छैडब्रडॉन । , মক্ত হওয়া যায়; এবং সংগ্রামে বিজয় লাভ করিয়া জতুল সৌভাগ্যপ্রাপ্ত হওয়া যায়, রাজা বঞ্জি যদি লক্ষহোম করে তাহা হইলে সে রাজ্য লাভ করিয়া সুখী হয়। পুত্রপ্রার্থী লক্ষহোম করিলে, পুত্ৰলাভ করিতে পারে, ঐশ্বৰ্য্যপ্রার্থী যদি লক্ষহোম ও জপ করে, তাহা হইলে সে ধনধাঙ্গ ও নিখিল মঙ্গলযুক্ত হইয়া পুত্রপৌত্রাদির সহিত বাস করে এবং অস্তে স্বর্গে গমন করে। ১৩–১৬। জগতে ঈশ্বশ মন্ত্র, আর নাই, অধিক কি, বেদের মধ্যেও নাই ; তজ্জন্ত এই মন্ত্র দ্বারা দেবদেব ত্র্যম্বককে নিত্যপূজা করবে। ১৭। এই মন্ত্র স্বার ব্র্যম্বককে পূজা করিলে অগ্নিষ্ট্রোমষজ্ঞের অষ্ট্রগুণ ফল পাওযা যায়। শিব ত্ৰিজগতের, সত্ত্বাদিগুণত্রয়ের, ত্রিবেদের ত্রিদিবের এবং ব্রাহ্মণ ক্ষত্ৰিয় বৈশ্যের পিতা। তিনি অকার উকার মকার, এই মাত্রাত্রয়ের বাচক, চন্দ্র, সূৰ্য্য অগ্নি ও বঞ্চিত্ৰয়ের উমা মাত, মহাদেব পিতা। তিন তিন বঞ্চর অম্বক বলিয়া তাহার নাম ব্র্যম্বক । যেমন কুসুমিত বৃক্ষের গন্ধ দর হইতে প্রবাহিত হয, সেইরূপ মহাত্মা শস্তুর উত্তম গন্ধ দূরে প্রবাহিত হইতে থাকে, ভজন্ত তিনি সুগন্ধি, এবং তিনি গীতধারণ-কারণ, ও দেবতাদের বাণীর পোষক, এই জন্তও তিনি মুগন্ধি। তাহার, বীর্ঘ্য নারায়ণ নাভিতে ধারণ করিতেছেন। তিনি স্বীৰ্য্যে হিরন্ময় ব্ৰহ্মাণ্ড উৎপন্ন করিয়াছেন । "াহার বীৰ্য্য, চন্দ্র, স্বর্থ্য, নক্ষত্র, ভুর্লোক, ভুবর্লোক, স্বর্লোক, মহলোক, তপলোক ও সত্যলোক, অতিক্রম করিতেছে, এবং তাহার বীজ হইতে পঞ্চভূত, অহঙ্কার, বুদ্ধি ও প্রকৃতি, পুষ্টি লাভ করিতেছে ; সেই জন্ত তিনি পুষ্টিবৰ্দ্ধন। সেই দেবদেব-উদ্দেশে ঘৃত, মধু, ঘৰ, গোধূম, মাষ, বিশ্বফল, কুমুদ, অর্কপুষ্প, শমীপত্র, গেীরসর্ষপ এবং শালিধান্ত, দ্বারা যথাবিধি ভক্তিপূর্বক হোম-পূজা করিয়া প্রার্থনা করিৰে। হে শিব ! আমার এই প্রার্থনা ; এই মন্ত্র দ্বারা আমাকে কৰ্ম্মপাশ-বন্ধন হইতে ও মৃত্যুবন্ধন হইতে স্বতেজে মুক্ত করুন। &ান পক্ক উৰ্ব্বারুক ফল বন্ধনমুক্ত হয়, তদ্ৰূপ কাল হইয়াছে, আমাকে তাহা হইতে বন্ধনমুক্ত করুন। এই প্রকায় মন্ত্রবিধান জ্ঞাত হইয়৷ করিলে পাশবন্ধন-মুক্ত হয় এবং মৃত্যু হয় না। ব্র্যস্থকের স্থায় দয়ালু আশুতোষ ও প্রীতিমান দেবতা দেখা যায় না। . অতএব সকল পরিত্যাগ করিয়া সৰ্ব্বাবস্থাতেই শিবচিত্ত করবে। झंश:छ नकल गांउक क्हेदेिख शूरु श्समा शान्न ७क्९
