উত্তরভাগ । প্রথম আবরণে তালকণী, বাল, কল্যাণী, কপিল, শিৰ, ইঞ্জি, তুষ্টি, প্রতিজ্ঞা; এই অষ্ট শক্তি। ১৬০-১৭২। দ্বিতীয় আবরণে খ্যাতি, পুষ্টিকী, তুষ্ট, জল, জতি, ধৃতি, কামদ, তুভদ, সৌম্য, তেজনী, কামভঞ্জিকা, ধৰ্ম্ম, ধৰ্ম্মবশা, শীলা, পাপহ, ধৰ্ম্মবৰ্দ্ধিনী এই ষোড়শ শক্তি। মন্মথবুহি কছিলাম, আমার নিকটে মন্মধার ব্যুহ শ্রবণ কর। ইহার প্রথম আবরণে ধৰ্ম্মরক্ষা, বিধান, ধৰ্ম্মবতী, অধৰ্ম্মবতী, সুমতি, ছুতীি, মেঘ, বিমলা; এই অষ্টশক্তি উক্ত হইয়াছে। প্রথম আবরণ কহিলাম, দ্বিতীয় আবরণ শ্রবণ কর । এই আবরণে শুদ্ধি, বুদ্ধি, ছাতি, কাস্তি, বর্ভুল, মোহবৰ্দ্ধিনী, বল, অতিবলা, ভীমা, প্রাণবৃদ্ধিকর, নির্লজ্জা, নিঘূর্ণ, মদ, সৰ্ব্বপাপক্ষয়ঙ্করী, কপিল, অতিবিধুরা ; এই ষোড়শ শক্তি উক্ত হইয়াছে। মন্মধাবৃহ কহিলাম, এক্ষণে ভীমব্যুহ কহিতেছি। ইহার প্রথম আবরণে রক্তা, বিরক্ত, উদ্বেগ, শোকবন্ধিনী, কাম, তৃষ্ণ, ক্ষুধা, মোহ, এই অষ্টশক্তি কথিত হইয়াছে। প্রথম আবরণ কহিলাম, দ্বিতীয় আবরণ শ্রবণ কর। এই আবরণে জয়, নিদ্রা ভয়, আলস্ত, জলতৃষ্ণোদরী, দর, কুষ্ণা, কুষ্ণাঙ্গিনী, বৃদ্ধ, শুদ্ধোচ্ছিষ্টাশনী, বৃষ, কামন, শোভনী, দগ্ধ, দুঃখদ, সুখদ, বলী , এই ষোড়শ শক্তি ৷ ভীমবুহি কহিলাম, ভীমায়ীবাহ কহিতেছি । ইহার প্রথম আবরণে আনন্দ, সুনন্দ, মহানন্দা, শুভঙ্করী, বীতরাগা, মহোৎসহ, জিতরাগ, মনোরথা, এই অষ্টশক্তি। প্রথম আবরণ কহিলাম, দ্বিতীয় আবরণ শ্রবণ কর। ইহাতে মনোন্মনী, মনক্ষোভ, মদোন্মত্ত, মদাকুলা, মদগৰ্ভ, মহাভাসা, কামা, আনন্দ, সুবিহবলা, মহাবেগ, সুবেগা, মহাভোগ, ক্ষয়াবহ", ক্রমণী, ক্রামণী, বক্র ; এই ষোড়শ ,শক্তি জানিবে। তোমাদিগের নিকট পরম সুন্দর ভযায়ীবৃহ কহিলাম, এক্ষণে হে স্বায়ুস্তুৰ! মনের আহ্লাদকর কাঞ্চনবৃহ কহিতেছি। এই কাঞ্চনবুহের প্রথম আবরণে যোগাবেগ, সুবেগ, অতিবেগ, সুবাসিনী, দেবী মনোরঞ্জ, বেগ, জলাবতী, ধীমতী ; এই অষ্টশক্তি। প্রথম আবরণ কহিলাম, দ্বিতীয় আবরণ শ্রবণ কর। এই আধরণে রোধিনী, ক্ষোভণী, বাল, বিপ্ৰ, শেষ, সুশোষণ, বিস্তৃতভাগিনী, দেবী মনোবেগ, চাপল', মহাজীগ, খাল, কাস্তিকা; এই কয় শক্তি। .