পাতা:শিশু-ভারতী - অষ্টম খণ্ড.djvu/৩১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- -िथ्s-प्छान्कृत्वप्डी এইবার ছাতাটি বড় হইয়াছে। এই অৰস্থায় ইহার উপরের অংশ একটি ছাতা বা টুপির মত ৰিস্তুত হয। আর নীচের অংশ দণ্ডাকারে ছাতাটিকে বিস্তৃতভাবে ধবিয়া রাখে। দণ্ড ও ছাতা মিলিযা আবরণটিকে পরিধান বলে। ছাতা যখন পরিণত হইয়া টুপিটি বিস্তার করে তখন এই আবরণটি छ्"िक्लिग्रा घाग्न, दिइ खेझांत्र मैौटकद्र थ१* म७fäद्र সাহিত বলযাকারে লাগান থাকে। এই বলয়াকারে ব্যাঞ্জের ছাতার দেহ চইতে ‘ল্যাঙের ছাতা উৎপন্ন হইতেছে একটি সত্যিকাবেৰ ছাতার (umbrella) মত দেপিতে কয় বলিযা ষ্টকাকে ব্যাঙের ছাতা বলা হয। ব্যাঙেব সাহিত ইহার কোন সম্বন্ধ নাই । টুপিৰ তলদেশে মাছের কানকুয়াব যত পাতলা পাতলা বহু ফলক লাগিল (gills) দণ্ডটিকে ঘিরিয়া প্যাঙের ছা চার ক্রম পরিণতি সাজান পাকে। ছাতাটি যখন আববকের বন্ধন ছিড়িয়া মাথা তুলিয়া দাড়ায় তখন তাহার কোমল টুপিটি আর একটি আবরণ দিয়া ঢাকা থাকে। এই দ্বিতীয় সংলগ্ন অংশটিকে অঙ্গুরীয়ক (ring) বলে। গিলের উভয় পাশে অসংখ্য বীজরেণু (poros) উৎপন্ন হয । সে গুলি ছড়াইয়া পড়িয় স্বযোগমত নূতন গাছে পরিণত হয়। গিল গুলি যে বীজরেণু লহন কবে, তাহা তোমরা সহজেই পরীক্ষা কবিতে পার। দণ্ড ও টুপিব সংযোগস্থলে কাটিয টুপিটিকে বিস্তৃত ভাবে একখানি রঙ্গিন কাগজের উপর বসাইয়া রাখ, টুপির তলদেশ যেন কাগজেব সঙ্গে লাগান থাকে। কিছুক্ষণ পরে দেখিতে পাইবে কাগজের উপব বীজরেণু পতিত হইয়। ফলকগুলি যে ভাবে সজ্জিত থাকে ঠিক সেই ভাবে সজ্জিত হইয়াছে। ব্যাঙের ছাতার অস্বাভাবিক রকম বুদ্ধির কথা ছত্রাকের বংশ পরিচয়ে বলিয়াছি। কাল সন্ধ্যায় যেখানে কিছু ছিল না আজ সকালে সেখানে হয় তো দেখিবে, একটি প্রকাও ছাতা ফুটিয়া আছে। আবার সেই দিনই সন্ধ্যায় দেখিবে সেটা শুকাইয়া গিয়াছে। তোমরা ভাবিতেছ ব্যাঙের ছাতা আবার আমাদের কি কাজে লাগে যে উহার সম্বন্ধে এত "שוליס t