ન્ય প্রভৃতি কাল, উৎপন্ন হইতেছে এবং তাহতেই বিনাশ • প্রাপ্ত হইতেছে। যে কাল ব্যক্তিরিক্ত কোনও নিয়ম হয় নটু দীক্ষা কি কি আহিক, কি ক্রম কি ক্রস্তু বিভাগ কিছুই হয় না; যে কাল ব্যতিরিক্ত কি পুপ, কি ফলমূল, কিছুই হয় না; সেই কালসংখ্যা ঐ আদিত্য ব্যতীত আর কিছুই নয়। এ জগতে জগত্তাপন রুদ্ররূপী ভাস্বরবিহনে শস্তপরিপাক কোথায় ? এবং কি তৃণেীযধিগণ, কি স্বর্গে মৰ্ত্ত্যে ব্যবহার বা জন্তগণের উৎত্তি বিনাশ, কিছুই ঐ রুদ্ররূপী ভাস্কর ব্যতিরিক্ত হয় না। ঐ দ্বাদশাত্মা ভাস্কর প্রজাপতি । উনিই কাল এবং উনিই অগ্নি । তিনিই এই চরাচর ত্রিভুবনে তাপ প্রানি করিতেছেন ; এবং তিনিই সৰ্ব্বলোকে বিখ্যাত । তিনিই তেজোরাশি, ও তিনিই এই জগতের সমস্ত আর সেই প্রভাবশালীই উত্তম পাথাবলম্বনে রাত্ৰি দিবা বিভাগ করত এই জগতে উদ্ধ ও অধঃপার্শ্ব সৰ্ব্বত্রই সকল সমযে তাপ প্রদান করিতেছেন। যেমন এক দেদীপ্যমান গৃহমধ্যস্থিত দীপ গৃহের উদ্ধ ও অধঃপাশ্বে স্থিত অন্ধকার বিনাশ করে, সেইরূপ সহস্রকিরণ জগৎপ্ৰভু গ্রহরাঞ্জ স্বৰ্য্যও স্বীয় কিরণে ঐ সকল জগৎ প্রকাশমান করিতেছে । পূৰ্ব্বে যে ঐভাস্করের সহস্ররশ্মির বিষয় কথিত হইয়াছে, তাহার মধ্যে গ্রহধোনি সপ্ত রশ্মি শ্রেষ্ঠ। স্বযুদ্ধ, হরিকেশ, বিশ্বকৰ্ম্ম, বিশ্বব্যচা, সাদ্ধ, সব্বাবস্ত্র, স্বরাট, এই সাতটা তাহাদিগের নাম। উহার কধ্যে মুযুয় নামক স্বৰ্যরশ্মি দক্ষিণ রাশি চন্দ্রকে ট্যুতিমান করে এবং ঐ স্বযুদ্ধ রশ্মি উৰ্দ্ধ অঞ্চ পার্থকে দীপিত করিয়া থাকে ; হরিকেশ নামক রশ্মি নক্ষত্রগণকে প্রকাশমান করে ; দক্ষিণ দিকৃস্থ বিশ্বকৰ্ম্ম নামে রশ্মি বুধ গ্রহকে দীপ্তিমান করিয়া থাকে ; পশ্চাতে স্থিত বিশ্বব্যচাঃ নামক রশ্মি শুক্রকে প্রকাশমান করিয়া থাকে। সন্নদ্ধ নামে পঞ্চম রশ্মি মঙ্গল গ্রহকে উদ্দীপিত করিয়া থাকে। সৰ্ব্বাবলু নামক ষষ্ঠরশ্মি বৃহস্পতিকে প্রকাশিত করে এবং সপ্তম স্বরাট নামে রশ্মি শনিকে দীপ্তি" করিয়া থাকে। এইপ্রকারে সূর্য্যেরই প্রভাবে লক্ষত্র, গ্রহ, তারকগণ আকাশে স্থতিমান হইগেন্ধের ময়নগোচর হয় এবং এই অখিল বিশ্বও সেই সূর্ব্যেরই প্রভাবে প্রকাশ পাইয়াছেন ও পাইয়৷ থাকেন। সেই দক্ষত্রগণ ক্ষয়প্রাপ্ত হয় নাই বলিয়াই मप्रज नान शह१ कशिrs ॥ ५-२०॥ - ধষ্ঠিতম অধ্যায় সমাপ্ত।
- লিঙ্গপুরাণ
