এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
পদ্মর আমদানি করবে? তবেই হয়েছে! তুমি যেই মনে করলে আমি রাজি হলেম না, অমনি তাড়াতাড়ি অন্য অংশীদার খুঁজতে লেগে গেছ! কিন্তু এ-সব কি ঠাকুরদার কর্ম। ওঁর পুঁজিই বা কী।
সন্ন্যাসী
তুমি খবর পাও নি। কিন্তু একেবারে পুঁজি নেই তা নয়! ভিতরে ভিতরে জমিয়েছে!
লক্ষেশ্বর
ঠাকুরদাদার পিঠ চাপড়াইয়া
সত্যি নাকি ঠাকুরদা। বড়ো তো ফাঁকি দিয়ে আসছ! তোমাকে তো চিনতেম না। লোকে আমাকেই সন্দেহ করে, তোমাকে তো স্বয়ং রাজাও সন্দেহ করে না। হলে এতদিনে খানাতল্লাসি পড়ে যেত। আমি তো দাদা, গুপ্তচরের ভয়ে ঘরে চাকরবাকর রাখি নে।
ঠাকুরদাদা
তবে যে আজ সকালে ছেলে তাড়াবার বেলায় ঊর্ধ্বস্বরে চোবে, তেওয়ারি, গির্ধারীলালকে হাঁক পাড়ছিলে!
লক্ষেশ্বর
যখন নিশ্চয় জানি হাঁক পাড়লেও কেউ আসবে না, তখন উর্ধ্বস্বরের জোরেই আসর গরম করে তুলতে হয়। কিন্তু ব’লে তো ভালো করলেম না। মানুষের সঙ্গে কথা
৫৫