পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৃথিবীচক্র ভ্রমণ করেন, এবং একদিনে সাৰ্দ্ধ ত্রয়োদশ সক্ষত্রে লঞ্চরণ করেন ও অষ্টাদশ মুহূর্তে রাত্রিতে সমস্ত নক্ষত্রে বিচরণ করেন। কুলালচক্রের মধ্যভাগ যেরূপ মন্দ মন্ত্ৰ সঞ্চারিত হয়, সেইরূপ উত্তরায়ণে মৃৰ্য্যৰেও মন্দগতিতে সঞ্চরণ করেন; সেই জক্ট বহুকালে অঙ্গ ভূমি অতিক্রম করিয়া থাকেন। ভানুর রথে আদিত্যগণ ও মুনিগণ অবস্থান করেন। সহস্রাংশু তাহার অগ্রভাগ, পৃষ্ঠভাগ ও অধোভাগ গন্ধৰ্ব্ব, অন্সর, গ্রামণী, সৰ্প ও রাক্ষস প্রভৃতি দ্বারা প্রদীপ্ত করেন। তিনি উর্বদিকে কর পরিত্যাগপূর্বক মনোহর ব্রহ্মসম্বন্ধীয় সভাকে পরিত্যাগ করিয়া সন্ধ্যাসময়ে মুনিগণপরিত্যক্ত সলিল দ্বারা সমাগত নিশাচরদিগকে পুনঃ পুনঃ বিনাশ করত ব্রাহ্মণগণের সহিত বিচরণ করেন এবং তিনি অষ্টাদশ মুর্তে উত্তরাণে পশ্চিমদিকে १झन कुन। ७श्र७ ७कनि श्झ । उक्लद्र রাত্রিকালে মন্দ গতিতে সাৰ্বত্রয়োদশ নক্ষত্রে দ্বাদশ মুহূর্তে পরিভ্রমণ করেন, এবং দিবাতে অষ্টাদশ মুহূর্তে নক্ষত্ৰ সকলে পরিভ্রমণ করেন। চক্রের নাভিদেশে যেরূপ মৃদু দর্ণিত হয়, এবং চক্রমধ্যস্থিত মুংপিও যেন্ধপ মন্দ মন্দ বিঘূর্ণিত হয়, সেইরূপ ধ্রুব পরিভ্রমণ করে। পুরাবিং পণ্ডিতগণ বলেন, উভয় কাষ্ঠীর মধ্যে স্বৰ্য্যদেব মণ্ডলসমূহকে ত্রিংশং মুহূৰ্ত্তে যে একবার পরিভ্রমণ করেন, তাহাই অহোরাত্র। কুলালচক্রের নাভিদেশ যেরূপ মুদ্‌গতিতে পরিভ্রমণ করে, সেইরূপ সকল গ্রহের অগ্রবর্তী ধ্রুব ও গ্ৰহগণের সহিত পরিভ্রমণ করে। সপ্তর্ষিমণ্ডল ও জ্যোক্তিগণও তাহার অনু. সরণ করিয়া থাকে স্বৰ্য্যদেব সমীরণ ও ধ্রুবসহ মিলিত হইয়া কিরণের দ্বারা তোয়রাশিকে গ্রহণ করত অবস্থান করেন। বিষ্ণুর অনুগ্রহবশত: ঔজ্ঞানপদ নক্ষত্র ধ্রুবত্ব প্রাপ্ত হইয়াছে। স্থৰ্যদেব সলিলরাশি পান করেন। ক্রেমে তাহ চন্দ্রে সংক্রাস্ত হয়, এবং চন্দ্র হইতে ক্রমে সেই সলিল যেথে সংক্রান্ত হয়। সেই মেঘনিচয় বায়ুবেগে তড়িত হইয় পৃথিবীতলে বর্ষণ করে। স্বৰ্য্যদেব জগং প্রদীপ্ত করেণ, এক্ষপ্ত তাহার নাম ভাস্কর। ভোয়রাশির কোনরূপে নাশ হয় না। প্রাণীদিগের হিতের নিমিত্ত, শঙ্কর মুর্য্যের এইরূপ গতি বিধান করিয়াছেন। ভূ ভূব স্ব জল জন্ম ও অমৃত প্রভূতিও জগতের হিতের নিমিত্ত শঙ্কর বিধান করিয়াছেন। জল, জগতের প্রাণস্বরূপ এবং ভূতসমূহ ও ভুবনের স্বরূপ; অধিক কি সমস্ত জগতের খরুল, সলিলের আধিপত্য