পাতা:শিশু-ভারতী - তৃতীয় খণ্ড.djvu/৪০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

蜥→→→→· তীর্থমাত্ৰীন্দ্র সম্ম = =াক্স যেতে হয়। পথ অতি সঙ্কীর্ণ, ডানদিকে ছিল গভীর গহবর, বাদিকে জল জল কাদায় ভর-পঙলে ক্রমেই ডুবে যেতে হয়, উদ্ধাবের উপায় থাকেন। তা ছাড়া চারিদিকে এমনি স্বচাভেদ্য অন্ধকার যে, খৃষ্টান বুঝতেই পাবছিল না কোন পথে চলেছে সম্মুখে কি পিছনে । এই অধিত্যকার মাঝে পথের ধাবে ছিল নরকেব দ্বার । সেগান হ’তে পোক থেকে আগুন আব ধোয় বেরিয়ে আসছিল, সেই সঙ্গে মান্বয়েব আৰ্ত্তনাদ দৈত্যদানব বেবিযে এসে চুপি চুপি বাণে কুমন্ত্রণ। দিচ্ছিল, খৃষ্টান কিন্তু ভাবছিল সেগুলি ভাবি মনের কুচিস্থা। এইভাবে বহুদব ভবিক্রাস্ত মনে অগ্রসর হয়ে শুনতে পেলে, সঙ্গুণে যে মোক যাচ্ছিল সে বলছে আমি যদি মবণের অধিতাকার মধ্যে দিয়েও भाॐउनूeडौडश्व ____ ন-কেনন। হে : ভগবান তুমি আমাৰ সঙ্গী ও সহায় । তথন পৃষ্ঠানের মনে বল । ও ভবদা হ’ল, সে " ..." - " . --- - * ----- - -* - - লঞ্চলে তাবি মত "5* - - - lo- :مهمة স্বৰ্গ-তীর্থ যাত্র ঐ • T-7 পথে চলেছে । তারপর প্রভাত হ’ল, যাকে বলে সুপ্রভাত । খৃষ্টান বলেন, ভগবান মৃত্যুছায়াকে দিবা স্বস্ব দিনে পৰিণত : ~ করেছেন। k#:- ... তার মনে হল এই "স্থর্যা করোজল" প্রভাত তারি প্রতি ঈশ্ববের বিশেষ করুণা ; কেনন, খৃষ্টান যেখানে দাড়িয়েছিলেন সেপান হতে অধিত্যকার শেষ পর্য্যন্ত অনেক গুহা গহবর ছিল— প্রলোভনে পড়বার ব্যাপারের সংখ্যাব ফঁাদে পড়বার সম্ভাবনার অন্ত ছিল না-কাজেই আলো তার পক্ষে আবহু কই fছল। এই আলোতে তিনি অধিত্যকার সীমান্তে পৌছে গেলেন। এখন অধিজ্যক ছেড়ে উপরে উঠতে হ’ল, এই যে উপরে ওঠা তারো প্রয়োজন ছিল, কেন না তীর্থ যাত্রীদেব সম্মুখ পথটা যাতে দৃষ্টিগোচর হয় তার ব্যবস্থা দরকাব তাই পাহাড় বেয়ে উঠতে হয়েছিল । খৃষ্টান চেযে দেখলেন বিশ্বাসী আগে চলেছে-তারি নগব প্রতিবেশী স্তাব পরিচয় অজানিত ছিল না— সৌন্দৰ্য্য প্রাসাদের দ্বাব-রক্ষীব কাছে হতে পূর্বেই জেনেছিলেন তাই পুষ্টান আনন্দব হবে জোরে বলেন, তুমিও ভাই চলেছ বুঝি ? অাগে চলু আগে চল ভাই—কি বল ? তাৰপর আমি স্বপ্নে দেপলাম, তার দু'জনে গলগলি কবে চলেছে আর দুজনে প্রীতমনে বহু পরিচিত বন্ধুদের মতই কথা বলছে । ধ্বংসপুৰী ছেড়ে উভয়ে .য সব প্রলোভন এড়িযে এর পূবে হাণ্ডিয়ান হতে পেরেছে ত বি ইতিহাস । যা আৰ তাক৷ বন জঙ্গল হতে বেরিয়ে এসে তাদেব যখুগে একটি সহর , থ:ত পেলে যার নান বুখা গৰ্ব্বের হাট আমাদের হাট যেমন সপ্তাহে দুএকবার হয়, এ হাট— কিন্তু-সারা বছব সমান চলে। প্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে হতে তীর্থযাত্রীরা স্বৰ্গ দ্বারে এই হাট পাব হযেই যেত—আর অন্ধকারের দৈত্য অসৎ পবামর্শের সয়তান তাদের অসংখ্যাতীত সঙ্গী সহায় নিয়ে বৃথা গর্কের হাট বসিয়েছিল, সেই সেখানেই যত প্রলোভনের সামগ্রীর বেচা কেনা চলত। >> t,