পাতা:শরৎ সাহিত্য সংগ্রহ (দশম সম্ভার).djvu/৩৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नछTांडवग्नौ এখানে সমবেত হবেন । তারা জামাকে অব্যাহতি দেবেন না ; বলবেন,—কিশোর बब्बण cष८क इॉन-वशे८ब्बद्ध छिउद्र निरइ ख्षांननांब्र जानक कषा तtनहि, श्रांजe वथन কাছে পেয়েছি, তখন যা হোক কিছু না শুনে ছাড়ব না। তারই ফলে এই কয়েক ছত্ৰ জামার লেখা। মনে হবে, তা বেশ ত, কিন্তু এতবড় ভূমিকার কি আবস্তক ছিল ? তার উত্তরে একটা কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, ভিতরের বস্তু যখন কম থাকে, তখন মুখবন্ধের আড়ম্বর দিয়েই শ্রোতার মুখবন্ধের প্রয়োজন হয় । নিজের চিন্তাশীলতায় নুতন কথা বলবার আমার শক্তি-সামর্থ্য কিছুই নাই, স্বদেশ-বংসল নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিগণের মুখে বহু সভা-সমিতিতে যে-সকল কথা আপনার বহুবার শুনেছেন, আমি সেই সবই শুধু লিপিবদ্ধ করে এনেছি। ভেবেছি অভিনবত্ব নাই থাক, মৌলিকত্ব যত বড় হোক, তার চেয়েও বড় সত্য কথা । পুরানো বলে সে তুচ্ছ নয়, তাকে আর একবার স্মরণ করিয়ে দেওয়াও বড় কাজ। তেমনি মাত্র গুটি দুই-তিন কথাই আজ আমি আপনাদের কাছে উল্লেখ করব। কিছুদিন থেকে একটা বিষয় আমি লক্ষ্য করে আসছি। ভাবি, এতবড় সত্যটা এতকাল গোপনে ছিল কি করে ? সেদিনও সবাই জানত, সবাই মানত—পলিটিক্স জিনিসটা কেবল বুড়োদেরই ইজারা মহল। আবেদন-নিবেদন, মান-অভিমান থেকে গুরু করে চোখ-রাঙানো পৰ্য্যস্ত বিদেশী রাজশক্তির সঙ্গে যা-কিছু মোকাবিলার দায়িত্ব, সব তাদের। ছেলেদের এখানে প্রবেশ নিষেধ। শুধু অনধিকার চর্চা নয়, গৰ্হিত অপরাধ। তারা ইস্কুল-কলেজে যাবে, শাস্ত-শিষ্ট ভাল ছেলে হয়ে পাশ করে বাপমায়ের মুখোজ্জল করবে—এই ছিল সৰ্ব্ববাসিন্মত ছাত্র-জীবনের নীতি। এর ষে কোন ব্যত্যয় ঘটতে পারে, এর বিরুদ্ধে যে প্রশ্ন মাত্র উঠতে পারে, এ ছিল যেন লোকের স্বপ্নাতীত । হঠাৎ কোথাকার কোন উণ্টে ঝোড়ো হাওয়ায় এর কেন্দ্রটাকে ঠেলে নিয়ে একেবারে ষেন পরিধির বাইরে ফেলে দিলে। বিদ্যুৎ-শিখা যেমন অকস্মাৎ ঘনাদ্ধকারের বুক চিরে বস্ত প্রকাশ করে, নৈরাপ্ত ও বেদনার অগ্নিশিখা তেমনি করেই আজ সত্য উদঘটিত করেছে। ৰ চোখের অন্তরালে ছিল, তা দৃষ্টির মুমুখে এসে পড়ছে। সমস্ত ভারতবর্ধময় কোথাও আজ সন্দেহের লেশমাত্র নেই ষে, এতদিন লোকে যা ভেবে এসেছে তা ভুল, সত্য তাতে ছিল না বলেই বিধাতা বারংবার ব্যর্থতার কালিমা দেশের সর্বাঙ্গে মাখিয়ে দিয়েছেন । এ গুরুভার বৃদ্ধদের জন্তে নয়, এ ভার যৌবনের। তাই ত আঙ্গ ইস্কুল-কলেজে, নগর-পল্লীতে, ভারতের প্রত্যেক ঘরে ঘরে যৌবনের ডাক পড়েছে। ডাক বৃদ্ধর দেয়নি, দিয়েছেন বিধাতাপুরুষ নিজে। তার আহ্বান কানের মধ্যে দিয়ে এদের বুকে পৌঁছেছে যে, জননীর হাতে veş?