একষষ্টিতম অধ্যায়। স্থত কহিলেন, এই সমস্ত ক্ষেত্রকেই মূৰ্য্যকিরণে উদ্ভাসিত হয়। এই ভারতবর্ষে পুণ্যাচরণফলে এই সকল ক্ষেত্র লাভ করা যায়। আবার পুণ্যক্ষয় হইলে গ্ৰহাশ্ৰিত এই তারা-নক্ষত্ররূপী পুণ্যবানূদিগকে স্থৰ্য্য গ্রহণ করেন। নিস্তারক বুলিয়া এবং শুক্লবৰ্ণ বলিয়া ইহারা তারকনামে অভিহিত। দিব্য, পার্থিব এবং নৈশ সকল প্রকার ডেজ এবং অন্ধকার আদান (অভিভব ) করেন বলিয়। সূর্য্যের নাম আদিত্য । সুধাতুর অর্থ প্রসব এবং ক্ষরণ। তেজঃপ্রসব এবং জলক্ষরণপ্রযুক্ত স্বর্ঘ্যের নাম সবিতা। চন্দ্র শব্দের প্রকৃতি চন্দ ধাতুর আহ্ন দিনার্থেই বহুল প্রয়োগ শুরুত্ব, অমৃতত্ব এবং শীতত্ত্বও চন্দ ধাতুর অর্থ বটে। আকাশস্থত শুভ্র চন্দ্র ও স্বৰ্য্যমণ্ডল দিব্য ভাস্কর, শুক্লবৰ্ণ এবং বর্ভুল কুস্তাকৃতি, তন্মধ্যে একটা জলময়, একটি তেজোময় । চন্দ্রমণ্ডল নিবিড় জলময় আর শুক্ল সূৰ্য্যমণ্ডল নিবিড় তেজোময় সকল দেবতাগণ, সমুদয় মন্ধস্তরেই নক্ষত্র গ্রহচক্র এবং সূর্যকে অবলম্বন করিয়া এই সকল স্থানে বাস করেন। গৃহই গ্রহ। দেবগণের গৃহ বলিয়াই স্থৰ্য্যাদি গ্রহ নামে অভিহিত । সূৰ্য্যদেব স্থৰ্য্যস্থানে থাকেন। চন্দ্রদেব চন্দ্রস্থানে অবস্থিত। প্রতাপসম্পন্ন ষোড়শ কিরণ শুক্রাচাৰ্য্য শুক্রস্থানে বৰ্ত্তমান। সুরগুরু বৃহস্পতি এই বৃহস্পতি স্থানে বাস করেন। মঙ্গলদেব মঙ্গল স্থানে অধিষ্ঠিত। সূৰ্য্যপুত্র দেব শনৈশ্চর শনি স্থানে অবস্থিত। বুধ বুধস্থানে ও রাহু রাহুস্থানে বৰ্ত্তমান । নক্ষত্র-দেবগণ নক্ষত্ৰস্থানে বাস করেন। এই সকল জ্যোতিই পুণ্যাত্মাদিগের গৃহ। কল্পের প্রথম হইতে প্রবৃত্ত এই ব্রহ্মনিৰ্ম্মিত সমুদয় স্থানেই দেবগণ প্রলয় পৰ্য্যন্ত বাস করেন । ১—১৩। যে সকল মঞ্চস্তরেই সমস্ত দেবস্থানে তত্তং স্থানাভিমানী দেবগণ অবস্থান করেন । দেবগণ, তত্ত্বৎস্থ মাভিমানী অতীত ও বৰ্ত্তমান দেবগণের সহিত এই সকল স্থানে অবস্থান করেন। এই বৈবশ্বত মন্ধস্তরে বিমানকারী গ্ৰহগণ এবং অদিতিপুত্র বিষন্ধান স্বর্ঘ্য স্থতিমান ঋষিপুত্র বন্ধ-চন্দ্রদেব। অন্তরধাজক ভার্গব শুক্রবে। স্বরাচার্ঘ্য মহাতেজ অঙ্কিরপুত্র এবর বৃহস্পতি। মনোহরাকৃতি ঋষিপুত্র বুদ্ধ। বিবস্থৎপুত্র সংজ্ঞাগর্ভসস্তৃত বিরূপ শনি এবার শনৈশর । ফিকেশনামী পীর গর্তোৎপন্ন কুঞ্জপুত্র অগ্নি dहे भूह भक्षण {ः कक्रिकेत्रण कक मक्रजनगे। हड् সন্তাপন জহুর সিংহিকাপুত্র, এবার রছি । চন্দ্র, নক্ষত্র,
