উত্তরভাগ । রান্ত্রিকালে “অগ্নিশ্চ” ইত্যাদি মন্ত্র দ্বারা আচমন কৰ্ত্তব্য। মধ্যাহাচমন “আপ: পুনস্তু" ইত্যাদি মন্ত্রে হইবে। যষ্ঠমন্ত্র স্বারা এইরূপ শুদ্ধি-বিধান পুরঃসর অত্যুংকৃষ্ট বেষড়ন্ত আদি মন্ত্র মূলমন্ত্র এবং অত্যুত্তম নবাক্ষরময় মন্ত্ৰ,জপ করিবে। অঙ্গুষ্ঠ, মধ্যম, অনামা, কনিষ্ঠ এবং অর্জনীতে ন্যাস করিয় করতলপৃষ্ঠান করিবে । পুৰ্ব্বোক্ত-অঙ্গমন্ত্র-স্তাদ-পবিত্রীকৃত নবাক্ষরময় দেব ভাবনা করিয়া আমি স্থৰ্য্য এইরূপ চিন্তার পর পূৰ্ব্বোক্ত মন্ত্র এবং আপোহিষ্ঠাদি মন্ত্র উচ্চারণপূর্বক গৌরসন্ধপসমন্বিত ৰামকরতলস্থিত জলে আট বার মূলমন্ত্র জপ করিয়া সেই জলে কুশ দ্বার আত্মদেহ প্রোক্ষিত করিবে। অনস্তর অবশিষ্ট জল বামনাসাপুটদ্বারা আঘ্রাণ করিয়া নিজদেহে শিব চিস্ত করিবে এবং সেই ভ্ৰাণজল লইয়া নিজ দেহস্থ কৃষ্ণবর্ণ পাপপুরুষ এবং অজ্ঞান বামনাসপুটদ্বারা নির্গত হইয় শিলা চূর্ণ হইয়াছে ভাবিবে। অনন্তর সর্বদেবতা, ঋষিগণ, ভূতগণ এবং পিতৃগণকে তৰ্পণ করিয়া অৰ্ঘ্য দান করিবে । প্রতির্মধাহ-সায়াহব্যাপিনী পরম তেজঃস্বরূপ সন্ধ্যার সম্যক প্রকার উপাসন করিবে। এবং বক্ষ্যমাণ প্রকারে স্বৰ্য্যকে অর্ঘ্য দান করিবে। হে দ্বিজোত্তমগণ ‘সন্ধ্যাপরায়ণ ব্যক্তি, পূৰ্ব্বমুখ হইয়া রক্তচন্দন জল দ্বারা একহস্তপরিমিত বর্ভূল মণ্ডল ভূমিতে প্রস্তুত করবে। তথায় স্থৰ্য্যদেবের আবাহন করিতে হইবে। অনন্তর একপ্রস্থপরিমিত একটা তাম্রপাত্রে নবাক্ষরময় মূলমন্ত্র উচ্চারণে চন্দন, রক্তচন্দন, গন্ধজল, রক্তবর্ণ পুষ্প, তিল, কুশ,আতপতণ্ডুল, দূৰ্ব্ব, অপামার্গ এবং যে কোন গব্যবস্ত অবথা কেবল স্কৃতত্বারা পুর্ণ করিয়া জানু পাতিয়া ভূমিতে উপবেশন, দেবদেব স্বৰ্য্যকে প্রণাম এবং সেই অৰ্ঘ্যপাত্র মস্তকে গ্রহণপূর্বক মূলমন্ত্র পাঠ করত স্থৰ্য্যকে অর্ঘ্য প্রদান করিবে । দশসহস্র অশ্বমেধ যজ্ঞ করিলে যে ফললাভের কথা শাস্ত্রে আছে, সৰ্ব্ববাদিসম্মত স্থৰ্য্যাধ্যপ্রদানে সেই ফল লাভ হয়। এই স্বৰ্য্যার্ঘ্য দানের পরই ভক্তিসহকারে দেবদেব ত্রিলোচনের পূজা করিতে হইবে। অথবা স্থৰ্য্যপূজার পরে আগ্নেয় স্থান কৰ্ত্তব্য। শিবন্নান ও পৌরস্নানের স্তায়ই, কেবলমাত্র মন্ত্র ভিন্ন ভিন্ন। সৌর বা শৈব, উভয় স্নানের পূৰ্ব্বে দত্ত ধান করিবে। স্থানীয় জলাশয়ে বিঘ্নেশ, বরুণ এবং গুরুর পূজা করা কর্তব্য। ১৩—৩• । নদীতে পদ্মাসনে উপবিষ্ট হইয়া তীর্ঘ পূজা করিবে। অনন্তর পাছক পরিধানপুৰ্ব্বক জলসিক্ত পথে পূজা-মন্দিরে প্রষ্টি হইয়া পুৰ্ব্ববং ૨૨૧ তীর্থবাহন এবং