বিভিন্ন রচনাবলী “And if there were any among educated Bengalees, who were wavering and vacillating, knowing not what to do," to exclude the West or to stick to the East—Rabindranath's recent Calcutta lectures have gone a great way towards making up their minds. They have given up their sitting-on-the-fence posture. They have jumped off on Western side.” অর্থাৎ আমরা দেশের শিক্ষিত সমাজ বেড়ার ডগায় বসেছিলাম, পশ্চিম-প্রত্যাগত কবির ইজিতে ‘জয় রাম বলে পশ্চিম দিকেই লাফিয়ে পড়লাম ! বাচা গেল। শিক্ষিত সমাজের এতদিনে একটা কিনারা হলো ! কিন্তু শিক্ষিতের দল যা নিয়ে এতবড় রইরই করেন, ধাদের অশিক্ষিত অঙ্গ প্রভৃতি বিশেষণে অভিহিত করতে বিন্দুমাত্র সঙ্কোচ জহুভব করেন না,—তাদের যুক্তি-তর্কে এর কি মূল্য দাড়ায় একবার সেটাও ওজম করা ভাল। কিন্তু মোটের উপর পূর্ব ও পশ্চিমের শিক্ষার মিলনে আসল কথা কবি কি বলেছেন? . - প্রথম কথা বলেছেন এই যে, আজকের দিনে পশ্চিম জয়ী হয়েছে, সুতরাং সেই জয়ের কৌশলট তাদের কাছে আমাদের শেখ চাই। বেশ । দ্বিতীয় কথা; লড়াইয়ের পরে পশ্চিম শোকাকুল হয়ে জিজ্ঞাসা করছে, "ভারতের বাণী কই ? অতএব তাদের সেটা বলে দেওয়া আবশ্বক। এও ভাল কথা। আমি যতদূর জানি অসহযোগপন্থীর কেউ এ বিষয়ে কোন আপত্তি করে না। তৃতীয় দফায় কবি উপনিষদের ঋষিবাক্য উদ্ধৃত করে বলেছেন, ঈশাবাস্যমিদং সৰ্ব্ব । অতএব 'মা গৃধঃ’। চমৎকার কথা,— কারও কোনও দ্বন্দ্ব নেই। এ যে একটা তত্ত্ব নয়, সমস্ত দুনিয়ার এও কেউ লোকসমাজে অস্বীকার করে না, অথচ মামুষের এমন পোড়া স্বভাব যে, সে সরল ও সহজ সত্য কিছুতেই সোজা করে বলে মিটিয়ে নেবে না। আপন আপন থার্থ ও প্রয়োজনমত win NZ's writor sub clause, wife qualification-o winnifá won wro এমনি ভারাক্রান্ত করে তুলবে যে, তত্ত্বকথা আপনি হেঁয়ালী হয়ে দাড়াবে। তখন অসস্কোচে তাকে সত্য বলে চিনে নেওয়াই কঠিন। শুধু এইজন্তই উপস্থিত factগুলোই সংসারে সত্যের মুখোস পরে, মানুষের কণ্ঠ ও চিন্তার ধারার মধ্য অনধিকার প্রবেশ করে, অপরিমেয় অনর্থের সূচনা করে দেয়। কবি প্রথমেই বলেছেন,— - “এ কথা মানতেই হবে যে, আজকের দিনে পৃথিবীতে পশ্চিমের লোক হয়েছে। পৃথিবীকে তারা কামধেন্থর মত দোহন করেছে, তাদের পাত্র ছাপিয়ে \be to,
পাতা:শরৎ সাহিত্য সংগ্রহ (দশম সম্ভার).djvu/৩১৯
অবয়ব