লোক রহস্ত । د ډچ বলিতে লাগিলেন, “তুই বেটাই জামাইকে কি খাওয়াইয়া পাগল করিয়া দিয়াছিস্—মার বেটাকে জুতো।” এই কথা বলায়, যেমন শ্রাবণ মাসে বৃষ্টির উপর বৃষ্টি চাপিয়া আইসে, তেমনি নির্দোষী রামার উপর প্রহর বৃষ্টি চাপিয়া আদিল । মারপিটের চোটে বস্ত্রমধ্য হইতে লুকান স্বর্ণ গোলকটি পড়িয়া গেঁল । দেখিয়া তরঙ্গ চাক্রাণী তাহা কুড়াইয়া লইয়া নীলরতন বাবুব হস্তে দিল। বলিল, “ ওমিন্সে চোর ! দেখুন ও একটা সোণার তাল চুবি করিয়া রাখিয়াছে।” “দেপি” বলির নীলরতন বাবু স্বর্ণগোলক হস্তে লইলেন,— অমনি তিনি রামাকে ছাড়িয়া দিয়া, সরিয়া দাড় ইয়া, কেঁচার কাপড় খুলিস। মাথায় দিলেন ; তরঙ্গ ও মাথার কাপড় খুলিয়া, কোচ। করিয়া পরিয়া, পাছক হস্তে রামাকে মারিতে প্রত্নস্থ ङ्कँव्न । উদ্ধব তরঙ্গকে বলিল, “তুই মাগি আবার এর ভিতর এলি কেন ?” তরঙ্গ বলিল, “ কাকে মাগি বলিতেছিস ?” উদ্ধব বলিল, “ তোকে ৷” “ আমাকে ঠাট্টা ?” এই বলিয়। তরঙ্গ মহাক্রোপে হস্তের পাদুকার দ্বার। উদ্ধবকে প্রহার করিল । উদ্ধব ও