করাঙ্গম্ভাস করিৰে। অৰ্য্যস্থাপন সংক্ষেপে কীৰ্ত্তিত হইতেছে। পূজক ব্যক্তিশাসনে" উপবিষ্ট হইয়া প্রাণায়াম করিবে। রক্তপয় প্রভৃতি রক্তবর্ণ পুষ্প সংগ্ৰহ করিয়া নিজ দক্ষিণ ভাঙ্গে আর জলপাত্র স্বৰ্য্যপ্রিয় তাম্ৰপাত্র সকল বামভাগে রাখিৰে। অনুস্তর সর্বকামার্থসিদ্ধির জন্ত অর্ধপাত্র গ্রহণপূর্বক যথাবিধি প্রক্ষালন করিয়া জল, জলপাত্র, অর্ঘ্যদ্রব্য এবং অর্ঘ্যপাত্ৰ ফটুমন্ত্রে অভিমন্ত্ৰিত জলম্বারা প্রেক্ষিত্ত করিবে। অনন্তর তদুপরি সংহিতাম জপ করিয়া প্রথম মন্ত্র দ্বারা পুজা করিবে। পরে চতুর্থ ময়ে অবগুণ্ঠন করিবে। অর্থ্যস্থাপন এইরূপে কৰ্ত্তব্য । পাদ্য, আচমনীয়, গন্ধ পুষ্প প্রক্ষালিত পাত্রে পুর্ববৎ পৃথক পৃথক্ রাখিবে। সমস্ত দ্রব্যই সংহিতোক্ত মন্ত্রে অভিমন্ত্রণ, কবচমন্ত্রে অবগুণ্ঠন এবং অর্থ্যজলে অভু্যক্ষণ করিবে। অনন্তর সৰ্ব্বদেবনমস্কৃত স্বৰ্য্যমন্ত্র - জপ করিবে । তংপরে ‘আদিত্যে বৈ তেজঃ’ ইত্যাদি মন্ত্র দ্বার স্বর্যকে নমস্কার করিয়া সেই প্রভুর আসন কল্পনা কৰ্ত্তব্য। প্রভূত বিমল, সার এবং আরাধ্য পরম সুখজনক এই আসনচতুষ্টয় আগ্ন্যোদি কোণে ভূৰ্মম ভুবর্নর্ম, স্বৰ্মম; এবং মহনমঃ এই মন্ত্ৰচতুষ্ট্ৰয় পাঠ করত যথাক্রমে বিস্তাস এবং অঙ্গস্তাস করবে। অনন্তর, বীজ, অঙ্কুর, সচ্ছিদ্র নাল, কণ্টকসংযুক্ত হুত্র শ্বেতপীতরক্তবর্ণ পত্র পত্নগ্রি কণিকা এবং কেশর ংযুক্ত দীপ্তাদি শক্তিসমন্বিত পদ্ম ভাবনা করবে। । , স্বক্ষা, জয়, ভদ্র, বিভূতি, বিমল, অম্বোরা এবং বিকৃত এই দীপ্তাদি অষ্টশক্তি। এই সকল শুক্লল্যাণীরাই সূৰ্য্যাভিমুখী হইয়া কৃতাঞ্জলিপুটে অথবা পদ্মহস্তে অবস্থিত সৰ্ব্বালঙ্কারে সকলেই বিভূষিত। মধ্যে বরদা দেবী গায়ত্রীকে, অনস্তর পরমেশ্বর স্বর্ষের আবাহন করবে। বান্ধলোক্ত নবাক্ষর মন্ত্র দ্বারাই স্বর্ঘ্যের আবাহন এবং সন্নিধ্যকরণ বিহিত। পঞ্চমুদ্ৰাই মহাত্মা হুর্য্যের মুদ্র ; পাদ্য, অর্ঘ্য এবং আচমনীয় পৃথক পৃথক মূলমন্ত্র দ্বারা প্রদান করবে। বাক্ষলোক্ত মুদ্র দ্বারা পুনরায় অর্ঘ্য প্রদান কর্তব্য। এবং রক্ত পদ্ম, রক্ত পুষ্প, রক্ত চন্দন, ধূপ, দীপ, নৈবেদ্য, মুখবাস তামুল প্রভৃতি সমস্ত উপচারই বাঞ্চলোক্ত মন্ত্র দ্বারা প্রদেয়। ৩১-৮৫০ । অগ্নিকোণ, ঈশানকোণ, নৈঋতকোণ, বায়ুকোণ, পুৰ্ব্বদিক এবং পশ্চিম দিক এই ছয় দিকে স্বৰ্ধপূজা বিহিত। যথাবিধি প্রণবাছি নমোহন্ত মন্ত্র দ্বার নেত্রপর্যন্ত পূজা করিয়া হংকমলে স্বাস করত স্বৰ্যপ্রতিমায় ধাম করিবেঞ্জ মঙ্গজেব गक्रनहे शीख ; ऊँशद्र बोझ चक। थांद्र थड़े
