মেজদিদি नहना आहे इ९ठांग7 जनांथ बांजकtक बूकब्र कांtछ छैiनिब्रां लद्देब्र, ठांशंब्र नंद्भिवंख्ि ঘৰ্ম্মাগ্লুত মুখখানি নিজের আঁচলে মুছাইয়া দিয়া, জাকে কছিলেন, জাহ, একে দিয়ে কি কাপড় কাচিয়ে নিতে আছে দিদি, একটা চাকর ডাকনি কেন ? কাদম্বিনী হঠাৎ অবাক হইয়া গিয়া জবাব দিতে পারিলেন না ; কিন্তু নিমিৰে সামলাইয়া লইয়া রাগিয়া উঠিয়া বলিলেন, আমি ত তোমার মত বড়মানুষ নই মেজবোঁ, যে, বাড়িতে দশ-বিশটা দাস-দাসী আছে ? আমাদের গেয়ন্ত-ঘরে— কথাটা শেষ হইবার পূর্বেই হেমাঙ্গিনী নিজের ঘরের দিকে মুখ তুলিয়া মেয়েকে ডাকিয়া কহিল, উমা, শিবুকে একবার এ-বাড়িতে পাঠিয়ে দে ত মা, বটুঠাকুর আর পাচুর ময়লা কাপড়গুলো পুকুর থেকে কেচে এনে শুকোতে দিক। বড় জায়ের দিকে ফিরিয়া চাহিয়া বলিল, এ-বেলা কেষ্ট আর পাচুগোপাল আমার ওখানে খাবে দিদি । সে ইস্কুল থেকে এলেই পাঠিয়ে দিয়ে ; আমি ততক্ষণ একে নিয়ে যাই । কেষ্টকে কহিল, ওঁর মত আমিও তোমার দিদি হই কেষ্ট—এসো আমার সঙ্গে । বলিয়া তাহার একটা হাত ধরিয়া নিজের বাড়ি চলিয়া গেলেন। . কাদম্বিনী বাধা দিলেন না । অধিকন্তু হেমাঙ্গিনী-প্রদত্ত এত বড় খোচাটাও নিঃশব্দে হজম কপিলেন । তাছার কারণ, যে ব্যক্তি খোচা দিয়াছে, সে এ-বেলা খরচটাও বাচাইয়া দিয়াছে। কাদম্বিনীর সংসারে পয়সার বড় আর কিছু ছিল না। তাই, গাভী দুধ দিতে দাড়াইয়া পা ছুড়িলে তিনি সহিতে পারিতেন । xO সন্ধ্যার সময় কাদম্বিনী প্রশ্ন করিলেন, কি খেয়ে এলি রে কেষ্ট ? কেষ্ট সলজ্জ নতমুখে কহিল, লুচি । কি দিয়ে খেলি ? কেষ্ট তেমনিভাবে বলিল, ক্লইমাছের মুড়োর তরকারি, সন্দেশ, রসগো— ইস্! বলি মেজ-ঠাকরুণ মুড়োটা কার পাতে দিলেন ? হঠাৎ এই প্রশ্নে কেষ্টর মুখখানি পাণ্ডুর হইয়া গেল। উষ্ঠত প্রহরণের সম্মুখে বুৰ্জ্জুবন্ধ জানোয়ারের প্রাণটা যেমন করিয়া উঠে, কেষ্টর বুকের ভিতরটায় তেমনিধার করিতে লাগিল । দেরি দেখিয়া কাদম্বিনী কছিলেন, তোর পাতে বুঝি ? গুরুতর অপরাধীর মত কেষ্ট মাথ! হেঁট করিল। অদূরে দাওয়ায় বসিয়া নবীন তামাক খাইতেছিলেন। কাদম্বিনী সম্বোধন করিয়া বলিলেন, বলি, শুনলে ত ? ఇte
