পাতা:শিশু-ভারতী - তৃতীয় খণ্ড.djvu/৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- ----------------- | শিশুe-ভাল্লভ حم۔م۔ ج۔ ج۔ جم جم جمہ محم۔م۔م۔م۔م۔م۔م۔ হয়, আবার এই পেশীগুলি যখন বিস্তৃত বা প্রসারিত হয় তখন আবার পাজরীর হাড়গুলি নিজ নিজ স্থানে চলিয়া আসে এবং বক্ষের গহবর ও আকারে ছোট হইয়া পড়ে। ফুসফুসের ঠিক নীচে একটি পাতলা মাংসপেশী আছে। ঐ মাংসপেশীটি ফুসফুসের দুষ্ট দিকে বক্ষের সহিত সংবদ্ধ। এই মাংসপেশীটি পাজরা, বুকের হাড় এবং মেরুদণ্ডের সহিত সংলগ্ন রচিয়াছে। বুকের উপর দিকে ডহ দেখিতে একটি খোলা ছাতার মত। ইহার পেশীগুলি বক্ষ উদর হইতে পৃথক্ রহিয়াছে। মুখ দিলা নি:শ্বাস লাইতেছে শরীরের অষ্টান্ত মাংসপেশী যেমন সঙ্কুচিত হইয়া থাকে, ইছা ও সেই রূপ সঙ্কুচিত হয়। যখন সঙ্কুচিত হয় তখন ইই। নীচের দিকে আসিয়া চেপ্টা হইয়া যায় । চেপ্টা হইবার ফলে আমাদের বক্ষের গহবরের মাকার বড় গুইয়া পড়ে। আবার যখন উচ্চ প্রসারিত কইয়া উপরের দিকে চলিয়া যাইয়া নিজেব প্রকৃত আকার— খোলা ছাতার মত হয়, তখন বুকের আয়তন ও ছোট হইয়া যায়। এই পেশী সঙ্কচিত হইয়। নীচের দিকে নামিয়া আসিবার সময় পাজরার মধ্যস্থিত পেশীগুলি ও সঙ্কুচিত হইতে আরম্ভ করে এবং তাছারই ফলে বক্ষের গহবর একই সময় চারিদিক্ হইতে শীত হইয় উঠে। বক্ষের গহবর এইরূপে স্ফীত হইলে পর ফুসফুসের থানিকটা স্থান খালি ইষ্টয পড়ে–কিন্তু ফুসফুসের অবস্থান বুকের চারিদিকে এবং নীচে সংলগ্ন থাকায় বক্ষের প্রসাবণেৰ সঙ্গে সঙ্গেই ফুসফুস প্রসারিত হয় এবং সেই সঙ্গে সঙ্গে বাহিরের কতক বায়ু মুখ অথবা নাসিকার ছিদ্র এবং শ্বাসনালী দিয়া ফুসফুসের মধ্যে প্রবেশ করে। ফুসফুসের মধ্যে বায়ু প্রবেশ করিলে নাক দিয়া নিঃশ্বাস লইতেছে পব ছাতার নায়ু সেই মাংসপেশী এবং পাজরার মধ্যস্থিত মাংসপেশী বিস্তুত হইয়া বক্ষের গহবরকে ছোট করিয়া দেয় । ছোট হইলে পর ঐ মাংসপেশী সমূহ চারিদিক হইতে আসিয়া ফুসফুসকে চাপিয়া পরে, ঐ চাপের জন্য ফুসফুসের বায়ু, বাছির হইয়া যায়। এইরূপ ছত্রাকার হইয়া গেগেই মাংসপেশী এবং পাজবার মধ্যস্থিত মাংসপেশীব সঙ্কোচন ও প্রসারণ বন্ধ হইয়া যায়, তখনই মামুষের মৃত্যু ঘটে। আমাদের জীবনধারণের পক্ষে ফুসফুসের কার্যা কারিতা কত বেশী, তাছা বোধ হয় এখন বেশ বুঝিতে পারিল। এখাrন আর একটি ছোট কথা তোমাদিগকে বণিতেছি । কথাটি ছোট হইলে ৪ ১ বিধান, কখনও ই ই তুলি ও ন) - এ কথা স্বে কেবল তোমাদেব পক্ষেই প্রযোজ্য তাই নখ, অনেক বয়স্ক লোকে রও এই রকম কু অভ্যাস আrছ যে, তা*ার নাসিক রে পরিবত্তে মুখ দিয়া শ্বাস প্রশ্বাস গ্রহণ করিয়। থাকেন। এ খুব মন্দ অভ্যাস । যে সকল ছোট ছোট ছেলে মুখ দিয়া শ্বাস গ্রহণ করে, উছা তাঙ্গাদের একটি পীড়াবিশেষ বলিয়া মনে করবে। ঐ পাড়ার নাম alonoids । এক রকম পাতলা পর্দার স্বষ্টি হইয়। শ্বাস সঞ্চালনের দ্বার বন্ধ হইয়া বায়ু । এষ্ট পীডার জন্য মাক দিয়া শ্বাস প্রশ্বাস গ্রহণ কবিতে না পারায় শরীরের মধ্যে অক্সিজেন (oyxgen) প্রবেশ কবিতে পারে না। ফলে, এইরূপ ८छ्दु-८*षनि८नब्र স্বাস্থ্য ভাঙ্গিয়া যায় । তাহীদের চোখে ঘোলাটে ভাৰ, পড়াশুনায় অমনোযোগিতা ও চেহারায় বিকৃতি ঘটে। যে সকল ছেলেমেয়ে মুখ দিয়া निः'ं ज প্রশ্বাস লয়, বিজ্ঞ চিকিৎসক ডাকিয়া এই ব্যাধির ছাত ইষ্টতে তাহাদিগকে মুক্ত কর। কৰ্ত্তব্য । १नि দীর্ঘ জীবন লাভ করিয়া সুস্থ ও সবল দেহে *दौ হইতে ইচ্ছা কর, তাছা হইলে নিঃশ্বাস প্রশ্বাস গ্রহণ সম্বন্ধে স্বাস্থোর দিক দিয়া যাহাতে কোনরূপ ব্যতিক্রম ন ঘটে, তৎপ্রতি লক্ষ্য রাখিবে। ইংরাজীতে একটি *** **l *tcw-*'ro breat], „ „„j] is to live well.—to live longer and better.” এই উপদেশটি তোমরা জীবনে কখনও ভুলিয়ে না। brQ と


ناحیح - ح ح