এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
উপনন্দ
আমি তো সেইজন্যেই এখানে পুঁথি লিখতে এসেছি।
লক্ষেশ্বর
সেইজন্যেই এসেছ বটে! আমার বয়স কত আন্দাজ করছ বাপু। আমি কি শিশু।
সন্ন্যাসী
কেন বাবা, তুমি কী সন্দেহ করছ।
লক্ষেশ্বর
কী সন্দেহ করছি। তুমি তা কিছু জান না! বড়ো সাধু! ভণ্ড সন্ন্যাসী কোথাকার!
ঠাকুরদাদা
আরে কী বলিস লখা। আমার ঠাকুরকে অপমান!
উপনন্দ
এই রঙবাঁটা নোড়া দিয়ে তোমার মুখ গুঁড়িয়ে দেব না? টাকা হয়েছে বলে অহংকার! কাকে কী বলতে হয় জান না!
সন্ন্যাসীর পশ্চাতে লক্ষেশ্বরের লুক্কায়ন
সন্ন্যাসী
আরে কর কী ঠাকুরদা, কর কী বাবা! লক্ষেশ্বর তোমাদের চেয়ে ঢের বেশি মানুষ চেনে। যেমনি দেখেছে অমনি ধরা পড়ে গেছে। ভণ্ড সন্ন্যাসী যাকে বলে! বাবা
৩২