পাতা:শান্তিলতা - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঘুমোতে পারে না। সুখেন্দু দাস। ঈস্ট এণ্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওআর্কসের টার্নার। মীটং ভাঙে রাত এগারোটায়। লেদম্যান প্ৰফুল্ল বলেছিল : —এই দুৰ্যোগের রাতে কোথায় যাবে দাস ? রাতটা আমার কাছেই থেকে যাও। রাজী হয় নি। সুখে দু। --না ভাই। ফিরব বলে বেরিয়েছি। এক মানুষ বাড়িতে । ভাবনায় ঘুমোতে পারবে না। সারারাত। — তবে যাও। দেখো, নৌকো পাও কিনা ৷ সুখেন্দু ফিরতে চায়। এক এক হাঁটতে হাঁটতে ভাবতে চায়। নতুন ভাবনা ঢুকিয়ে দিয়েছে তার মাথায় ইয়াকুব আলি। পোড়খাওয়া মানুষ। মজদুরের ছেলে। বিশ বছর ধরে লড়ছে। মজদুরের নেতা। এই পঞ্চাশ বছর বয়সেই মাথার সব চুল পেকে সাদা হয়ে গেছে তার। সুখেন্দু ভাবতে চায়। বুঝতে চায়। ইয়াকুব সাহেব মানুষটা খাটি। দিলট সাচ্চা। বাজে কথা বলে নি। নিজের সুখের কথা বলে নি। সব মানুষের সুখের কথা বলেছে। সব অ-সুখের মূলটা কোথায় চােখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। বলেছে : -6नाश डाले, अनिल दाग़लाम qकीछे। 6नशे एक श्रृंख AS