২৫৯ ऋजब अनि अंडार इव। परि cरूश् आश्विणा ब cणारकद्र निक अछब्रांछब्रह१ अप्रख्चन ऋज, फरष সে অতীিয় শিবকে স্বরণ করলে, আহার স্কুল جودسماذا تج يخة 2tte চতুঃপঞ্চাশ অধ্যায় সমাপ্ত கை ו פחזאוס הקא**** ঋষিরা কছিলেন, হে হত ! হে সুব্রত। ব্র্যম্বক দেবদেব বৃষধ্বজকে সৰ্ব্বার্থসিদ্ধির নিমিত্ত কিরূপ যোগমার্গারা চিন্ত কৰা যায়। পূর্কেও বেতুল্য সমস্ত বিষয় বাহুল্যে শুনিয়াছি, অধুনা তাহ সংক্ষেপে বলুন। স্থত কহিলেন, পূৰ্ব্বকালে মেরুশিখরে পিতামহ ব্ৰহ্মনন্দন সনৎকুমার মুনিগণপরিবৃত হইয়া জিক্ষয়প্রভ নন্দীকে এ বিষয় জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন। তখন ভগবান নদী প্রণত ব্ৰহ্মপুত্র সনৎকুমারকে কছিন্নছিলেন । পুৰ্ব্বে কৈলাসশিখরে একশষ্যাশনা মাতা ভগবতী গিরিনন্দিনী লোমাঞ্চিতশরীর নীললোহিত ভগবান মহাদেবকে জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন, যোগ কয় প্রকার ? প্রাণীদিগের মুক্তিকার, মোক্ষপ্ৰদ জ্ঞানই বা কাঁড়শ ? শ্ৰীভগবান কছিলেন, যোগ পঞ্চপ্রকার ; প্রথম মন্ত্রযোগ, দ্বিতীয় স্পর্শযোগ তৃতীয় ভাবৰোগ, চতুর্থ অভাবৰোগ, সৰ্ব্বোত্তম পঞ্চম মহাযোগ। ৫-৮ । ধানযুক্ত জপের অভ্যাসকে মন্ত্রযোগ কহে। নাড়ীশুদ্ধি করিয়া অনুলোম-বিলোম বায়ুকে জয় করিতে যোগ দ্বারা শুক্রকে স্থির করিবে এবং ধার হইয়া কুস্তকাবস্থায় ধারণাত্রয়ে প্রকাশমান,ভেনত্রন্থের (অর্থাৎ বিশ্ব প্রাজ্ঞ তৈজসের) বিশেধক অভ্যাসকে অবলম্বন করিবে; তাহাকে স্পর্শযোগ কহে । মন্ত্রযোগ ও স্পৰ্শৰোগরহিত হইয়া মহাদেবকে আশ্রয় করিয়া বহিরস্তুর্ভাগে প্রকাশমান মনকে সঙ্কোচ করার নাম ভাবযোগ; তাহাতে চিত্তশুদ্ধি হয়। যখন স্থাবর-জঙ্গমাত্মক জগং বিলীন বোধ হইবে অথবা এই বিশ্বকে যখন পৃষ্ঠ বলিয়া জ্ঞান হইবে, তখন জণ্ডাৰযোগ হইবে উক্ত মােণুে চিত্তশক্তি হয়। রূপান্ত ভদ্বিতীয় নিৰ্ম্মল-স্বভাব রাষ্ট্ৰীয় জ্ঞের্থ সৰ্ব্বদা প্রকাশমান স্বয়ংঞ্জেয় সৰ্ব্বব্যাপী আত্মস্বরূপত্ব বাহাতে ভাসমান হয়, ওহাই মহাৰোগ বলিয়া কীর্তিত। নিড্যোদিত স্বপ্রাশ সৰ্ব্বচিত্তেখিাপক নিৰ্ম্মল কেবধ আত্মাই মহাৰোগ নামে অভিহিত। সকলকোং অণিমাদি जेबीबन यिद अनावृक। g সমুদ বেগ খঞ্জমে উত্তরোঙ্গ এশখ। খাছ্
