পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রকায় স্নানাদি ও অৰ্চনাবিধি তোমাদের নিকট বলিব। শৈলাদি কছিলেন, ব্রাহ্মণগণের হিঙ্গে জন্ত সৰ্ব্বপাপহর স্নানবিধি বলিব, ইহা পূর্বকালে মহাবে আমাকে বলিয়াছিলেন। বক্ষ্যমাণবিধি স্বারা জানু, একবার শঙ্করপুঙ্গাপূৰ্ব্বক ব্ৰহ্মকুণ্ঠ পান করিলে সকল পাপ হইতে মুক্ত হয়। হে চতুর্মুখ সুরোত্তম! দেবদেব শম্ভু ব্রাহ্মণাদির হিতের জন্ত ব্রিবিধ স্নান কহিয়াছেন, জগ্রে বারুণ স্নান অর্থাৎ জলস্নান করিয়া উত্তম আগ্নেয় স্নান অর্থাৎ ভষ্মম্বারা স্নান করিযে, অনন্তর মন্ত্রগ্রাম করিয়া পরমেশ্বর শিবকে পূজা করবে। ভাবতুষ্ট ব্যক্তি জগন্নাম করিয়া ভস্মস্থান করিলেও শুদ্ধ হয় না ; অতএব ভাবশুদ্ধ হইয়া শৌচ (স্নান ) করিবে, অস্তথা ভাবশুদ্ধি না থাকিলে স্নান বিফল হয়। ১-১০ । সরিং, সরোবর, তড়াগ প্রভৃতি সকল জলাশয়ে প্রলয় পৰ্য্যন্ত স্নান করিলেও ভাবতুষ্ট মনুষ্য কদাচ শুদ্ধ হয় না, ইহাতে সংশয় নাই। যেহেতু স্বভাবত মনুষ্যদিগের হৃদয়কমল অজ্ঞানরূপ অন্ধকাবে মুদিত থাকে, সেই অজ্ঞানমুদিত হৃদয়কমল যখন জ্ঞানভানুকিরণে প্রবুদ্ধ হয়, তখনই শুচি বিবেচনা কবিবে। ১১–১২। স্বানের জন্ত মৃত্তিকা, গোময়, তিল, পুষ্প, ভস্ম ও কুশ লইয়া ঐ সকল দ্রব্য তীরে রাখিয়া স্নানার্থ তীর্থে পদ প্রক্ষালনপুৰ্ব্বক দেহ হইতে মল শুদ্ধি করিয়া আচমনাস্তে সেই তীবস্থ মৃত্তিক ও সেই সকল গোমস্থাদ্বিারা স্নান করিবে । ১৩-১৪ উদ্ধৃতাসি ইত্যাদি মন্থের স্বারা পুনরায় মত্তিকা গাত্রে লেপন করিয়.দেহ শোধন করিবে । স্নান করিয়ু পবিত্র বসন পরিধানপুৰ্ব্বক গন্ধ দ্বারা ইত্যাদি মন্ত্র পাঠাস্তে অন্তরীক্ষগৃহীত কপিলা গোময় দ্বারা শরীর অনুলেপন করিবে। ১৫—১৬। লেপনস্তে পুনঃ স্নান করিয়াসেই বস্ত্র পরিত্যাগপূর্বক শুক্লবসন পরিধান করিয়া স্নান আচরণ করিবে ! সৰ্ব্বপাপ-বিশুদ্ধির জন্ত বরুণকে আবাহন করিয়া ধ্যান্যঞ্জ দ্বারা মানসিক শিবপুঙ্গাপুৰ্ব্বক তিনবার আচমন করবে। অনস্তর শিবস্মরণ করত তীর্থে অবগাহনস্তুে পুনৰ্ব্বার আচমন করিয়া যথাবিধি তীর্থঙ্গলে মন্ত্র পাঠাস্তে অবগাহনপূৰ্ব্বক অস্বমর্ষণ ঋক্ জপ করিৰে। জিতেক্রিয় পুরুষ সেই জলে ভানু, সোম, অগ্নিমণ্ডল স্মরণ করবে। অনস্তুর আচক্ষণ করিয়া সেই জল হইতে উত্তীর্ণ হইবে। পুণ্যবৃদ্ধির জষ্ঠ পুনরায় তীখমধ্যে প্রবেশ করির