শামুখি কছিলাম, জামার নিকটে শাখুলার ব্যুহ শ্ৰৰণ ক্ষর। ইহার প্রথম জীবরণে জাঙ্গিনী, গুম্মাঙ্গী $ 85 ভম্মাস্তুগা, তত, ভাবিনী, প্রজ, বিদ্য, খ্যাতি; এই অষ্টশক্তি কথিত হইয়াছে। প্রথম আবর্গ কছিলাম, দ্বিতীয় আবরণ শ্রবণ কর। ইহাতে উল্লেখ, পঙ্গক, ভোগ, ভোগবতী, বগা, ভোগভোগব্রত, খুেগ, ভোগাখ্য, যোগপারগ, ঋদ্ধি, বুদ্ধি, বৃতি, কাস্তি, স্মৃতি, শ্রুতি এবং ধরা ; এই অডিভিশন সমর্থ মহানৃ শাকুনাব্যুহ কহিলাম। হে স্বাক্ষভুব! অতি সুন্দর সুমতি নামে ব্যুহ ভ্ৰমণ কর। পরেষ্ট, পরাষ্ট, অমৃত, ফলনশিনী, হিরণ্যাক্ট, সুবর্ণীক্ষী, কপিঞ্জলা দেবী এবং কামরেখা, প্রথম আবরণে এই অষ্ট শক্তি। দ্বিতীয় আধরণে রত্নদ্বীপ, সুন্দ্বীপ, রক্তদা, রত্নমালিনী, রত্নশোক্তা, মহাশোড়া, সুশোভা, মহাশোভা, মহাভূতি, শাম্বী, বন্ধুরী, গ্রন্থি, পাদকর্ণ, করানন, হয়গ্রীব, জিহ্বা এবং সৰ্ব্বাভাস ; এই ষোড়শ শক্তি। মুমতিকূহ কহিলাম, মত্য-ব্যুহ কহিতেছি । ইহার প্রথম আবরণে সৰ্ব্বাণী, মহাভক্ষ, মহাদংষ্ট্র, অতি রৌরব, বিফুলিঙ্গ, বিলিঙ্গ, কৃতান্ত, ভাস্করানন, এই অষ্টশক্তি। প্রথম আবরণ কহিলাম, দ্বিতীয আবরণ শ্রবণ কর। ১৭৩-২০০ । এই আবরণে রাগ, রঙ্গবতী, শ্রেষ্ঠ, মহাক্রোধ, রৌরব, ক্রোধনী, বসনী, পলহ, মহাবল, কলস্তিকা, চতুৰ্ভেদ, দুর্গ, দুর্গমালিনী, নালী, হুনালী, সৌম্য, এই ষোড়শশক্তি, আমি সুমতাবুহে কহিলাম। হে স্বায়ভুব! এস্থানে গোপবৃহ বলিতেছি। গোপকূহের প্রথম আত্মণে পটেল, পাটৰী, পাটী, বিটপিটা, বঙ্কট, সুপট, প্রশ্বট, ঘটোভবা; এই অষ্টশক্তি, আমি এই প্রথম অবিরণ কহিলাম, দ্বিতীয় আবরণে দাক্ষী, নাদরূপ, সৰ্ব্বকারী, গম, আগম, অনুচারী, সুচারী, চণ্ডনাড়ী, সুবাহিনী, সুযোগ, বিয়োগ, হংসাখ্য, বিলাসিনী, সৰ্ব্বগ, সুবিচারক, বঞ্চনী এই ষোড়শ শক্তি। গোপব্যুহ কহিলাম, পরে গোপীবৃহ কহিতেছি। ইহার প্রথম আবরণে ভেগিনী, ছেদিনী, সৰ্ব্বকারী ক্ষুধাশনী, উচ্চুয়া, গান্ধার, ভষ্মাণী, বড়বনল, এই অষ্টশক্তি। প্রথম আবরণ কহিলাম, এক্ষণে দ্বিতীয় আবরণ শ্রবণ কর। ইহাতে অন্ধ, বর্বরাশিনী, বালা, দীপক্ষম, অক্ষা, ব্র্যক্ষ, হল্লেখ্য, হ্যাগিতা, মায়িক, আময়, সাঞ্জলী, ভিন্ন, সদ্ব্যাসহ্য, সরস্বতী, রুদ্রশক্তি মহাশক্তি, মহামোহ, গোলী এই করশক্তি। গোপীবৃহ উক্ত হইল। পরে তোমাদিগের নিটে নাহি বলিতেছি। ইহার প্রথম মারণে নীি, নিবৃত্তি, প্রতিষ্ঠ, বিপ্লাস, বঙ্ক্ষিী, প্লিয়শিল্পী,খৰাঞ্জমে এই ক্ষয় শক্তি। প্রথম জীৰ্ণ কছি
