পাতা:শিখ-ইতিহাস.djvu/১৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

છે ૭૨ শিখ-ইতিহাস করে। শিরসা মরুভূমিতে পরিণত হইল। তৎকালে একটি বহু বিস্তৃত প্রদেশ শিখদিগের হস্তখলিত হইয়া স্বাধীনতা অবলম্বন করে। অতঃপর শিখগণ সেই প্রদেশ আর পুনরুদ্ধার করিতে সমর্থ হয় নাই।৬ গঙ্গা এবং যমুনার মধ্যবর্তী নিম্নপ্রদেশের শিখগণ, নাজিব-উদ্দৌলার পুত্র জীবিত খাকে বহু অর্থ প্রদানে বশীভূত করিয়া তাহার সহিত মিত্রত স্থাপন করিল। সেই শাসনকর্তা সাম্রাজ্যের নামমাত্র মন্ত্ৰীপদ প্রাপ্ত হইতে অভিলাষী হন, এবং সেই মন্ত্রিত্ব লাভের জন্য তিনি নানারূপ ষড়যন্ত্র করিতে আরম্ভ করেন। এক্ষণে রাজকীর সৈন্তের পরাজয়ে তিনি কতকাংশে কৃতকার্য হইলেন। ১৭৭৬ খৃষ্টাবে তিনি দিল্লী নগরী অবরোধ মানসে তদভিমুখে যাত্রা করিলেন ; কিন্তু যুদ্ধ-কাল উপনীত হইলে, তাহার আপন ক্ষমতায় অবিশ্বাস জন্মিল । এদিকে বাদসহিও তাহাঁকে আর অধিক উত্তেজিত ও কুপিত করিতে অনিচ্ছুক হইলেন। উভয় পক্ষের এক সন্ধি হইল।. বাদসাহ জাবিত খ"াকেই সাহরাণপুরের শাসনকর্তা বলিয়া স্বীকার করিলেন । এই উপলক্ষে একদল শিখ সৈন্য জীবিত খ*ার সহায়তা করিয়াছিল। তিনি তাহাদিগকে অমুরঞ্জিত করিবার প্রবল ইচ্ছা প্রকাশ করেন। বিশ্বস্তক্ষত্রে অবগত হওয়া যায়,–জীবিত খ* তাহাদিগের জাতীয় পরিচ্ছদ পরিধান করিয়া ‘পাহুল’ বা দীক্ষা-মন্ত্র গ্রহণাস্তর ধরম সিংহ নাম প্রাপ্ত হইয়াছিলেন।" যুশ সিং রামগড়িয়া, "আলহুয়ালিয়া' এবং ‘কণিয়া সম্প্রদায় কর্তৃক আক্রাস্ত হইয়া পলায়ন করিতে বাধ্য হন। তখন হিসারের নিকটবর্তী প্রদেশে আপন আধিপত্য স্থাপন -কল্পে তিনি উমার সিং ফুলকিয়ার সাহায্য প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। সেই স্থান হইতে তিনি দিল্লীর সীমান্ত পর্যন্ত বাহুবলে রাজস্ব সংগ্ৰহ করিতে আরম্ভ করেন। ১৭৮১ খৃষ্টাব্দে একদল সৈন্য দোয়াবের নিম্নভূমি আক্রমণ করিল ; কিন্তু বাদসাহের সেনাপতি মির্জা সাফি বেগের সহিত মিরাটে তাহাদের এক ঘোরতর যুদ্ধ হইল ; সেই যুদ্ধে শিখগণ সম্পূর্ণরূপে পরাজিত হইল। ঝিন্দের গণপৎ সিংহ বন্দী হইলেন। তথাপি, ১৭৮৩ খৃষ্টাব্দে বাঘেল সিং এবং অন্যান্য সেনাপতিগণ বহুসংখ্যক সৈন্য সংগ্ৰহ করিয়া গঙ্গা অতিক্রম করিতে মনস্থ করেন । কিন্তু নদীর পরপারে অযোধ্যায় বাদসাহ-সৈন্যের সতর্কতা হেতু তাহাজের সে উত্তম ব্যর্থ হয় ; তাহারা গঙ্গা অতিক্রম করিতে অসমর্থ হন। পূর্বেই বর্ণিত হইয়াছে—দুভিক্ষের প্রকোপে বহু লোক মৃত্যু মুখে পতিত হয়। যুশা সিং বাধ্য .৬। ভুটিয়ানার সীমা সম্বন্ধে মিঃ রসূ বেল ১৮৩৬ খৃষ্টাব্দে এক কাৰ্য-বৃত্তান্ত প্রদান করেন। এস্থলে সেই ৰুিণ এবং হস্তলিখিত ইতিবৃত্ত দ্রষ্টব্য। ফ্রাঙ্কলিন কৃত ‘সা আলম ৮৬ ও ৯ পৃষ্ঠা এবং স৷ নাওয়াজ খাঁর ‘মিরিট-ই-আফটাব নুমা’ নামক ভারত-ইতিহাসের সারসংগ্রহ দ্রষ্টব্য। १ । फ्ब्रडेiप्ब्रब्र 'जभl१-दूखांख', थशम १७ ७२* श्रृंé ; बांछैरनग्न ‘हेखिब्र प्लेॉर्के, दिउँौन्न १७, २> •jēi; totatofia Fe Histols, as ofti os I (Compare, Forster, Travels" i. 325; Browne, ‘India Tracts', ii, 29 ; and Francklin's ‘Shah Alum', p. 72).’