●被 মুখো, আনন্দ, শিব, ক্ষেমঙ্ক, ধ্রুব মেধাতির্থিব এই পুত্ৰগণের নামে সপ্তবর্ষ প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে এবং তাহারাই স্বায়ত্ত্বৰ মৰন্তরে এই সকল বর্ষের সংস্থাপন ক্ষরিয়া ভাগতে বর্ণাশ্রমাচারী প্রজাগণ প্রতিষ্ঠিত ಳ್ಗಿ! প্লক্ষদ্বীপ হইতে শাকদ্বীপ পর্যন্থ পঞ্চ দ্বীপেই বর্ণাশ্রম বিভাগ বর্তমান আছে। চে দ্বিজোত্তমগণ । সেই দ্বীপসমূঃে মুখ, পলমা, স্বীয়রূপ, বল, ও ধৰ্ম্ম সকলই সৰ্ব্ব সাধারণের প্রতি সমান এবং তথায় রঞ্জাৰ্চনজংপর অন্তা প্রজাগণও উদ্ভূত হইল । তাহারা সকলেই প্রজাপতি ও রুদ্রদেবের ভবিরুপ অযুত-পানে মত্ত । ৪১-৪৯ { মট্চত্বারিংশ অধ্যাষ সমাপ্ত।
- ~~
সপ্তচত্বরিংশ অধ্যায় । গুত বলিলেন, হে দ্বিজশ্রেষ্ঠগণ! রাজকুলতিলক প্রিযুত্ৰত জ্যেষ্ঠ পুত্র আগ্নীপ্রকে জম্বুদ্বীপের অধীশ্বরপদে অভিষেক করিলেন। আল্পীধ অত্যন্ত শিবভক্তিপরায়ণ ; সৰ্ব্বদা তপস্যারত ও তরুণবয়স্ক । তিনি সৰ্ব্বদ শিবপূজা করিয়া থাকেন। তাহার শরীরলাবণ্য অতীব কমনীয় এবং তিনি অতি বুদ্ধিমান। সেই মহাত্মার প্রজাপতি সদৃশ নয়টি পুত্র। সকলেই মহেশ্বরের পূজায় রত ও শিবপরায়ণ। তাহাড়ের মধ্যে জ্যেষ্ঠের নাম নাভি, তাহার অনুজের নাম কিম্পূরুষ, তৃতীয় হরিবর্ষ, চতুর্থ ইলাবৃত, পঞ্চম রম্য, ঠ হিরন্মান, সপ্তম কুরু, অষ্টম ভদ্রাথ, নবম কেতুমাল। ইহাদের প্রত্যেকের দেশের বিষয় বলিতেছি, শ্ৰৱণ কর । আগ্নীপ্ত, প্রিয় তনয় নাভিকে হেমনামক দক্ষিণ বর্ষ প্রদান করিলেন। আল্পাঞ্জরাজ, এইরূপে কিন্পুরুষকে হেমকূটবর্ঘ, হরিকে নৈষধবর্ষ, ইলাবৃত্তকে মেরুযুক্তবর্ষ, রম্যকে লীলাচলাশ্রিত বর্ষ, হিরণামূকে নীলাচলাশ্রিত বর্ষের উত্তরস্থিত শ্বেতবৰ্ষ, কুরুকে শৃঙ্গবর্ষ, গুঞ্জ শ্বকে মাল্যবান বর্ষ ও কেতুমালকে গন্ধমান বর্ষ প্রদান করিলেন। জারঞ্জ এইরূপ বর্ধসকল পৃথকৃরূপে ভাগ ক%য় পুত্রগণকে তাংরি প্রত্যেক বর্ষে যথাক্রমে অভিষেক করিলেন ; এবং তিনি স্বয়ং তপস্কায় রত হইলেন । তৎপরে ভিঙ্গি উপশু দ্বারা বিভাবিত ও इनििखं श्ंशं వ్రై হইলেন। भत्रणयत्र किम्भूझ्शनि অতি মুখের স্থান। छीशÉ5 अपघ्ननिक प्रर्षभूeब हछ; अंग१भकश कीर्दीछे ऋछपनेिकश्हेब्र बैंक। ८नहे बर्दनर्ुइ cकानको | লিঙ্গপুরাণ । ও মধ্যম ভাব প্রভৃতি কিছুই উৎপন্ন হয় না এবং সেই অষ্ট্র ক্ষেত্রেই চুৰ্গব্যবহার নাই। স্থাবর অথবা জঙ্গম যেরূপ জীব হউক না কেন, বাহদের রুদ্রক্ষেত্রে মৃত্যু হইবে, তাহারা সকলেই ভূতনাথের প্রাসঙ্গিক ভক্তরপে পরিণত হইবে। রুদ্রদেব জহাদের হিতের নিমিত্তই এই অল্পক্ষেল নিৰ্ম্মাণ কবিয়াছেন। সেই স্থানে মঙ্গজেল স্বয়ং পদক্ষেত্রযুত-প্রাসঙ্গিক ভক্ষণেণ সমীপে সাদা অবস্থান করেন। মিষ্ট্ৰক্ষেত্রনিবাসী মানবগণ ভুতভাবন মহাদেবকে সৰ্পদ হৃদয়-পটে দর্শন করিয়া অনুক্ষণ সুখ ভোগ করত অস্তুে স্বৰ্গীয় গতি লাভ করেন। ১—১৮ । হে দ্বিজগণ । এই হিমলাঞ্জিত প্রদেশে নাভির বিষয় বর্ণনা করিতেছি অবগত হও। মহামতি নাভি, স্বীয়পত্নী মরুদেবীর গর্ভে এক পুত্র উৎপাদন করেন ; তাহার নাম ঋষভ | তিনি ক্ষত্রিয়কুলের পূজিত। সেই ঋষভের পুত্র ভরত। পুত্রবৎসল ঋষভ পুত্রের উপর সমস্ত রাজ্যভাব অপর্ণ করিয়ু, ভীষণ বিষধরসদৃশ ইন্দ্ৰিয়সকল জয করত স্বীয় জ্ঞানবলে বৈরাগ্যাশ্রমে প্রবৃত্ত হইলেন ; এবং সৰ্ব্বপ্রকারেই পবমাত্মস্বরূপ পরমেশ্বরকে স্বীয আত্মাতে সংস্থাপন করিষা জটাচীর ধারণ করত নিরহারে সন্দেহ পরিত্যাগপূর্বক অজ্ঞান শূন্ত হইয়৷ শিবসম্বন্ধীয় পরম পদলাভ করিলেন। ঋষভ হিমগিরির দক্ষিণ বর্ষ ভরতকে প্রদান করিয়াছেন ; এজন্য পণ্ডিতগণ সেই ভরতাধিকৃত বর্ষের নাম ভারতবর্ষ্য বলিয়া সম্যকৃরূপে অবগত আছেন। কালক্রমে ভরতরাজের মুমতি নামে এক পুত্র হইল। ভরত তাহার প্রতি সমস্ত রাজ্যভার অপর্ণ করিয়া এবং স্বীয় রাজ্যলক্ষ্মী পুত্রে সমর্পণ করিয়া বনগমন করিলেন । ১৯—২৫ ! সপ্তচতুরিংশ অধ্যায় সমাপ্ত। অষ্টচত্বারিংশ অধ্যায় । মৃত বলিলেন,-এই দ্বীপের মধ্যে মেরুনামক মহাগিরি আছে। সেই পৰ্ব্বত নানারূপ রত্নময় শুঙ্গে মুশোভিত। তাহার দৈর্ঘ্য চতুর্ণীতিসহস্ৰ যোজন অধোভাগ ষোড়শ গুণ বিস্তৃত ; শরাবের স্তায় তাহা আকারবশত অগ্রভাগ ত্রিংশভাগ বিস্তৃত ; হাং ত্রিগুণ বিস্তার, এই পৰ্ব্বত এতদূর বিশাল যে, ইহার অগ্রভাগ সূৰ্য্যমণ্ডল পৰ্য্যস্ত স্পর্শ করিয়ছে। মহদেবের সুবিমল অঙ্গশর্শে ইহা হেমময় গিরিরঙ্গে दिणश्च शाश्,श् िझश्,िंीं,ंश्च चतः भ*ि &ं । काश्याः श्नः शोश o fं