গোখৃঙ্গ ও জলপ্রক্ষালিত পলাশপর্ণপুটৰন্থ কুশ ও পুপযুক্ত জল দ্বারা অভিষিক্ত হইৰে । মন্ত্রৰিখ মমুখ্য ত্বরিতাখ্য যো কুঞ্জ ইত্যাদি পাবমানী মন্ত্র আর তত্ত্বং সমং দিবর্গম্য ও শাপ্তিদ্বয় মন্ত্র (শয়োমিত্রে ইত্যাদি ) জার কোন শাপ্তিধৰ্ম্ম মন্ত্র (শন্নোদেবীতি) ও পঞ্চব্রহ্ম পবিত্রক মন্ত্র (সদ্যোজাতাদি মন্ত্র ) দ্বারা এই সকল মুষের অতি স্বরূপ ও এৰি স্মরণ কন্তু হে দ্বিজগণ । এই প্রকার জল স্বার স্বীয় মন্তকে অভিবেকানন্তর হয়েতে পঞ্চবক্র ত্রিনেত্র ঈশ্বর মহাদেবকে স্মরণ করবে। ১৭-২৫ স্বশাখোক্ত বিধি দর্শন কবিয়া আচমন করিবে, তারপর পবিত্রহপ্ত ও শুচিদেশে যথাস্থিানে সুখাসমাদিরূপে আসীন হইয়া দক্ষিণ কর দ্বারা জল অভূক্ষণ করিয়া চক্ৰং ও আলস্তম্ভ হইয়া জল প্রক্ষেপপুৰ্ব্বক সঙ্কুশ জল ডিন বার পাম করিবে ; হিংসাজনিত-পাপশাস্তির জন্ত প্রদক্ষিণ করিবে। হে দ্বিজসত্তমগণ! সকল ব্রাহ্মণেব হিতের নিমিত্ত সংক্ষেপে স্নান ও আচমন কহিলাম। ২৬-২৯ । পঞ্চবিংশ অধ্যায় সমাপ্ত ।

            • مجتبیہ-جیہہ:ابت-بعیم

ঘড়বিংশ অধ্যায়। নন্দী কহিল, অনন্তর মহেশ্বরী বোমাত গায়ত্রী দেবীকে আয়াতু বরদে দেবী ইত্যাদি মন্ত্র দ্বারা আবাহন করিত্রে। এবং ঐ দেবীকে পাদ্য আচমনীয় অৰ্ঘ্য দান করিবে। অনস্তুর সমাসীন (পদ্মাসনস্থ ) অথবা উখিত ইয়া কুস্তক, রেচকুরুপ প্রাণায়াম অষ্ট্রাধিক সহস্ৰ, অষ্টাধিক পঞ্চশত, অষ্টোত্তর শত এই কল্পত্রয়মধ্যে এক কল্প আশ্রয় করিয়া প্রণবযুক্ত গায়ত্ৰী জপ করিবে। ১–৩ । জপের পুর্বে স্থৰ্যদেবকে অৰ্ঘ্য দান, অর্চনা ও নমস্কার করিবে, জপাস্তে উত্তরে শিখরে দেবী ইত্যাদি মন্ত্র স্বাবা গান্ধী দেবীকে উদ্ধাসন (বিসর্জন) করিবে। সূৰ্য্যার্ঘ্য দানের পর পূৰ্ব্বদিকে অবলোকন করিয়া বেদমাতা গায়ত্রীকে বনানা ( সমস্কার) করিয়া কৃতাঞ্জলিপুটে ভাস্কর দেবের নিকট প্রার্থনা করিতে হয়। উদ্ভূতাং, চিত্ৰং এবং জাতবেদস মন্ত্র দ্বারা ভাস্কর দেবকে অভিনন্দন (উপাসনা) করিয়া প্রার্থনা করিবে, পুনর্মার যথাবিধি, হর্মু ও ব্রহ্মাকে অভিবাস্থ(নমার) বরিয়া, দে যজুৰ্ব্বেদ ও সামবেদোক্ত छण वांद्र दिछবসুকে ডিনধৰ্ম্ম প্রদক্ষিণ করিয়া উক্ত গান্ধী জপ করিবে। ৪-৭ । পরে আত্মা, অস্তরাঞ্জাও পরমায়াকে। অভিকদলপূর্বক বুধ, ব্ৰহ্ম ও বিজ্ঞার্থ উদেশে अख्यिकीन ७ tशभ कब्लिग्न भूमि e गिंग्लशदलिभद्रक