পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কালকুক দ্বীপে, কেহ কেহ তাম্রদ্বীপে, কেহ কেহ গৃভক্তিমদেশে, কেহ কেহ নাগদ্বীপে, কেহ কেহ সৌম্যদ্বীপে, কেহ গান্ধৰ্ব্বদ্বীপে ও কেহ বারুপদ্বীপে গমন করিয়াছে। এই ভারতবর্ধে কেহ কেহ ম্লেচ্ছ, স্তুে কেই পুলিক্ষ্ম, কেহ কেহ বা নানা জাতিসুস্থত। পূৰ্ব্বদিকে কিরাত, তাহার সমীপে পুশ্চিম দিকে ধবন এবং মধ্যদেশে ব্রাহ্মণ, ক্ষয়ি, বৈশু, শূদ্ৰ, এই চার বর্ণ, ৰজ্ঞ, যুদ্ধ, বাণিজ্য প্রভৃতি নিজ নিজ কার্ধ্যে রত। তাহদের পরস্পরের সংব্যবহার বর্ণ ও আশ্রমের নিজ নিজ ধৰ্ম্মার্থকামবিষয়ক সংকল্প ও অভিমান এই ভারতবর্ষেই প্রচলিত। এই ভারতবর্ষেই স্বর্গ ও অপবর্গের নিমিত্ত মানুষীগণের প্রবৃত্তি, তাহদের প্রতিই যুগুধৰ্ম্ম ব্যবস্থিত, অন্যত্র সেরূপ নহে। হে মুনিশ্রেষ্ঠগণ! কিম্পূরুষ বর্ষে মানবদিগের আয়ুর সংখ্যা দশ সহস্ৰ বংসর। তাহদের মধ্যে পুরুষের বর্ণসুবর্ণের স্থায়, স্ত্রীগণ অঙ্গর সদৃশী মনোহারিণী । রোগশোক ইত্যাদি তাহাদিগকে কিছুতেই স্পর্শকরিতে পারে না। তাহারা শুদ্ধসত্ত্বসম্পন্ন ও স্বীয় দারার সহিত প্লক্ষ ফল ভক্ষণ করিয়া থাকে | ২৫—৩৪ হরিবর্থে মানবগণ মহরিজতের স্তায় শুভ্ৰ । দেবলোব হইতে বিদ্যুত হইয়াছে বলিয়া সকলেই দেবতা আকারবিশিষ্ট। তাহারা সৰ্ব্বেশ্বর শঙ্করকে ফজন করে এবং মধুর ইক্ষুরস পান করিয়া থাকে। তাঙ্ক দিগকে কখনও জরায় অভিভূত হইতে হয় না। সেই হরিবর্ষে মানবগণ দশসহস্ৰ বৎসর জীবিত থাঁকে পূর্বকথিত মধ্যম ইলাবৃত বর্ষে দিবাকর মানবগণযে সপ্তপ্ত করেন না এবং জরাও তাহাদিগকে অভি্যু করেন না। তাহাসে চত্র স্বৰ্য্য ও নক্ষত্রগণ কখনং প্রকাশিত হয় না। ইলাবৃত বর্ষে মানবগণে পদ্মের স্তায় কাস্তি, পন্ধের স্থায় মুখ, পদ্মপত্র সদৃশ চক্ষু, শরীর পদ্মপত্রের ন্যায় সুগন্ধি তাহার জম্বুলের রস ভক্ষণ করে। তাহার স্থিরপ্রকৃতি ও সৰ্ব্বদ সদগন্ধযুক্ত। তাহাতে দেব লোকগত অঙ্গরামরগণও জন্মগ্রহণ করিয়া থাকেন এই ইলাবৃত বর্ষে নয়শ্রেষ্ঠগণ ত্রয়োদশ সহস্ৰ বৎস জী"ি:থকে এবং তাহারা জম্মুফলের রস পা વિજ তাহাদিগকে জর, “মৃত্যু, ক্ষুধা ও ক্লান্তি কিছুতেই বাঁধ দিতে সক্ষম হয় না। এই বর্ষে জন নামক সুবর্ণ দেবতাদিগের ভূষণ। সেই জাদুন শক্তি গ্রীপ্ত ও ইঞ্জগোপের স্কায় তাহার প্রতিভা *-ss। এইরূপে আমি নববর্ষাবর্তী ধৰ্ম, ক্ষা * cओजनग्नि किंका विकांद्र जी कंग्लिब नभश्मरन्। বর্ণন করিলাম। হেমকূট পৰ্ব্বতে গন্ধৰ্ব্ব ও পরাগণ অবস্থান করে। নিষধ পৰ্ব্বতে অনন্ত, বাহুৰি, তক্ষক প্রভৃতি নাগগণ বাস করে। বৈদূর্ঘ্যময় নীল পৰ্ব্বতে মহাবল্প-পরাক্রান্ত ত্রয়স্ট্রিংশংসংখ্যক ঘাঞ্জিক সুরগণ, সিদ্ধগণ ও সুবিমলহৃদয় ব্রহ্মর্ষিগণ বাস করিয়া থাকেন ; এবং শ্বেত পৰ্ব্বতে দ্বৈত্য ও দানবগণ বাস করে। এইরূপ পূজিবা পৰ্ব্বত পিতৃগণের আবাসস্থান, হিমালয় পৰ্ব্বত যক্ষগণের ও ভূতেশ্বরের আবাস স্থান। মহাদেব-হরি, ব্রহ্ম, উমা, নদী ও গণের সহিত সকল পৰ্ব্বত, বর্ষ ও বনে অবস্থান করেন। নীল, শ্বেত ও ত্রিশৃঙ্গ পৰ্ব্বতে, ভগবান নীললোহিত সিদ্ধগণ, দেবগণ ও পিতৃগণের সহিত বিশেষরূপে নিত্য অবস্থান করেন। নীল পৰ্ব্বত বৈদূর্ঘ্যময়,শ্বেত পৰ্ব্বত শুক্লবৰ্ণ, ত্রিশৃঙ্গ পৰ্ব্বত সুবর্ণময়। এই পৰ্ব্বতরাজসকল জম্বুদ্বীপে অবস্থিতি । ৪৪–৫১ । দ্বিপঞ্চাশ অধ্যায়ু সমাপ্ত । ত্রিপঞ্চাশ অধ্যায়ু । মৃত বলিলেন, প্লক্ষ প্রভৃতি সপ্তদ্বীপে প্রতিদিকে ঋজু ও আয়ত বর্ষপৰ্ব্বত সকল প্রতিষ্ঠিত আছে। প্লক্ষদ্বীপে সপ্তটী মহাচল আছে, তাহার বিষয় বর্ণনা করিতেছি —এই প্লক্ষদ্বীপে প্রথম গোমেদক নামক পৰ্ব্বত, দ্বিতীয় চাম্ৰপৰ্ব্বত, তৃতীয় নারদপৰ্ব্বত, চতুর্থ দুল্লাভিগিরি, পঞ্চম সোমগিরি, ষষ্ঠ মুমন নামক পৰ্ব্বত ইহার নামস্তর বৈভব ; সপ্তম বৈভ্রাজ। এই সাতটী পৰ্ব্বত প্লক্ষদ্বীপে বৰ্ত্তমান, ইহা কথিত আছে। এইরূপ শান্মলি দ্বীপেও সাতটা পৰ্ব্বত আছে। তাছাদের বিষয় অনুক্রমে বর্ণনা করিতেছি –পৰ্ব্বতের নাম— কুমুদ, উত্তম, বলাহুক, দ্রোণ, কঙ্ক, মহিষ ও ককুয়াম্। কুশদ্বীপেও সপ্তদ্বীপ ও সপ্তকূল পৰ্ব্বত আছে, তাহদের নামমাত্র সঙ্ক্ষেপকূপে বর্ণনা করিতেছি ;-পৰ্ব্বতগণের নাম, প্রথম বিক্ৰম,দ্বিতীয় হেমপৰ্ব্বত, তৃতীয় ট্যুতিমন্‌ চতুর্থ পুম্পিত, পঞ্চম কুশেশয়, बळे হারগিরি, সপ্তম মহাদেবের নিকেতন মন্দর পর্বত। সেই পৰ্ব্বতভূমিতে প্রবাহিত সলিলরাশির নাম মন্দা। সেই পৰ্ব্বত মন্দ নামেসলিলরাশি ধারণ করিয়াছে বলিয়া এই পৰ্ব্বতের নাম মদৱ হইয়াছে। এই পৰ্ব্বতে বিশ্বনাথ ভগবান্‌ বৃষধ্বজ উমা ও নদীর সহিত উত্তম হৈমমৃহে বাস করেন। পূৰ্ব্বে মদপৰ্ব্বত মহেশ্বকে তপস্ত बाह गच्ठे कक्रिाहिण। ७श्छ भशक्ज गद्रिशां★ न कब्लिश४ गङ्गगनंत शांफ कब्रिब्रह्। ममब्रििब्र