পাতা:শান্তিলতা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Projection। সাবজেক্ট বা বিষয় থেকেই তিনি বিষয়ীকে চিনতে চান। ऊद (शक सॉन go । তৃতীয়ত, এই সাধারণীকৃত সূত্র বা ভাব-উপাদানকেও তিনি সম্পূর্ণরূপে গ্রহণ করেন নি। তিনি গ্ৰহণ করেছেন “মানুষের এক-এক টুকরো মানসিক অংশ”-সম্পূর্ণ ভাব-জীবনও নয়, ভাব-জীবনের একটা খণ্ডাংশ। কোন লেখকের প্রথম প্ৰকাশিত কোনো এক গ্রন্থের বক্তব্য থেকে এত বড়ো সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া নিশ্চয়ই অসমীচীন। কিন্তু এ বক্তব্যের মধ্য দিয়ে ? ? মানিক-প্রতিভার স্বরূপ আমাদের নিকট স্পষ্ট হয়ে ওঠে বলেই এর গুরুত্ব। " মানিক-প্রতিভার দু’একটি সুপরিচিত দৃষ্টান্ত দিয়ে কথাটা পরিষ্কার করছি। পৃথিবীর সাহিত্যে এগুলির স্থান স্বীকার করতেই হবে। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘প্রাগৈতিহাসিক’ (১৯৩৭এ গ্রন্থকারে প্রকাশিত) , অন্যতম। মানিকের নাস্তিক্য-প্ৰতিভারও তা একটা বিশিষ্ট প্ৰমাণ। কথা “ । বস্তুর দিক দিয়ে দেখতে গেলে এ গল্প একটা বীভৎস রোমাণ্টিক কাহিনী । একে বাস্তব বলা অসাধ্য। আর ভাববস্তুর দিক থেকে এর বক্তব্য পরিস্ফুট। গল্পের উপসংহারে-পাচীকে পিঠে লইয়া ভিখু যেখানে জোরে জোরে পথ চলিতেছে ; “দূরে গ্রামের গাছপালার পিছন হইতে নবমীর চাদ আকাশে উঠিয়া আসিয়াছে। ঈশ্বরের পৃথিবীতে শান্ত স্তব্ধতা। “হয়ত ওই চাঁদ আর এই পৃথিবীর ইতিহাস আছে। কিন্তু যে ধারাবাহিক অন্ধকার মাতৃগর্ত হইতে সংগ্ৰহ করিয়া দেহের অভ্যন্তরে লুকাইয়া ভিধু ও পাঁচী পৃথিবীতে আসিয়াছিল এবং যে অন্ধকার তাহারা সন্তানের মাংসল আবেষ্টনীর মধ্যে গোপন রাখিয়া যাইবে তাহা প্ৰাগৈতিহাসিক। পৃথিবীর আলো আজ পর্যন্ত তাহার নাগাল পায় নাই, কোন দিন পাইবেও न ।।” BBLDBDD DBDS SD gD DDDBD SBDBYS BBDSBuBDS S DBD 1Ꮓ Ꮎ