পাতা:শান্তিলতা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এবং অজ্ঞাতনামা লেখকের সে গল্প ( বিচিত্রা, ১৩৩৫ সালের পৌষ সংখ্যায় ) প্ৰকাশিত হয়, সেদিন থেকেই মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতিভার প্রকাশপথও আবিষ্কৃত হয়ে পড়ে। এমন সত্য কথা আর নেই-পরবর্তী আটাশ BBLuSDD DB BB BDDSLDBDD DBBuBBD DBDD DDSS র্তার প্রতিভা তঁাকে নিস্কৃতি দেয়নি, জীবনেব শত আবর্তে র্তাকে বিক্ষিপ্ত উৎক্ষিপ্ত করেও আমরণ সাহিত্যেব সৃষ্টি-স্রোতেই একুলে-ওকুলে ভাসিয়ে নিযে शाश्व | প্ৰথম গল্প “অতসী মামী’ ও প্রথম প্ৰকাশিত উপন্যাস ‘জননী’তে ( ১৯৩৫, মার্চ ) বাঙলা কথা-সাহিত্যেব পরিচিত পরিমণ্ডলের সঙ্গে মানিক বন্দ্যেপাধ্যায়ের প্রতিভার যোগসূত্র খুজে পাওয়া যায়। কিন্তু সে প্রতিভা প্ৰায় তখনই তার নিজস্ব খাত আবিষ্কার কবে ফেলেছে। “অতসী মামী’ নামক প্রথম গল্প-সংগ্রহও এ সময়েই (১৯৩৫, আগস্ট) প্ৰকাশিত হয়। তার দশটি গল্পের মধ্যে আছে ‘সপিল’, ‘আত্মহত্যার অধিকার’ প্ৰভৃতি মানিক-প্ৰতিভার অভ্রান্ত স্বাক্ষর সম্বলিত গল্প। কিন্তু তারও পূর্বে র্তাব “দিবা।বাত্রির কাব্যে’র প্রাথমিক পরিাকল্পনা ও আদি-লিখন ( ১৯২৯ ? ১৯৩১?) শেষ হয়েছে। ‘সরীসৃপ’ প্ৰভৃতি YS DBB LDBD DS DBDSS BuD DBD BDDES DBB BBDBDB দুনিবাৰ্য প্ৰতিভা ( বাং ১৩৪১ এ বঙ্গশ্ৰীতে ) ভাঙাগড়ার সুত্রে মানিক বন্দ্যোKLBD DBDDD DBBDB BDBD SDD B BD DD B DBDB BDSK পরিষ্কার হয়ে উঠেছে। ১৯৩৫ (ডিসেম্বর) সনেই “দিবারাত্রির কাব্য’ও গ্রন্থাকাবে প্ৰকাশিত হয়। গ্ৰন্থকাররূপে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আবির্ভাব তাই এই বৎসরেই। ১৯২৮ থেকে ১৯৩৪-এব মধ্যেই তঁর শিক্ষানবিশী শেষ হয়েছে। তার সাহিত্যদৃষ্টি যে বাঙলা সাহিত্যে অভিনব সে বিষয়ে ১৯৩৫ এ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়েব মনেও সংশয় নেই। “অতসী মামী গ্রন্থেৰ ভূমিকায। লেখক জানাচ্ছেন, “অতসী মামী’ আমার প্রথম রচনা। তাব।পর লেখার অনেক পরিবর্তন হয়েছে। সেটা স্পষ্ট বোঝা যাবে।” “দিবারাত্রির কাব্যের নিবেদনাংশ ہ/l