८च्वकांन्द्रत्-टयांब्यू লাভ করিল। একেশ্বরবাদের শিক্ষণ লোপ পাইল । ঘরে ঘরে পৌত্তলিকতার আসন সুদৃঢ় হইল। কিছু দিন এই ভাবে চলিল। জাতি ক্রমে পৌত্তলিকতার গাঢ় অন্ধকারে অী কণ্ঠ-নিমজ্জিত হইয়া নানা প্রকার কুসংস্কারে আচ্ছন্ন হইল। রিপুগুলি অসংযত অগ্নিBBDD DDD DDD DDDB BBDH BBS BB BBB S মানুষ শুধু বাহত: মানুষ রহিল ; কিন্তু প্ৰকত পক্ষে সে আবাব পশুতে পরিণত হইল। হজরৎ ইদ্রিছ छौ८५त गtभावडिहे टGटेtद्र श्रडिश्मिरू । जाडे তিনি স্বয়ং চালক রূপে জীবকে নিকৃষ্ট অবস্থা হইতে উৎকৃষ্ট অবস্থায় উন্নীত করিতেছেন। পশুকে মানবের স্তবে উন্নীত করিয়াছেন তিনি কি আবার তাছাকে পশুত্বের স্তরে অবনমিত হইতে দিবেন ? তাই যাহাঁতে মানুষ পুনরায় পশুতে পরিণত না হইয়া ক্রমশঃ পুণত্বের দিকে অগ্রসব হয় জ্ঞজন্ত তিনি তাহাদের শিক্ষার নিমিত্ত জাতির শিক্ষকরূপে পয়গম্বরকে প্রেরণ করেন । হজরত মোহ লায়েলের পর যখন জাতি আল্লাকে ছাড়িয়া পুনরায় মূৰ্ত্তিপূজা করিতে লাগিল, নানারূপ অধৰ্ম্ম, অনাচার, কুসংস্কার প্রভৃতির মধ্যে নিমজ্জিত হইল, তখন আবার তাছাদিগকে পথ দেখাইবার জঙ্ক মোহলায়েলের বংশে আখলোছ নামক এক মহাপুরুষ জন্মগ্রহণ করিলেন। আখ লোছ অত্যন্ত চিন্তাশীল ও জ্ঞানী ছিলেন । এইeন্থ তাহাকে ইঞ্জিছ নামে অভিহিত করা হইত। তিনি অত্যন্ত সৎ ও ধাৰ্ম্মিক ছিলেন । শেলাইয়ের কার্য্য দ্বারা তাহার জীৰিকানিৰ্ব্বাহ হইত। এই শেলাই অর্থে আজকালকার দfজদের মত শেলাই নহে। হজরৎ ইঞ্জিছ নৰ-প্রস্তর যুগের মানুষ। তখন সমাজ এতদূর সভ্য হইতে পারে নাই। গাছের ছাল, পাতা, পশুর চামড়া, লোম, পক্ষীর পালক প্রভৃতি পরিধেয় রূপে ব্যবহৃত হইত। তিনি এইগুলির দ্বারা গাত্রাবরণ পেস্থত করিতেন, এবং তদ্বারাই জীবিকা অর্জন করিতেন । এবং মাধ্যাত্মিক শিক্ষার সঙ্গে এই শিল্প-শিক্ষাও জনসমাজে প্রচার করিতেন । হজরৎ ইঞ্জিছ ৰ্তাহার জাতির অধ:পতন দেখিয়া তাহাদিগকে সত্যধৰ্ম্মে আহবান করিলেন - تجتمامههای F. 2–36 - কিন্তু জাতির মন অধঃপতনের চরম সীমায় উপস্থিত হইয়াছে স্বতবাং তাছার তাহার কথায় ক্ষেপিয়৷ উঠিল , তাকার প্রতি নানারূপ অত্যাচার করিতে লাগিল। তথাপি তিনি দমিলেন না। অtল্লার আদেশে তিনি পূর্ণ উদ্যমে লোকদিগকে মাল্লার শিক্ষা দান করিতে লাগিলেন । এইরূপে মাৰাঁর তিনি বহু লোককে সত্য ধৰ্ম্মে ফিরাইয়ু আনিতে সমর্থ হইলেন ; আবাব আল্লার শিক্ষা প্রবত্তিত হইল। এইরূপে তিনি আল্লার বাণী প্রচার করিয়া পরিণত বয়সে স্বর্গারোহণ করিলেন । হজরৎ ইঞ্জিছের সময় ৭েtছলমানের সংখ্যা আরও বদ্ধিত হয় বলিয়া তিনিও কাবার ঘরের সংস্কার সাধন কবেন । হজরৎ মূহ, কক্ষ রং মোহ লায়েলের যুতু্যর পর তা*ার ভক্তবৃন্দ তাহার মুক্তি তৈয়ার কবিয়া উহাকেই মোহলায়েল জ্ঞানে ভক্তি-অৰ্ঘ্য প্রদান করিত । হজরত ইদ্রিলের শিক্ষায় উeার কথঞ্চিৎ হ্রাস কইল ৰটে কিন্তু তাঞ্জার তিরোধানে তাহার ভক্তগণও তাহার শিক্ষা ভুলিয়া পুৰ্ব্বপুরুষদের অনুকরণে ইত্রিছেন্স লfধ মিটাইতে লাগিল। এই ভক্তি এমে উচ্ছ জ্বলতায় পরিণত হইল । শি*ার প্রসার তখন হয় নাই। লেখাপড়ার প্রথা সবে মাত্র আবিস্কৃত হইতে আরম্ভ হইয়াছে ; কিন্তু জ্ঞান তখন ও বিকাশ লাভ করে নাই। মনের দৃঢ় বিশ্বাসকেই তখনকার লোকে দেবতার আদেশ বা ধৰ্ম্ম মনে করিত । দর্শন, ৰিজ্ঞানের, উদ্ভব ও তখন হয় নাই, স্বতরাং কার্য্যকারণ জ্ঞানও মানুষের হয় নাই । অক এব প্রকৃতির প্রতেক পরিবর্তনকে তাহারা দেবতার লীলা বা ভ্ৰকুটি মনে করিত। রামখলুকে তাহারা দেবতার কোপের অস্ত্র মনে করিত , চন্দ্র স্বর্য্যের গ্রহণকে অশুভ দেবকীর প্রভাব, ৰজপাত, উল্কাপাত প্রভৃতিকে তাছাদের প্রহরণ हेङTानि भtन कब्रिप्ठ । क७ यूटैि निण1 rड़fठद्र সময় তাহার। মনে করিত দেবতারা রোষ পরবশ হইয়া মেঘের আড়াল হইতে ঐগুলি নিক্ষেপ করিতেছে ; ছুভিক্ষ, মহামারী, অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি جمه orج
