পাতা:শিক্ষাবিধায়ক প্রস্তাব.pdf/৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধূনির-ধারী । * ふ সৰ্ব্ব স্থানে একই বিধ, ইহাতেও যে যৎকিঞ্চি মনোৰোগ অভাবে শিক্ষক এবং শিশুদিগকে এত ব্যর্থ পরিশ্ৰম করিতে হয়, ইহা উচিত নহে”। নির-ধারা প্রবর্তকদিগের এই সকল কথ। কত দূর কার্য্যকালে সফল হয়, অtহ। বিশিষ্টরূপে পরীক্ষা করিয়া না দেখিয়া কেহই এই সকল কথা বুঝিতে পরিবেন না। এই প্রণালী ষে সৰ্ব্বত্র পরিগৃহীত হইরে এমত আশাও অতি বিরল । অতএব এইরূপ পাঠন প্রণালীর একটা মাত্র উদাহরণ প্রদর্শন করিয়া নিৰ্ব্বত্ত হওয়া যাইবে । শিক্ষক, বালক শ্রেণীর মধ্যবর্তী হইয়। একটা বৃহৎ কাঠ-ফলকে অক্তি ব্লহৎ অক্ষরে ‘অ’ এই স্বরবর্ণটী লিখিয়া কহিবেন ঐট ‘অ’ । বালকের ভঁাহীর অনুবর্তী হইয়া উচ্চৈস্বরে ‘অ’ উচ্চারণ করবে। তাহার পর, শিক্ষক ঐ কাষ্ঠফলকে যেখানে ‘অ’ লিখিয়ছিলেন তাহার কিয়দ রে *ম’ লিখিয় আপনার অধর এবং ওষ্ঠ ভিতরের দিকে ঈষৎ সঙ্কুচিত করিয়। নাসিক স্বার। বায় নির্গত করত হুমন্ত মে’ য়ের উচ্চারণ কfরবেন । বালকেরাও শিক্ষকের অনুকরণ করিয়া ম’ কারের যথার্থ উচ্চারণ করিতে পরিৰে। শিক্ষক ঐ দুইটা ৰণের পুনঃ২ উচ্চারণ করাইয়। পরে ‘অ’ এৰং ম’ ছুইটী ৰণই লিখাইবেন, কিন্তু একবারও ‘মৃ কোম’ বলিবেন না। তাছার পর’ তিনি অ’য়ে হাত দিলেই বালকের ‘অ’ উচ্চারণ করিরে এবং শিক্ষক ঐ অংয়ের উচ্চারণ মা ফুরাইতে ২ই