পাতা:শিশু-ভারতী - অষ্টম খণ্ড.djvu/৪২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

i আশে আলোক আলোকরশ্মির বস্তু মাত্রকে উত্তপ্ত কfরবার ৰ্যাপার অন্তসন্ধানের কথা উদয় হয়। নিউটন যেরূপ কবিয়াছিলেন সেই ভাবে তিনি স্বৰ্য্যৰশ্মিকে লইয়া একট। Prism এর (প্রিশ্ব বা তে-শির। পর কলার) মধ্য দিয়া যাইতে দিয়া তাহার বর্ণালী (spoetrum) তৈয়াব কfরলেন । তাহাল পর বর্ণtণীর র"গুলির উপব একট। তাপমান যন্ত্র পরিলেন। তিনি দেখিলেন যে তাপনান যন্থটি তাপ বৃদ্ধির লঙ্কেত ইঙ্গিত করিতেছে। এইভাবে তিনি প্রমাণ করিলেন যে আলোক-রশ্মি পঞ্জকে উত্তপ্ত কবিবার ক্ষম তা রাখে। তিনি অrর ও দেখিলেন যে সব রঙ সমান ভাবে বস্তুকে উত্তপ্ত করিতে পারে না। বেগুনী রঙের আলোর উপর তাপমান যগুটি থাকিবাব সময় তাহতে যে ভাপ নিদিষ্ট হ'ষ্টমাছিল লাল রঙের বেলায় তাহা অপেক্ষ। অধিক তাপ তা৯াতে নিদিষ্ট কষ্টয়াছিল। এইরূপ বা পার তিনি দেখিবেন আশা কবেন নাই । ই ৷ ggStDS BB BBBB DDBS BBBBB BBBB যে বর্ণালীটি তৈয়ারী হুইপাছিল তাeার এক প্রাস্ত লাল রঙেব ছিল, অপর প্রান্ত ছিল বেগুনী রঙের । fzf az*: ztozta (Therinometer) যন্ত্রটিকে এক সীমার মধ্যেই আবদ্ধ রাখিয়াছিলেন । এইবার ইহাকে এই সীমা অতিক্রম কবিয়া যাইতে দিলেন। তিনি লক্ষ্য করিলেন যে বেগুনী রঙেব সীমা অতিক্রম করিবার পরই তাপমান যন্ত্রে উত্তপ্ত হইবার কোনও নির্দেশ দেখা যাইতেছে না। এইবার অপব সীমা অর্থাং লাল রঙের বাহিরে তাব তাপমানটিকে আস্তে অস্তে লইয়া এবাল কিছু ব্যাপাব অনাকপ ঘটিল। (*に*ーII তাপমান যন্ত্রে তাপের নির্দেশ কমিয়া যাইবাব যায়গায় তাহা অার ও বাড়িয়া উঠিল। তিনি আরও আশ্চর্য্য হইয়া গেলেন । তিনি অনুমান কবিলেন যে আলোকরশ্মির বর্ণালীর সীমা শুধু লাল রঙ দিয়াই আবদ্ধ নয়, তাহা ইহাকে অতিক্রম কfরস্থ আরও চলিয়া যার। তাপমান সন্ত্র তাছার অস্তুত আচরণের স্বারা এই ব্যাপারেরই ইঙ্গিত দিতেছে। এই অতি চমৎকার পরীক্ষাটার দ্বারা তনি প্রমাণ করিলেন যে স্বৰ্য্য শুধু যে চোখে দেথা আলোই ছড়াইতেছে তাহাই নহে, সে এমন সব আলোও চতুৰ্দ্দিকে ছড়াইয়া থাকে যাহা আমরা দেখিতে না পাইলেও ৰস্তুকে উত্তপ্ত কলিবাব মত কোনও কোনও বিষয়ে দুগু আলোর তুলনায় তাহদের কাজ করার শক্তি বেশী। সার উইলিয়ম হার্শেল এই আবিস্কারটি করেন ১ ৩৮ বৎসর আগে ১৮•• খৃষ্টাব্দে । সাধারণতঃ দেখিতে পাওয়া যায় যে উত্তপ্ত হইলে বস্থমাত্রেরই আয়তন বুদ্ধি হয় এবং যত বেশী তাই উত্তপ্ত হয় তত বেশী তাছার আয়তন ও বাড়িয়া থাকে। অতএব আয়তন বুদ্ধিল একটা হিসাব পাইলে তাহ হইতে তাহাব উত্তপ্ত অবস্থার একটা হিসাব পাওয়া সম্ভব। বৈজ্ঞানিকেরা যে তাপমান যন্ত্র নিন্মাণ করেন তাহাতে বস্তুমাত্রের এই ধৰ্ম্মটিবই মাশ্রয় লও। ইষ্টয়াছে । সাধারণত: যে তাপমান যন্ত্র সচরাচর দেখিতে পাওয়া যায় তাহাতে খানিকটা “পারা” একটা কাচের থলির মধ্যে রাখা হয়। এই কাচের থলি হইতে একটা কাচের সক নল উঠিগা গিয়াছে । কাচের থলিটার ভিতরে “পাবা” উত্তপ্ত হইলে তাহার আtয় হন বুদ্ধি হয় এবং তাং কাচের নলটি দিয়া উপপে উঠিয়া যায় ৷ পর যতটা উপবে উঠে বৈজ্ঞানিকের ভাগ হইতে উত্তপ্ত অবস্থার পরিমাণ অনুমান করেন। এইরূপ তাপমান যন্ত্র বৈজ্ঞানিকের তীtহাদের প্রায় সঞ্চর কাজে ব্যবহার করেন । কিন্তু আলোকতরঙ্গের উত্তপ্ত কবিরার ক্ষমত। এত অল্প যে এই যগ্রট দিয়া তাহ। ভাল করিয়া ধরা যায় না। বৈজ্ঞানিকেরা সে-জন্য অন্য যন্ত্র আবিষ্কার কবিয়াছেন। যে অতি সুগ্ম যন্ত্ৰ দিয়া বৈজ্ঞানিকেরা আলোক তরঙ্গের উত্তপ্ত করিবার ক্ষমতা সঠিক ভাধে মাপিতে সমর্থ হইয়াছেন তাহার একটির মূলতত্ত্ব তোমাদেব এইখানে বলিতেছি । এই যন্থটির নাম বোলোমিটার (Holometer) । ইহার নিৰ্ম্মাণ-কৰ্ত্তার নাম S. P. Langley ৷ বিদ্যুৎ শক্তি এক স্থান হইতে অন্য-স্থানে লইয়া যাইতে হইলে তাহাকে সাধারণত: তামার তারের भ५] निघ्न1 ग३१1 ७िझ1 श्व ।। ८ङtमt८फ़्द्र श्रपन८क द्र বাড়ীতেই বিদ্যুৎ পাইবার জন্য সেই কারণে বিদ্যুৎ סיישנס