পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/২৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উত্তরভাগ । পশ্চিমদিকে, দক্ষিণদিকে ও উত্তরদিকে যথাশাস্ত্র হোমকুণ্ড নিৰ্ম্মাণ করিবে । মধ্যকুণ্ডে আচাৰ্য্যকে নিযুক্ত করিবে ; পূৰ্ব্ব, দক্ষিণ, পশ্চিম ও উত্তরদিকে উপযুক্ত সাধককে নিযুক্ত করবে। পূৰ্ব্বেক্তি শূলবেষ্টিত এবং তাদৃশ শিষ্যসহিত পীঠ-মধ্যস্থ হইয়। দ্বাত্রিংশাক্ষর বোররূপী অম্বোরনাথকে চিন্তা করিয়া বিভীতক ফলদ্বার দ্বাদশামুলপ্রমাণ রাজার শত্রু নিৰ্ম্মিত করিয়া পীঠে স্থাপন করিবে, এবং অঙ্গার দ্বারা কুণ্ডের অধোভাগ খনন করিবে। তখন ব্রাহ্মণ ক্রোধে সেই বিভীতক-নিৰ্ম্মিত শক্রকে অধোমুখ উৰ্দ্ধপাদে স্থাপন করিবে। তাহার পর শ্মশানসস্তুত অঙ্গর আনয়ন করিয়া তুর্কীস্তাবে তুষের সহিত অগ্নি দিবে। তাহার পর মায়ূরাস্ত্র দ্বারা নাভিদেশে অগ্নি উদ্দীপিত করিবে এবং রক্তবস্ত্র সহিত কঞ্চক ধারণ করিয়া তুষসংযুক্ত কাপাসাস্থিসমন্বিত, হস্তযন্ত্র সম্ভত তৈল দ্বারা শিষ্যসহিত হোম করিবে । কৃষ্ণপক্ষীয় চতুর্দশীতে আরম্ভ করিয়৷ যথাক্রমে অষ্টমী পযস্ত প্রদীপ্ত অগ্নি করিয়৷ অষ্ট্রোত্তরসহস্ৰ হোম করিবে । এইরূপ করিলে রাজার শত্র, জ্ঞাতি-বন্ধুর সহিত সৰ্ব্বদু:খসুও ইহঁয়| যমমন্দিরে গমন করে এবং মৃকপাল, নখ, মনুষ্যকেশ, অঙ্গার, তুষ, কৰক, বস্ত্রাঞ্চল, রাজধলী, গৃহসম্মার্জমৗধুলা, বিষসৰ্পদস্তু, বৃষদন্ত, গোদস্ত, ব্যাম্প্রদস্ত, বান্ত্রিনখ, মৃগদস্ত, বিড়ালদস্ত, নকুলদস্ত ও বিশেষতঃ বরাহদস্তু অভিমন্ত্রিত করিযী ও অধোরমন্ত্র অষ্টোত্তরশত জপ করিয়া সেই কপালদি ক্ষেত্রে, গৃহে, নগরে, প্রেতস্থানে অথবা রাজ্যে শএর অষ্টম রাশিতে সূৰ্য্য কিংবা চৰ্ম্ম রাহুগ্রপ্ত হইলে প্ৰেতবস্ত্র দ্বার বেষ্টন কfরবে। ইহাতে শএর বাসস্থান নাশ ও শএনাশ হয় । রাজার যুদ্ধগমনসময়ে বেদাধ্যয়নযুক্ত বৃদ্ধিহচক রাজ্যে নিৰ্ম্মল-দগণ চন্দাতপ শোভিত চতুস্তোরণ-সংযুক্ত কুশমালাপরিবৃত ভূতলে শএ চিত্রিত করিয়া আচায্য নিজে দক্ষিণপাদ দ্বার তাহার মস্তকে আঘাত করিবেন, এই প্রকার করিলেও রাজার শত্রুনাশ হয়। যে নিজ রাজ্যাধিপ-উদ্দেশে ঐ প্রকার আভিচারিক ক্রিয়া করে, সে আপনাকে ও নিজ কুলকে বিনষ্ট করে, তজ্জন্ত মস্ত্রেীষধি ক্রিয় এবং অন্ত সকলপ্রকার যত্নে স্বরাষ্ট্ররক্ষিত রাজাকে সৰ্ব্বদ পালন করিবে, ইহা অতি রহস্য বলা হইল ; ইহা যে কোন ব্যক্তির নিকট প্রকাগু নহে। ২৮-৫০ । পঞ্চাশ অধ্যায় সমাপ্ত ।