ভগবান শিৰ স্বয়ং ব্যবস্থিত জছেন ; এবং কথিতঞ্চ আছে যে, ক্ষণের অধিপত্তি স্বয়ং শঙ্কু। এই সমস্ত জগৎ শিবাত্মক, তুহাতে কোনও সংশয় নাই। ভগবামৃ শ্ৰীহরির নারায়ণত্ব অপের দ্বারাই কল্পিত হইয়াছে। বিষ্ণু জগতের আলয় স্বরূপ, কিন্তু অপ, সেই জগদ্ধালয় বিষ্ণুর थांगइ। ५-७१ । छब्राप्लद्र शमस्र उनौङ्गठ है३ण পৃথিবীর মরূপে যেগুলি বাদ্ধার চাঙ্কিত হইয়া উদ্ধৃলিকে গমন করে, সেইগুলি অগ্নি এবং বায়ুর সাহায্যক্রমে অভ্ররূপে পরিণত হয়, এই জন্ত বিজ্ঞ ব্যক্তির ধূম, অগ্নি ও বায়ুর সংযোগই অভ্র বলিয়ছেন। বারসমূহ বর্ষণ করে বলিয়া অভ্র নাম হইয়াছে। সেই অভ্রের অধিপতি ইল। দ্বিজগণের যজ্ঞধুমোদ্ভূত অভ্র অতি হিতকারী, দাবাগ্নির পূমসদ্ভূত অভ্র বনসমূহের হিতকর, এবং মৃতপূমোৎপন্ন অভ্র অতি অণ্ডভোংপাদক। ঐরুপ অভিচারায়ি-সমুদ্ভুত ধূমরাশি হইতে উৎপন্ন অভ্রসমূহও ভূতবর্গের বিনাশের নিমিত্ত হয়। হে দ্বিজগণ! এইরূপ ধূমবিশেষে জগতের হিত ও অহিত হইয় থাকে। এজন্য মানবকুল অভি. চারান্ধি-সমৃদ্ভূত মরাশি যত্বপূৰ্ব্বক আচ্ছাদন করবে। यक् ि(कन दिछ श्रक्रिांद्रमश्वकौञ्च शूश अफ्रॉमन ना করিয়া উদ্দেশু সকলের জন্ত ক্রিয়ায় প্রবৃত্ত হয়, তাহা হইলে সেই ক্রিয়া লোকের বিনাশের নিমিত্ত হইয়৷ থাকে। হে মুনিশ্রেষ্ঠগণ! মেঘসমূহ সলিলরাশির আধার। জগতের হিতের নিমিত্ত পবনের আজ্ঞাতুসীরে ছয়মাস পর্যন্ত সলিলসমূহ বর্ষণ করে। এই জগত সেই মেঘসমূহের গর্জন বায়ব্য বৈদ্যুত ও পাবকেম্ভব, এই তিন রূপ হয় এবং ইহার হিমেংপুত্তও হইয়া থাকে। যাহা হইতে সলিলরাশিভ্রষ্ট না হয়, সেই অদ্র; সেই সলিলদূহের মেহন অর্থাৎ সিঞ্চন হয় যাহা হইতে, তাহাই মেঘ; তাহ তিন প্রকার কাঠবাহ, বৈরিঞ্চ এবং পক্ষসস্তৃত। অগ্নিসমূহের কাঠসহসংযোগ হইলে অগ্নি হইতে যে .পূমরাশি উদগত হয় ; সেই ধূমসঙ্কৃত মেঘ কাঠাবাহ। বিরিঞ্চির উচ্ছ্বাসবায়ুতে যাহার উৎপত্তি হয় সেই বৈরিঞ্চ এবং ইন্দ্ৰ পৰ্ব্বতসমূহের যে পক্ষ ছেদন করিয়াছিলেন, তাহা হইতে যে মেঘ উৎপন্ন হইয়াচে, সেই পক্ষসস্থত বহেয় । মেম্ব সকলের নাম জীমূত, তাহারা আবহ বায়ুর স্থানে অবস্থান করে। বিক্লিঞ্চেস্থাপজাত মেঘ সকল প্রবহ বায়ুর অধিকৃত স্থানে অবস্থান করে এবং পঞ্চঙ্গাত পুষ্কর প্রভৃতি মেখ, নিঃশবে জল বর্ষণ করে; কিন্তু সেই মেঘসমূহ আন গভীর গর্জনে দিকৃদিগন্তর কম্পিত করে, তখন.সেই সেই কার্ধে অল্প জল বর্ষণ করে এবং বহু সময় শীতল