শিশু-ভানুন্নভী করে। পয়সা রোজগার করা, গুহকৰ্ম্ম করা, বাজার হাট করা সবই প্রায় মেয়ের করে। এইজন্য এদের মেয়েরা খুব স্বাধীন এবং অগ্রগামী । আসাম কৃষি প্রধান দেশ। জলের অভাব নেই বলে এই ভূমিথও শস্ত হামলা ও উর্বর ৷ পাহাড় খাসিয়াদের গ্রাম জঙ্গল থাকলেও সমতলভূমির অভাব নেই। সমতলভূমে প্রচুর ভাবে চাষ বাস হয়। খালিয়ারাও কৃষিজীবী। পাহাড়ের গায়ে গায়ে এদের ক্ষেত দেখতে পাওযা যায় কেমন সুন্দব ধাপে ধাপে সবুজ সোণব মত ধানগাছের মেলা-প্রথমে জুমিং করে এদের ক্ষেত্র প্রস্তুত করা হয় । জুমিং-এর কথা তোমাদের পুৰ্ব্বে বলেছি এই ধরণের প্রায়ই তোমরা পাহাডেব দেশে দেখতে পাবে। থাপিয়ারা ধান চাষ ছাড়া পান, সুপারী, কলা, কমললেবু, কপি, কড়াই গুটি, ওল এই সমস্তের ও চাষ-বাস করে থাকে—এদের প্রধান জীৰিকাই হল কৃষিকার্য। এ ছাড়া শিকার করে মাছ মাংস খাওয়া ও আছে। প্রায় সব বকম মাংসই এরা ५1द्र । भानिम्नाtप्रव्र १िवाश् डाक्लो भछान्न–‘स्रोमाप्नद्र লঙ্গে ওদের আচার মনুষ্ঠান একেবারে মেলে না। খালিয়। বর বিয়ে কবে বধূকে নিজের বাড়ী নিয়ে aBDD BB BBB BS BBB BBBB TBB DT DBB श्रृंत्द्रषद्र कद्रtफ रुम्न । थालिग्र1 जाभाजिक श्राहेएम ७३ निग्नम यांनttभद्र ziप्र नव छाठि रुtडझे বিভিন্ন। এদের পরিবারগুলি মাতুশাসিত–মায়ের প্রাধান্তই বেশী-বাপের বদলে মা-ই প্রকৃতপক্ষে সংসারের ও সমাজের সব বিষয়ে কত্রী। এই জন্যই খালিয়া মেয়ের স্বাধীন, স্বাবলম্বী এবং লর্বময় কত্রী। যতদিন স্ত্রী বাপের বাড়ী থাকে ততদিন তার সৰ আয় গুছ কত্রী তার মায়ের ছাতে আসে এবং তিনিই সব খরচ পত্র করেন । আজকাল কিন্তু ২১ট ছেলেমেয়ে হবাব • পর মেয়েরা কেবল ছোট মেযেটী বাদে মায়ের বাড়ী ছেড়ে দিয়ে স্বামীকে নিয়ে নিজেব আলাদা বাসা বেঁধে বাস করে এবং নিজেদের রোজগারে সংসার 5tह्णtघ्रं । গুচের উত্তবাধিকারিণী কনিষ্ঠার কিন্তু অন্যত্র বাসের বিধান নাই কাবণ মাতার অবর্তমানে খাসিয়া গ্রামা পুরুষ তাকেই গৃহদেবতার পূজা থেকে আরম্ভ করে গৃহের কুশলাদি, সম্পত্তি পর্যবেক্ষণ প্রভৃতির ভার १श्न कद्रप्ड रब्र । कनिर्छ यनेि भूव श्रम षग्नप्नद्र ՀԵՏՆ --- میم مهم ممام ماه - i
