পাতা:শিশু-ভারতী - তৃতীয় খণ্ড.djvu/৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-------------- ー*、*ー o - --T - - - - - ------ o SSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS - - - - - - - - - - - - i ধ্যানে ও ধৰ্ম্মে রাবেয তুরস্বদেশে বসোরা নগরে খৃষ্টীয় সপ্তম শতাব্দীর শেষভাগে একটি দরিদ্র মুসলমান বাস করিতেন। তাছাবছিল চারিটি কন্যা, ছোটটির নাম রাবেয়া। অনেকে বলেন, তাহাব জন্ম হইয়ছিল ৭১৭ খৃষ্টাব্দে । পিতামাতা দরিদ্র ছিলেন বটে, কিন্তু বড়ষ্ট সং ও ধৰ্ম্ম প্রাণ ছিলেন। গল্প শোনা যায়—লাবেস যেদিন পুথিবীতে আসিলেন, তাছাদের ঘর সেদিন অন্ধকার । তেলের অভাবে প্রদীপ জ্বালাইবার সামগ্য নাহ। শিশুটি ভূমিষ্ঠ হইলে মা যে তাঙ্কাকে কোলে তুলিয়া লক্টবেণ, এমন একটু ছিন্নবস্ত্র ও তাচাদের নাই। মা নিকপাস কথা বলিলেন, "প্রতিবেশীদের কাeারও নিকট হইতে আজকাব মত একটু ছিন্নবস্ত্র চাহিয়া তান।” কিন্তু পিতা তাত পবিলেন না। ঈশ্বব ভিন্ন আর কাচাবও কাছে তিনি কোনও ভিক্ষা করিবেন না, এই ছিল তাঙ্গীর জীবনের পণ । সপ্তানেল জন্মমুক,গুও তাFর অীরামের ব্যবস্থা করিতে না পারিগা মাতার প্রাণে বাথ লাগিল। কিন্তু বুকের দুঃখ বুকে চাপিয়া ঈশ্ববকে স্বপণ কবিয়া তিনি কখন ঘুমাইয়া পড়িলেন। গষ্টীব পাত্রে স্বপ্ন দেগিলেন, মুসলমানের গুক মহম্মদ সম্মুখে দাড়ায় বগিতেছেন, “দুঃখ করিও না। এই যে তোমার নবজাত কন্যা, ইনি এমন ধৰ্ম্মাত্মা হইবেন যে, আমার সত্তর হাজার উপাসক ইহার পায়ে শরণ লইবেন।” 23:వాఙ:పా o অতি দু:থও পিতামাতার : ". প্ৰাণে ছাগি ফুটিল । : WW কিন্তু কয়েক বৎসরের , olo

  1. .

চলিয়া গেলেন। চারিটি বোন একেবারে অসহাণ, অনাথ হইয়া পড়িলেন । তারপর একদিন বসোবানগরে ভীষণ দুভিক্ষ দেখা দিল। চারিদিকে ছাগকাব। একদিন রায়ে এক : গটি একটু দূরে গিয়া পড়িাছেন, এমন সমূপে : একজন জন্ম ও তাছাকে ধরিয়া লষ্টয়া গিয়া এক ধনীল : কাছে ছয় দাৰ্ছমে মূল্যে বিক্ৰয় করিণ। বাবেয়া : ক্রীতদাসী হইলেন । 睦 প্রভুর ঘরে দিনরাত্রি কঠিন পলি শ্রম তাহার মত বালিকার পক্ষে বড়ই অসহ্য হইত। তিনি শুধু ভগবানের কাছে বেদন জানাইখা প্রার্থনা করিতেন। ব{লাকাল ইষ্টতেই রাবেয়া কেমন করিয়া বুঝিতে পারিষা ছিলেন যে, ঈশ্বরের অনুগত হইয়া ঠাঁহারই উপর একান্ত নির্ভর করিয়া থাকার মত শাস্তি আর নাই । একদিন একজন অপরিচিত লোককে তাহার কাছে আসিতে দেখিয়া ভয়ে রাবেয়া দেীড়াইয়া পলাইতে লাগিলেন। পায়ে হোচট লাগিয়া হঠাৎ পথের মধ্যে পড়িয়া গিয়া ঠাতার হা তথান ভাঙ্গিয়া গেল। রাবেয়া ভগবানের কাছে কাদিয বললেন, "দয়াময়, বন্দী হইয়াও যে-হাতের সাহায্যে যথাসাধ্য কাজ করিতেছিলাম, আজ সে হাতথানিও ভাঙ্গিয়া গেল ! এখন আমি আর কি করিব ? কেন এমন হইল, বল ?