লোক রহস্ত । రి তৈয়ার করে । আমার বিবেচনায় উহার ঐ ঘাস খাইয় থাকে নহিলে ঘাসে তাহাদের এত যত্ন কেন ? এরূপ আমি একজন কৃষ্ণবর্ণ মনুষ্যের মুখে শুনিয়াছিলাম। সে বলিতেছিল, “ দেশটা উচ্ছন্ন গেল—যত সাহেব সুবো সড় মানুষে বয়ে বসে ঘাস খাইতেছে । সুতরাং প্রধান মহু ম্যের যে ঘাস খায়, তাহা এক প্রকার নিশ্চয় । কোন মনুষ্য বড় ক্রুদ্ধ হইলে বলিয়া থাকে, আমি কি ঘাস খাই ? আমি জানি, মনুষ্যদিগের স্বভাব এই, তাহারা সে কাজ করে, অতি যত্নে তাহ গোপন করে । অতএব যেখানে তাহারা ঘাস খাওয়ার কথায় রাগ করে, তখন অবশ্য সিদ্ধান্ত করিতে হইবে যে, তাহার ঘাস গাইয়া থাকে । মনুষ্যেরা পশু পূজা করে । আমার যে প্রকার পূজা করিয়াছিল, তাহ বলিয়াছি । অশ্বদিগের ও উহার ঐরূপ পূজা করিয়া থাকে ; অশ্বদিগকে আশ্রয় দান করে, আহার মোগায়, গাত্র ধৌত ও মীৰ্জ্জনাদি করি যা দেয় । বোধ হয়, অশ্ব মনুষ্য হইতে শ্রেষ্ঠ পশু বলিয়াই মনুষ্যেরা তাহার পূজা করে । মনুষ্যেরা ছাগ, মেষ গবাদিও পালন করে । গে{ সম্বন্ধে তাহদের এক আশ্চৰ্য্য ব্যাপার দেখা গিয়াছে ;
