ه /y» হইতে শিল্পারম্ভের দিন ও সপ্তমীতে নারিকেল, নবমীতে অলtৰু ভক্ষণ নিষেধ বিধি প্রভৃতি প্রদর্শিত হইয়াছে । স্বত্ত নিপাতের ধাৰ্মিক হুত্রের অমুকুলে, পুনরায় “যে গে। মাংস খায়, সে মাতৃ মাংস খায়” এই প্রকারে গো হত্যার বিরুদ্ধতাও দেখান হষ্টয়াছে । কিন্তু ইহাও প্রমাণিত হয় যে— গ্রন্থকার বুদ্ধ-ভাষিত গ্রন্থেও অভিজ্ঞ ছিলেন । অধিকাংশ গাথা চাণক্য পণ্ডিতের ন্তায় লোকাচার হইতে সংগৃহীত হইয়ছে, তাহাতে গ্রস্থের লোক-নীতি লাম সার্থক হইয়াছে। গ্রন্থকার স্বদেশ প্রেমিক ছিলেন, তাই স্বদেশের কুসংস্কার উচ্ছেদকল্পে, গ্রন্থখানি সংগ্রক ও রচনা করিয়াছেন । . তাছার জীবনৈতিহাস দিতে না পারিয়া আমরা একটা মস্ত বড় অভাব অনুভব করিতেছি । পুনঃ দেখা যায়—ব্রহ্মদেশীয় স্থবির চক্কিদ ( চক্রেন্দ্র ) ১১৯৬ মগাব্দে এই গ্রন্থখানি বিশোধন করিয়া মুদ্রিত করেন । তই তিনি লিখিয়াছেন ৪— চব্ধিন্দাভিসিরিনাযং সোধিতে কাসিকে সুত, ছনেত্যং ছতিযাসলে কাল সত্তম আদিহে । পুনরায় সুইজিং নিকায় প্রতিষ্ঠাত বিশুদ্ধারণমাধ্যক্ষ শ্ৰীমৎ ৰিশুদ্ধারাম স্থবির ১২৭৯ মগাব্দে পুস্তকখানি পুনঃ সংশোধন করিয়া মুদ্রিত করেন । ভাই তিনি লিখিয়াছেন – বিশুদ্ধাচার থেরেন বিস্তুদ্ধারামবাসিনা, সবৰকুলানমখায বিসোধিতং পথ-স্থযে । কাৱেই এই লোক-নীতি ৯৮ বৎসর পূৰ্ব্বে চক্কিদ স্থবির ও ২৩ বৎসর পূৰ্ব্বে বিশুদ্ধাচার স্থবির সংশোধন করিয়া বাৰ্ম্মাভাষায় মুজিত করিয়াছেন । এই কারণে গ্রন্থখানির প্রাচীনত্ব উপলব্ধি হয়।
পাতা:লোক-নীতি (শ্রীপ্রজ্ঞালোক স্থবির).pdf/৪
অবয়ব