পাতা:শিশু-ভারতী - অষ্টম খণ্ড.djvu/২৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| | H গীতত কিরূপে ?---এই ভাবে .------ .TT -ു-ml-l * . . . . . ...* פיז: তোমরা নিশ্চয়ই হাতী দেখিয়া থাকিবে। ভারতবর্ষ ও আফ্রিকা মহাদেশ হস্তীর বাসভূমি। হাতীর চেহারাটা নিশ্চয়ই অদ্ভুত রকমের। লম্বা একটা শুড় কেমন খুলিব পাড়াছে। তোমাদের মনের মধ্যে একটা প্রশ্ন স্থলত অনেক সমঘ আসে, হাতার শুড় আছে কেন ?--কিন্তু ঈশ্বরের স্বাক্ট অতি অস্তুত ! তাহার কোল মৃষ্টিই নিষ্ফল নহে। জিরাফের কেমন লম্ব গল, এই লম্বা গলা না থাকিলে তাহারা তালগাছের মত উচু গাছের ভাল হইতে খাবার প্রত্যেক জন্তুরই অদ-প্রত্যঙ্গ বিধাতা তাহীদের জীবনধারণের সহায়করূপে স্বাক্ট করিষাছেন। কাহারও লম্বা গলা, কাচারও ঘাড় ছোট, এইরূপভাবে জীবজন্তুদের আকৃতি ও প্রকৃতি লক্ষ্য করিলে স্মৃষ্টির বৈচিত্র্য দেখিতে পারিবে। এইবার হাতীর কথা বলিতেছি। কাতার দিকে লক্ষ্য কর, যদি জীবিত হাতী দেখিয়া থাক ভালই, নতুবা হাতীর একটি ছবি বেশ ভাল করিয়া দেখ। হাতীর ঘাড়টি খুব ছোট। তাহার যত কিছু শক্তি মাথার উপর। এই জঙ্গ সে মাটির দিকে দিকে মুখ তুলিয়া ই করিয়া খাবার থাইতে পারে না । এই প্রকারের অন্ধবিধা দূর করিবার জন্য বিধাতা হাতীর একটি বড় জুড়িয়া দিয়াছেন। সে এই শুড়টি উচুর্তে তুলিয়া ইচ্ছামত গাছের ডাল পালা ভাঙ্গিয়া স্বচ্ছন্দে গাছের পাতা থাইতে পারে। নীচে রাস্তার আশেপাশের ঝোপজঙ্গল হইতে খাদ্য দ্রব্যাদি সংগ্ৰহ করিতে পারে।—যখন জল পান করিতে ইচ্ছা হয়, যখন স্নান করিতে ইচ্ছা হয়, ইচ্ছানুসারে শুড় দিয়া জল তুলিয়া পান ও স্নান করিয়া থাকে। . . . . তোমরা হয়ত ছবিতে দেখিয়া থাকিৰে, ইর্তিী শুড় দিয়া অনায়াসে বড় বড় সেগুন গাছ সরাইয়া ফেলিতেছে। তাহাদিগকে শিক্ষা দিলে আরও নানাপ্রকারের কাজ করিতে পারে। কিন্তু সব কাজই কিন্তু শুড়ের সাহায্যে করিয়া থাকে। হাতীর শুড়ের জোর এত বেশী যে, যদি তাহারা অতি বড় বলশালী ব্যাঘ্রকেও একবার শুড় দিয়া জড়াইয়া ধরিতে পারে, তাহা হইলে তাহার মৃত্যুণ্ড অনিবাৰ্য্য। হাতী তাঙ্কার শুড়ের সাহায্যে“মাটি হইতে অতি ক্ষুদ্র পদার্থ, যেমন সিকি, চুয়াজি, হুচ নত হইযা খাবার থাইতে পারে না, কিংবা উপরের ইত্যাদিও তুলিয়া লইতে পারে। |ана: Joi:: - i oН.