভিহিত। সপ্তলোকের ক্ষয়প্রলয়ের পূৰ্ব্বে হয় না; অতএব অক্ষর । ঋতু-সত্য ও অক্ষর, সত্য— ব্ৰহ্মও অক্ষর এই নয়ট অক্ষর বস্তুই বান্ধল মন্ত্রের স্বরূপ; মৃতরাং বাঞ্চল মন্ত্র নবাক্ষরময়। ওঁ ভুর্ভুক স্বঃ ইত্যাদি খখোল্কায় নম ইত্যন্ত প্রণবাদি নমোন্ত মন্ত্র মহাত্মা স্বর্ঘ্যের মূলমন্ত্র বলিয়া কথিত। নবাক্ষরময় মন্ত্র দ্বারা দীপ্তাস্তের এবং মূলমন্ত্র দ্বার স্বর্ঘ্যের পূজা করিবে। যথাক্রমে অঙ্গ মন্ত্র বলিতেছি, আদিতে প্রণব ব্যাহতি, তৎপরে মন্ত্র জানিবে —ওঁ ভূঃ ব্ৰহ্মহৃদয়ায় ওঁ ভুবঃ বিষ্ণুশিরসে, ওঁঙ্ক রুদ্রশিখায়ৈ, ওঁ ভুর্ভূবঃ স্বজুলিমালিনীশিখায়ৈ, ওঁমহঃ মহেশ্বরীয় কবচায়, ওঁজন শিবায় নেত্রেভ্যা, ওঁতপ: তাপকায় অস্ত্রায় ফট্‌-সেীর বিবিধ মন্ত্র এই কথিত হইল। এই সকল মন্ত্র পাঠ করত শৃঙ্গাদি পাত্রদ্বারা আপনাকে অভিষিক্ত করিবে। ১—১২ ৷ অথবা ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশু ঐ সকল মন্ত্র পাঠ করত সমাহিতভাবে কুশপুপসমন্বিত তাম্রকুন্তার অভিষিক্ত হইবে। জিবর রক্তবস্ত্র পরিধানপূর্বক প্রাতঃকালে r in marங்கி வta வின்: