পাতা:শিশু-ভারতী - তৃতীয় খণ্ড.djvu/৪৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ահ---------------- *ि**७-ड्छीकडी ماه به حه به همه به هجهه به همهد. همه

ধ্বংস হইতে থাকে। ফলে হয় এই যে, আমাদের নাক থেকে অনবরত: “কঁচা জল" আসতে আরম্ভ হয়। কোনও কোনও ক্ষেত্রে আমাদের শরীরের রক্ষক স্বরূপ Phogn y es বা শ্বেত কণিকারা এলে এই আক্রমণকাৰী জীবাণুদের সঙ্গে যুদ্ধ বাধিয়ে দেয়। সে ক্ষেত্রে এই যুদ্ধের নিদর্শন স্বরূপ আমাদের নাক লালচে হয়ে উঠে ফুলে থাকতে দেখা যায়। দুই চার দিনে এই রক্ষী কণিকারা যদি আগন্তুকদের পবাজিত করতে না পারে, তখন নাকের জল ঝরার আকৃতি পরিবর্তন করে। এই পরিত্যক্ত জলট তখন আর তত তরল থাকে না আর সঙ্গে সঙ্গে দুৰ্গন্ধযুক্ত হতে থাকে । এই পদার্থটা তখন অসংগ্য ধ্বংসপ্রাপ্ত call দিয়ে পূর্ণ থাকে। এ সময় নাক বন্ধ হয়ে আসে - সর্দি আবও জাকিয়ে উঠতে চায় ; আর যে তটা একদিন শুধু নাকেতেই আবদ্ধ ছিল, এখন অন্যান্ত স্থানে ছড়িয়ে পড়তে মুরু হয়। এই ত হ'ল জীবাণুদের কাজ। আমাদের শরীবের স্বাভাবিক স্বস্থ থাকবার যে শক্তি আছে, তা যদি বেশ স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে, তবে তার কাজও সঙ্গে সঙ্গে চলতে থাকে। শরীবকে স্বস্থ রাখবার স্বাভাবিক নিয়মের একটা হচ্ছে তার নিজেকে নিজের ভিতরেই জল দিয়ে অনবরত: ধৌত ক'বে রাপা। আমাদের যে ঘাম হয়, তার একটা প্রকৃত উদ্দেশই হ’ল শরীবকে পরিষ্কার রাখা । সদিব কারণগুলিকে দূর করবার জন্যে তাই শরীর এমনই কতকগুলি পবিষ্কার করবার পদার্থ তৈরী ক’বে নেয়। এগুলো হ’ল নাকের কফের অংশ (nneur), মুখের লালা ইত্যাদি। এমনকি, চোখ থেকে খুব বেশী বেশী জল পর্যন্ত বেরিয়ে, সর্দির কারণকে ধুযে বার কবে দিতে সাহায্য করে। চোখের জলের জীবাণু ধ্বংস করার একটা আশ্চৰ্য্য শক্তি আছে। এদের সঙ্গে সঙ্গে পূৰ্ব্বে যেমন বলেছি, রক্তের শ্বেত কণিকার প্রত্যেকটা জীবাণুর চতুৰ্দ্দিকে ঘিরে তাদের গেয়ে ফেলতে থাকে। এ অবস্থায় মাতুয গঙ্গায় নাকে Paint লাগিয়ে কিংবা ওষুধ খেয়ে শরীরের সুস্থ হবার স্বভাবকে আরও বলীয়ান ক’রে দেবার চেষ্ট কবে । আমরা তখন ক্রমে ক্রমে সুস্থ रुग्न डे? । আমরা বাইরে থেকে যতই ঔষধ-পত্র ব্যবহার করি না কেন, এক বাব সন্ধি হ'লে পরে তার নিজের সময় Perio) তা সে নে বই নেবে। এর মধ্যে

  • : Տե

কোনও ওষুধই কাজ দেয় না। ওষুধ দিলে এই হয় যে, હારે periouðI cor gros श्श् हरड দেরী शग्नना । সর্দি থেকে বাঁচতে হ’লে কি করা উচিত ? ভিটামিন A (Witamin A) বলে একটা পদার্থ আছে। এই ভিটামিনের বিষয় তোমরা ভবিষ্যতে ভাল করে জানতে পারবে। আমাদের পুষ্টির জন্তে এই ভিটামিন এ (Vitamin A)-র অত্যন্ত প্রয়োজন। দেখা গিয়েছে যে, জন্তু-জানোয়ারদের খাবারে এই Witamin A-র অভাব থাকলে মানুষের সদি চুলে যে সব লক্ষণ প্রকাশ পায়, তাদেরও সেই রকম লক্ষণ প্রকাশ পায়। তাই আমরা যা পাই, তাতে Witamin A-র পরিমাণ যথেষ্ট পরিমাণে থাকা দরকাব । যাদের সর্দি হয়েছে তাদেব ছোযাচ একেবারে বর্জন কবা অবশ্য প্রয়োজন । তা ছাড়া ছোট ঘরে ভিড় জমিয়ে অনেকক্ষণ বসে থাকা উচিত নয়। পৰ্য্যাপ্ত পরিমাণে স্বয্যের আলো শরীরে লাগান উচিত। এমন ঘবে থাকা উচিত যেখানে বায়ু চলা চলের পথ উন্মুক্ত। প্রত্যহ উপযুক্ত রকমের ব্যায়াম অভ্যাস করা উচিত এবং সব শেষে পরিষ্কাব পরিচ্ছন্নতা ও আমাদেব আচরণ সম্বন্ধে একটা উচ্চ আদর্শ রাখা উচিত। রাসায়নিক ক্রিয়া কা'কে বলে ? পৃথিবীতে কত রকমের জিনিষ আছে, তার সংখ্যা নেই। এই সব জিনিষের আবার অনবরত পরিবর্তন হচ্ছে। বর্ষাকালে পুকুর-ভরা যে জল ছিল গ্রীষ্মকাল আসতে আসতে তা সব বাষ্প হয়ে উড়ে গেল । জঙ্গলের গাছ শুকিয়ে জালানী কাঠ হ’ল, আর মামুষে তাকে পুড়িয়ে ধুয়া আর ছাই করে দিল । আজ দেখলাম, এক টুকরা লোহা বেশ চকচক করছে, সাত দিন যেতে না যেতেই মরচে পড়ে ময়লা হয়ে গেল। এইরূপ পরিবর্তন নিয়েই জগৎ । এই যে চিরন্তন পরিবর্তন, মানুষ তাকে দেখে দেখে, তার বিষয় আলোচনা করে, ভেবে, চিন্তা করে দেখতে পেল যে, সব রকমের পরিবর্তনকে দুঃটি ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। মনে কর, এক খণ্ড লোহার টুকরা তোমার কাছে আছে। একে গরম रुद्रtनई cनशाङ *ारत ८१, ७ वड़ श्tग्र शांग्र। किड़ যেই আবার ঠাও হয় ফিরে আবাব আগেকার মতষ্ট مالامم