গণকে জয় করা যায় ፶¢ጫ একপঞ্চাশ অধ্যায়ু । ঋষির কহিলেন, হে সত্তম ! এই ঘোর লিগ্রহ আমাদিগের নিকট কহিলেন অধুনা কুঞ্জবাহনিকা বিদ্যা বলুন। শুত কহিলেন, সৰ্ব্বশত্রু-ভয়ঙ্করী বঞ্জৰাহনিকা বিদ্যা দ্বারা বঞ্জ অভিষিক্ত করিয়া রাজাদিগকে অপর্ণ করবে। বজ্ৰ নিৰ্গুণ, করিয়া যথাবিধি এই বিদ্যা দ্বারা অভিষেক করিবে এবং তাহাতে কাঞ্চন দ্বারা মঞ্জ লিখিবে । তাহার পর সেই জিতেন্দিয় ব্যক্তি সেই বঞ্জ গ্রহণ করিয়া লক্ষজপ করিবে। বজ্রকুণ্ডে ঘূতাদি দ্বারা তদশাংশ হোম করিবে, সেই বজ্ৰ নৃপতিকে দিবে এবং নৃপতি অতি গোপনে তাহাকে রক্ষা করিবেন। যুদ্ধ উপস্থিত হইলে সেই বজ্র দ্বারা শত্রু জয় করা ধায়। ১–৫। পূৰ্ব্বকালে ব্রহ্ম মহাদেবের নিকট ইন্দ্রের উপকারের নিমিও বজেশ্বরী বিদ। শিখিয়ছিলেন। হে সুব্রতগণ কোন সময়ে মহাবাহু ইম বিশ্বক্সপোপদিষ্ট বিদ্যায়ু সোমরস হরণ করিয়া বিশ্বকপকে নিহত করিয়াছিলেন। অনস্তর বিশ্বরূপমদন মহাবান্ত ইন্দ্র সেমিযাগে সোমস্বরূপ যথাবিধি স্তুত হবিঃ প্রার্থনা করিলে হতপুত্র প্রজাপতি তুষ্ট ইন্দ্রকে কহিয়াছিলেন, হে শত্রু। তুমি আমার পুত্রকে বিনষ্ট করিয়াছ, তোমাকে সোমরসের ভাগ দিব ও বিশ্বরূপকে হত্য করাধ সোমরসে তোমার অধিকার নাই ; এইরূপ কহিযা মায়ায় সমস্ত আশ্রম ফুেহিত কাৰ্লিন। তাহার পর বিশ্বরূপ-মদন ইস্ট্র মায় নিরাকৃত করিধ বণ দ্বার - সগণে সোমরস পান করিলেন। ইহাতে প্রজাপতি ক্রুদ্ধ হইয়। অবশিষ্ট সোমরস গ্রহণ কfরয় “ইন্দ্রশঞ বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হউক” এই কথা কহিয়৷ আহুতি দিলেন। অনন্তর । কালাগ্নিসদৃশ অস্থর প্রাচুর্ভূত হইল, বৰ্ত্তনপ্রযুক্ত তাহার নাম বৃত্ৰ হুইল ; পরে সে ইন্দ্রের প্রতি ধাবিত হইল । ইত্ৰ সৰ্গণে স্বৰ্গকে পরিত্যাগ করিয়া পলায়ন করিলেন। ইন্দ্রকে ভয়বিহবল এবং পলায়নপর দেখিয় বিশ্বস্রষ্ট ব্রহ্ম কহিলেন, হে অরিন্দম! তুমি বঞ্জেশ্বরী মন্ত্র দ্বারা অভুিষিক্ত বজ্ৰ ত্যাগ কর, তালু হইলে এখনই শত্রু নীহইবে। তখন ইন্দ্রও সগর্ণে সজ্জিত হইয়া অনায়াসে শত্রু নিপাতল করত মুস্থ হুইলেন, এই জন্য বঞ্জেশ্বরী বিদ্যা সৰ্ব্বলোকভয়f Tri Rti ప్ర్మౌ یا به دست ا tf۹چ এবং সকল পাপ"ীকৃঙ্গ कद्र बॉy cश् ' भूमेिं** । जश्म यr:#ौं शत