পাতা:শিশু-ভারতী - দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

=ि~७-चलन्द्विपञ्टठी জিনিষ, নানা নূতন জ্ঞান-বিজ্ঞানও ভারতবর্ষে আনিত এবং ভারতবাসীদের দিত ও শিখাই ত। ভারতবাসীরা এই ভাবে নূতন ভাব ও কথা এবং নুতন বস্তুর সঙ্গে পরিচয় লাভ করিত। বিদেশী জাতির লোকেরা আবার ভারতবর্ষের জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিল্প প্রভৃতি কিছু কিছু নিজেরা শিখিয়া লইয়া নিজেদের দেশেও তাহার প্রচার করিত । বৌদ্ধ দেবীমূর্দুি-তার। এই ভাবেই যt অল্প স্বল্প ভারতের সঙ্গে বহির্জগতের দেওয়া-নেওয়া ঘটিত । কিন্তু প্রাচীন ভারতের সঙ্গে ভারতের বাহিরের নানা দেশের যোগের সম্বন্ধে সম্প্রতি আমরা যে সব খবর পাইতেছি, তাহাতে স্পষ্টই বুঝা যাইতেছে যে, আমাদের দেশের সম্বন্ধে যে ধারণ বা মতের উল্লেখ উপরে করা হইয়াছে, তাহা একেবারে ভুল। ভারতের বাহিরে "বৃহত্তর ভারত’-এর দেশগুলি, সেই সব দেশের ইতিহাস, ....-...IT প্রাচীন কীৰ্ত্তি, আধুনিক সভ্যতা ও জীবনযাত্রার পদ্ধতি—এ সমস্ত হইতেই আমরা বেশ ভাল করিয়া বুঝিতে পারিতেছি যে, প্রাচীনকালে ভারত তাহার জ্ঞান ও শিল্প, তাহার আধ্যাত্মিক দর্শন, ধৰ্ম্ম ও পার্থিব সভ্যতা এই দুইটি জিনিষ লইয়া নিজের ভৌগোলিক গণ্ডীর বাহিরে নিজেকে ছড়াইয়া দিয়াছিল । ভারতের লোকেরা অবলোকিতেশ্বর- লবদ্বীপ বেশ সচেতনভাবে এবং একটা সুস্পষ্ট উদ্দেশ্যের সহিত নিজেদের আদশকে লইয়া বাহিরের দেশের মানুষের সামনে উপস্থিত হইয়াইছিল। এশিয়া মহাদেশের প্রধানতঃ তিনটি স্থানে "বৃহত্তর ভারত” গড়িয়া উঠিয়াছিল— সেই তিনটি স্থানের নামকরণ হইয়াছে [s] Indonesia **t*itaf>i£i' <i Insulindia ‘ইনসুলিন্দিয়। অর্থাৎ "দ্বীপময় sfaz, [s] Indo-China ‘Ezratšia’ 8ՏՎ