5 .* * * =o-folios জন্য প্রত্যেক থান ৪৫৭২ টাক। কলিয়া পঢ়ি । ১৮৮৪ সনে ৩৫ • • •২ টাকার ১৮৮৬ সনে ৪৫ • • •২ টাকার ১৮৮৭ সনে ২৮৭ • • •২ টকাপ বঙ্গ প্রস্তুত হইয়াছিল। নাস্তি, ডেমব, সিদ্ধিগল্প, কাচপুব, ধামরাই প্রভৃতি স্থানেও স্বামদানি প &ন হয় । ঐ সকল স্থানের প্রস্থত বঙ্গ সঙ্গৰে প্ৰঃ পঞ্জ অপেক্ষ স্বল্প মূল্যে বিক্রীত হইয় থাকে। লপানি শ্লষ্ট"r । ১৭৮৭ সন পর্যাঙ্ক ইউরোপ এ অখাদ্য স্থানে এইরূপ সমভাবে মসলিনেব ব্যবসায় চলিয়াছিল । ইহাব পর হইতেই ঢাকার বস্ত্রশিল্পের *ালনলি হইতে আবস্থ হয়। ১ ... । সনে কনেল স্থত। আমদানি হয়। এই স্থতাৰ আমদীনাল সঙ্গে সঙ্গে মসলিনের আদবও কমিতে থাকে বৎসব মাত্ৰ পাচ লক্ষ পান। কাপড়েব কলেব একটি অংশের মসলিনের নানা বকদ ছিট ও প্রস্বত হইত । ঐ সকল ছিট নন্দনলাহি, আনবিদীন, কবেতারখোপ সাকুতা, পাচাদার, কুণ্ডিদাল নামে পরিচিত ছিল। ১৬৬৬–৭ • খৃষ্টাব্দে ঢাকাই মসলিন সর্বপ্রথম ইউরোপেও ইংল্যাণ্ডে পৰিচিত হয়। সেই সময় হইতে ফরাসী, ইংরাজ ও দিনেমারগণ ঢাকায় কুঠি স্থাপন করিয়া মসলিনের ব্যবসায় করিতে আরম্ভ করেন । ঢাকার সেই উন্নত সময়ে ঢাকা হইতে বৎসরে ক্রোড় টাকার মসলিন এক ইউরোপেই মসলিন ইংল্যাণ্ডে সপ্তানী হয। ১৮২• সনে কোন .কান ভাবতীয় বস্ত্র ইংল্যাণ্ডে বপানী হইবার নিলেপ আজ্ঞা প্রচারিত হয এবং ১৮৯১ সনে ঢাকাই মসলিনের উপব শতকব। ১৫২ টাক শুল্ক নিদ্ধারিত হয় । এইরূপ অবস্থায় ১৮-৭ সনে মাত্র ৮: লক্ষ টাকার মসলিন বস্ত্র ইউরোপে রপ্তানী হয় এবং ১৮১৩ সনে ৩: লক্ষ টাকার মসলিন ইউরোপে যায় । ইহাব পথ ১৮১৭ সনে ঢাকার ইংবেঙ্গবাণিজ্য কুঠি উঠিল। গেলে, ঢাকাই বস্ত্রের রপ্তানী একেবাবে বন্ধ হইয়া যায় । ১৮২১ সনে বিলাতী ○oン? F. 8–38
