পাতা:শঙ্করাচার্য্য - গিরিশচন্দ্র ঘোষ.pdf/৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রভাকর । কুমারিল । পুত্ৰগণ-মুখপানে চাহ করুণায়, ক্ষাত্ত হও মহাত্মন, পুত্রের মায়ায় ! চিস্তা দূর কর বৎসগণ । ছিল যেবা প্রয়োজন শরীর ধারণে, সে কাৰ্য্য হ’য়েছে সমাধান । যন্ত্র মাত্র জেনো এ শরীর ; কাৰ্য্য-অবসানে কিবা যন্ত্রের আদর { কৰ্ম্মকাণ্ড বিলুপ্ত না হবে কদাচন । বেদবিধি উদ্ধার কারণ— হইয়াছে মহান উদ্ভব ! বালস্থৰ্য্য প্রায় তার কিরণ-মালায় দিশ দশ প্রকাশিত । মধ্যাহ্ন মার্তগু-জ্যোতি যবে বিকশিবে, ভ্রান্তি-তম কোথাও না রবে— ভারতে হইবে পুন উচ্চ বেদধ্বনি । প্রভু, কেন হেন ছলনা এ দীনপুত্ৰগণে । নিৰ্ম্মল শরীরে দেব প্রায়শ্চিত্ত কিবা ! জানো না জানো না বৎস পাপের প্রভাব ! একমাত্র নিরঞ্জন নিৰ্ম্মল কেবল, সমল সকলি আর এ তিন ভুবনে । কেবল অপাপবিদ্ধ বিভু সনাতন ! শুন বৎস, যৌবন যখন, বৌদ্ধগণে করিতে ছলনা— করিলাম শিষ্যত্ব স্বীকার ।